
হঠাৎ ক্লান্ত লাগার সমস্যা অস্বাভাবিক নয়। নানা কারণেই আমরা ক্লান্ত হতে পারি। অনেক সময় খাবার, ঘুম ও অন্যান্য সবকিছু রুটিন মেনে চললেও ক্লান্তি কাটে না। এমনটা কেন হয়? এর একটি বড় কারণ হতে পারে আপনার খাবারের তালিকা। আপনি হয়তো নিয়ম মেনেই সময়মতো খাচ্ছেন, কিন্তু যেসব খাবার আপনাকে শক্তি জোগাতে পারে সেগুলো সম্পর্কে জানা না থাকায় খাওয়া হচ্ছে না। এর ফলে সহজে ক্লান্তি দেখা দিতে পারে। চলুন জেনে নেওয়া যাক এমনক কিছু পুষ্টিকর খাবার সম্পর্কে, যেগুলো আপনাকে দ্রুত শক্তি দেবে-
১. ওটস
ওটস জটিল কার্বোহাইড্রেটে ভরপুর যা ধীরে ধীরে শক্তি নির্গত করে। এটি রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং শক্তির ক্র্যাশ এড়াতে সাহায্য করে। ওটস বি১ এর মতো বি ভিটামিনেরও একটি ভালো উৎস, যা শক্তি উৎপাদন এবং স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০২২ সালের একটি গবেষণা অনুসারে, ওটসে ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। এটি মানসিক চাপ দূর করে এবং জ্বালাপোড়া কমায়।
২. কলা
কলা হলো প্রাকৃতিক শক্তির বার। কারণ এতে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা থাকে যা দ্রুত শক্তির মাত্রা বাড়ায়। তবে তার চেয়েও বড় কথা, কলা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। মাত্র একটি কলা এই পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করতে কাজ করে। এটি পেশী শিথিলকরণ এবং মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতেও সহায়তা করে।
৩. ডার্ক চকোলেট
আপনার প্রিয় ডার্ক চকোলেট খাওয়ার এটিই সুযোগ। তবে অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খাবেন। ডার্ক চকোলেটের একটি ছোট টুকরা যাতে কমপক্ষে ৭০ শতাংশ কোকো থাকে, তা তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি জোগাতে। ২০২২ সালের গবেষণা অনুসারে, ডার্ক চকলেট খেলে তা এন্ডোরফিনের নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে এবং এতে এমন যৌগ রয়েছে যা স্ট্রেস হরমোন কমায়।
৪. ডাবের পানি
ডাবের পানি একটি প্রাকৃতিক ইলেক্ট্রোলাইট পানীয়। এটি কৃত্রিম চিনি ছাড়াই আপনাকে শক্তি জোগাতে কাজ করবে। ডাবের পানি পটাসিয়াম সমৃদ্ধ এবং শরীরের হাইড্রেশন ভারসাম্যকে ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। পটাশিয়ামের ঘাটতি আপনাকে ক্লান্ত করতে পারে। বায়ুযুক্ত পানীয় বা অতিরিক্ত মিষ্টি জুসের ডাবের পানি আপনাকে কোনো ধরনের ক্ষতি ছাড়াই শক্তি দেবে।
৫. ডিম
ডিমে প্রচুর প্রোটিন থাকে যা মস্তিষ্ক এবং শরীরের জন্য প্রয়োজন, বিশেষ করে যখন আপনি অত্যন্ত ক্লান্ত বোধ করেন। ডিম বি ভিটামিনে ভরপুর, বিশেষ করে বি১২, যা শক্তি বিপাক এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্ক্র্যাম্বলড, সেদ্ধ, অথবা একটি সাধারণ অমলেট তৈরি করে খান। এটি দ্রুত শক্তি দেবে।
১. ওটস
ওটস জটিল কার্বোহাইড্রেটে ভরপুর যা ধীরে ধীরে শক্তি নির্গত করে। এটি রক্তে শর্করার স্থিতিশীলতা বজায় রাখতে এবং শক্তির ক্র্যাশ এড়াতে সাহায্য করে। ওটস বি১ এর মতো বি ভিটামিনেরও একটি ভালো উৎস, যা শক্তি উৎপাদন এবং স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০২২ সালের একটি গবেষণা অনুসারে, ওটসে ম্যাগনেসিয়াম থাকে, যা একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ। এটি মানসিক চাপ দূর করে এবং জ্বালাপোড়া কমায়।
২. কলা
কলা হলো প্রাকৃতিক শক্তির বার। কারণ এতে গ্লুকোজ এবং ফ্রুক্টোজের মতো প্রাকৃতিক শর্করা থাকে যা দ্রুত শক্তির মাত্রা বাড়ায়। তবে তার চেয়েও বড় কথা, কলা পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়াম সমৃদ্ধ। মাত্র একটি কলা এই পুষ্টির ঘাটতি পূরণ করতে কাজ করে। এটি পেশী শিথিলকরণ এবং মেজাজ নিয়ন্ত্রণ করতেও সহায়তা করে।
৩. ডার্ক চকোলেট
আপনার প্রিয় ডার্ক চকোলেট খাওয়ার এটিই সুযোগ। তবে অবশ্যই পরিমিত পরিমাণে খাবেন। ডার্ক চকোলেটের একটি ছোট টুকরা যাতে কমপক্ষে ৭০ শতাংশ কোকো থাকে, তা তাৎক্ষণিকভাবে শক্তি জোগাতে। ২০২২ সালের গবেষণা অনুসারে, ডার্ক চকলেট খেলে তা এন্ডোরফিনের নিঃসরণকে উদ্দীপিত করে এবং এতে এমন যৌগ রয়েছে যা স্ট্রেস হরমোন কমায়।
৪. ডাবের পানি
ডাবের পানি একটি প্রাকৃতিক ইলেক্ট্রোলাইট পানীয়। এটি কৃত্রিম চিনি ছাড়াই আপনাকে শক্তি জোগাতে কাজ করবে। ডাবের পানি পটাসিয়াম সমৃদ্ধ এবং শরীরের হাইড্রেশন ভারসাম্যকে ধীরে ধীরে পুনরুদ্ধার করতে সাহায্য করে। পটাশিয়ামের ঘাটতি আপনাকে ক্লান্ত করতে পারে। বায়ুযুক্ত পানীয় বা অতিরিক্ত মিষ্টি জুসের ডাবের পানি আপনাকে কোনো ধরনের ক্ষতি ছাড়াই শক্তি দেবে।
৫. ডিম
ডিমে প্রচুর প্রোটিন থাকে যা মস্তিষ্ক এবং শরীরের জন্য প্রয়োজন, বিশেষ করে যখন আপনি অত্যন্ত ক্লান্ত বোধ করেন। ডিম বি ভিটামিনে ভরপুর, বিশেষ করে বি১২, যা শক্তি বিপাক এবং মস্তিষ্কের কার্যকারিতায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। স্ক্র্যাম্বলড, সেদ্ধ, অথবা একটি সাধারণ অমলেট তৈরি করে খান। এটি দ্রুত শক্তি দেবে।