কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে ঢাবি-নর্থ সাউথের অবনতি, আগের অবস্থানে বুয়েট

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ১২:৫৯ পিএম

যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা ও গবেষণা সংস্থা কোয়াককোয়ারেলি সায়মন্ডস (কিউএস) ২০২৬ সালের জন্য বিশ্বসেরা দেড় হাজার বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা প্রকাশ করেছে। এতে বাংলাদেশের সরকারি-বেসরকারি ১৫টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে। তবে বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান সাড়ে ৫০০’র পর। কোনো বিশ্ববিদ্যালয় সেরা ৫০০’র মধ্যে উঠে আসতে পারেনি।
তালিকায় গত বছরের মতো এবারও দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবার ওপরে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নাম। তবে গতবারের (২০২৫ সালের) চেয়ে এবার র্যাঙ্কিংয়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে দেশের সর্বোচ্চ এ বিদ্যাপীঠ। গত বছর ঢাবির অবস্থান ছিল ৫৫৪তম। এবার পিছিয়ে ৫৮৪তম অবস্থানে নেমে গেছে ঢাবি।
একইভাবে বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ও কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। এবার তাদের অবস্থান ৯৫১-১০০০তম, যা গতবার ছিল ৯০১-৯৫০তম এর মধ্যে। আর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অবস্থানে আগের জায়গাতেই রয়েছে। গতবারের মতো এবারও তাদের অবস্থান ৭৫০-এর ওপরে; অর্থাৎ ৭৬১-৭৭০তম এর মধ্যে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) কিউএস তাদের ওয়েবসাইটে এ র্যাঙ্কিংয়ের তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে মূলত ২০২৬ সালে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান সম্পর্কে জানানো হয়। ‘কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংস ২০২৬: টপ গ্লোবাল ইউনিভার্সিটিজ’ শীর্ষক এ র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বের এক হাজার ৫০১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।
দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান
কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে দেশের বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তালিকায় এক হাজারের পরে স্থান পেয়েছে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ১০০১ থেকে ১২০০তম এর মধ্যে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান একই ক্যাটাগরিতে। এ চারটি বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় ১২০১-১৪০০তম এর মধ্যে রয়েছে।
বাকি সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় ১৪০০তম এর ওপরে স্থান পেয়েছে। সেগুলো হলো- আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (এআইইউবি), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট)।
২০০৪-২০০৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশনের সঙ্গে যৌথভাবে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে কিউএস। তবে ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটি আলাদা হয়ে যায়। এরপর থেকে আলাদাভাবে র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে আসছে কিউএস। কিউএসের প্রকাশিত সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য র্যাঙ্কিংগুলোর একটি মনে করা হয়।
তালিকায় গত বছরের মতো এবারও দেশের বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর মধ্যে সবার ওপরে রয়েছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) নাম। তবে গতবারের (২০২৫ সালের) চেয়ে এবার র্যাঙ্কিংয়ে কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে দেশের সর্বোচ্চ এ বিদ্যাপীঠ। গত বছর ঢাবির অবস্থান ছিল ৫৫৪তম। এবার পিছিয়ে ৫৮৪তম অবস্থানে নেমে গেছে ঢাবি।
একইভাবে বেসরকারি নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ও কিছুটা পিছিয়ে পড়েছে। এবার তাদের অবস্থান ৯৫১-১০০০তম, যা গতবার ছিল ৯০১-৯৫০তম এর মধ্যে। আর বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) অবস্থানে আগের জায়গাতেই রয়েছে। গতবারের মতো এবারও তাদের অবস্থান ৭৫০-এর ওপরে; অর্থাৎ ৭৬১-৭৭০তম এর মধ্যে।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) কিউএস তাদের ওয়েবসাইটে এ র্যাঙ্কিংয়ের তথ্য প্রকাশ করেছে। এতে মূলত ২০২৬ সালে শিক্ষার্থীদের বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান সম্পর্কে জানানো হয়। ‘কিউএস ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি র্যাঙ্কিংস ২০২৬: টপ গ্লোবাল ইউনিভার্সিটিজ’ শীর্ষক এ র্যাঙ্কিংয়ে বিশ্বের এক হাজার ৫০১টি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান পেয়েছে।
দেশের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর অবস্থান
কিউএস র্যাঙ্কিংয়ে দেশের বাকি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তালিকায় এক হাজারের পরে স্থান পেয়েছে। ড্যাফোডিল ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি ১০০১ থেকে ১২০০তম এর মধ্যে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটি, ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় এবং রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান একই ক্যাটাগরিতে। এ চারটি বিশ্ববিদ্যালয় তালিকায় ১২০১-১৪০০তম এর মধ্যে রয়েছে।
বাকি সাতটি বিশ্ববিদ্যালয় ১৪০০তম এর ওপরে স্থান পেয়েছে। সেগুলো হলো- আমেরিকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি (এআইইউবি), চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট), ইস্ট ওয়েস্ট ইউনিভার্সিটি, ইন্ডিপেন্ডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশ, খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি), খুলনা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (কুয়েট) এবং রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (রুয়েট)।
২০০৪-২০০৯ সাল পর্যন্ত যুক্তরাজ্যভিত্তিক শিক্ষা সাময়িকী টাইমস হায়ার এডুকেশনের সঙ্গে যৌথভাবে সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে কিউএস। তবে ২০১০ সালে প্রতিষ্ঠানটি আলাদা হয়ে যায়। এরপর থেকে আলাদাভাবে র্যাঙ্কিং প্রকাশ করে আসছে কিউএস। কিউএসের প্রকাশিত সেরা বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকাকে বিশ্বব্যাপী সবচেয়ে গ্রহণযোগ্য র্যাঙ্কিংগুলোর একটি মনে করা হয়।