জি-মেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে যা করবেন
আইটি ডেস্ক
প্রকাশ: ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৩১ পিএম
ব্যক্তিগত ও পেশাগত যোগাযোগের প্রধান মাধ্যম এখন ই-মেইল। যেখানে ব্যাংকিং তথ্য, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের লগইন, অফিসিয়াল ডকুমেন্টসহ নানা সংবেদনশীল তথ্য থাকে। ইদানিং অনেকের জি-মেইল অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়ে যাচ্ছে। কিন্তু অনেকেই জানেন না, কী ভাবে এই মেইল সুরক্ষিত রাখতে হবে।
ই-মেইলের ব্যবহার এখন সর্বত্র। বিভিন্ন কাজের জন্য অ্যাকাউন্ট খোলা বা অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য আসে এই ধরনের মেইলে। গুগলের ই-মেইল পরিষেবা জি-মেইল অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন রকমের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে। তাই জি-মেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে গেলে আগে থেকেই কয়েকটি পদক্ষেপ করতে হবে।
১. শক্তিশালী এবং অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুনজি-মেইল পাসওয়ার্ড অবশ্যই সহজ অনুমানযোগ্য না হওয়া উচিত। বড় হাতের অক্ষর, ছোট হাতের অক্ষর, সংখ্যা এবং স্পেশাল ক্যারেক্টার মিশিয়ে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন। একই পাসওয়ার্ড বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করা উচিত নয়।
২. টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করুনজি-মেইলে লগইন করার সময় পাসওয়ার্ডের পাশাপাশি ফোনে পাঠানো ওটিপি বা অ্যাপের অথেন্টিকেটর কোড ব্যবহার করে লগইন নিশ্চিত করা যায়। এটি হ্যাকারদের জন্য অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা অনেক কঠিন করে দেয়।
৩. নিরাপদ রিকভারি অপশন নির্ধারণ করুনআপনার রিকভারি ইমেইল এবং ফোন নম্বর ঠিক আছে কি না তা নিশ্চিত করুন। যদি পাসওয়ার্ড ভুলে যান বা হ্যাক হয়, এই রিকভারি তথ্য দিয়ে সহজেই অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করা যায়।
৪. সন্দেহজনক লিঙ্ক এবং এটাচমেন্ট এড়িয়ে চলুনঅজানা বা সন্দেহজনক ইমেইলে থাকা লিঙ্কে ক্লিক করা বা এটাচমেন্ট ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকুন। ফিশিং অ্যাটাকের মাধ্যমে হ্যাকাররা সহজেই আপনার লগইন তথ্য চুরি করতে পারে।
৫. নিয়মিত সিকিউরিটি চেকআপ করুনজি-মেইলের সিকিউরিটি চেকআপ ফিচার ব্যবহার করে নিয়মিত আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা পরীক্ষা করুন। লগইন অ্যাক্টিভিটি, অনুমোদিত ডিভাইস, এবং তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ এক্সেস চেক করুন।
৬. পাবলিক বা শেয়ার করা কম্পিউটার ব্যবহার এড়ানপাবলিক কম্পিউটার বা অজানা ওয়াইফাই থেকে লগইন করলে হ্যাকাররা আপনার তথ্য চুরি করতে পারে। প্রয়োজনে লগইন করার পর সব সময় লগআউট করতে ভুলবেন না।
৭. ব্রাউজার এবং ডিভাইস আপডেট রাখুনঅ্যাপ বা ব্রাউজার আপডেট না থাকলে নিরাপত্তা দুর্বল হয়ে যায়। সবসময় লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করুন যাতে নতুন ধরনের হ্যাকিং থ্রেট থেকে সুরক্ষা থাকে।
৮. সন্দেহজনক অ্যাক্টিভিটি মনিটর করুনঅ্যাকাউন্টে কোনো অচেনা লগইন, অজানা ডিভাইস বা অননুমোদিত সেটিং পরিবর্তন হলে তা অবিলম্বে চেক করুন। প্রয়োজনে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।
ই-মেইলের ব্যবহার এখন সর্বত্র। বিভিন্ন কাজের জন্য অ্যাকাউন্ট খোলা বা অ্যাকাউন্ট সম্পর্কিত তথ্য আসে এই ধরনের মেইলে। গুগলের ই-মেইল পরিষেবা জি-মেইল অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন রকমের গুরুত্বপূর্ণ তথ্য থাকে। তাই জি-মেইল অ্যাকাউন্ট সুরক্ষিত রাখতে গেলে আগে থেকেই কয়েকটি পদক্ষেপ করতে হবে।
১. শক্তিশালী এবং অনন্য পাসওয়ার্ড ব্যবহার করুনজি-মেইল পাসওয়ার্ড অবশ্যই সহজ অনুমানযোগ্য না হওয়া উচিত। বড় হাতের অক্ষর, ছোট হাতের অক্ষর, সংখ্যা এবং স্পেশাল ক্যারেক্টার মিশিয়ে একটি শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করুন। একই পাসওয়ার্ড বিভিন্ন অ্যাকাউন্টে ব্যবহার করা উচিত নয়।
২. টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন চালু করুনজি-মেইলে লগইন করার সময় পাসওয়ার্ডের পাশাপাশি ফোনে পাঠানো ওটিপি বা অ্যাপের অথেন্টিকেটর কোড ব্যবহার করে লগইন নিশ্চিত করা যায়। এটি হ্যাকারদের জন্য অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা অনেক কঠিন করে দেয়।
৩. নিরাপদ রিকভারি অপশন নির্ধারণ করুনআপনার রিকভারি ইমেইল এবং ফোন নম্বর ঠিক আছে কি না তা নিশ্চিত করুন। যদি পাসওয়ার্ড ভুলে যান বা হ্যাক হয়, এই রিকভারি তথ্য দিয়ে সহজেই অ্যাকাউন্ট পুনরুদ্ধার করা যায়।
৪. সন্দেহজনক লিঙ্ক এবং এটাচমেন্ট এড়িয়ে চলুনঅজানা বা সন্দেহজনক ইমেইলে থাকা লিঙ্কে ক্লিক করা বা এটাচমেন্ট ডাউনলোড করা থেকে বিরত থাকুন। ফিশিং অ্যাটাকের মাধ্যমে হ্যাকাররা সহজেই আপনার লগইন তথ্য চুরি করতে পারে।
৫. নিয়মিত সিকিউরিটি চেকআপ করুনজি-মেইলের সিকিউরিটি চেকআপ ফিচার ব্যবহার করে নিয়মিত আপনার অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা পরীক্ষা করুন। লগইন অ্যাক্টিভিটি, অনুমোদিত ডিভাইস, এবং তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ এক্সেস চেক করুন।
৬. পাবলিক বা শেয়ার করা কম্পিউটার ব্যবহার এড়ানপাবলিক কম্পিউটার বা অজানা ওয়াইফাই থেকে লগইন করলে হ্যাকাররা আপনার তথ্য চুরি করতে পারে। প্রয়োজনে লগইন করার পর সব সময় লগআউট করতে ভুলবেন না।
৭. ব্রাউজার এবং ডিভাইস আপডেট রাখুনঅ্যাপ বা ব্রাউজার আপডেট না থাকলে নিরাপত্তা দুর্বল হয়ে যায়। সবসময় লেটেস্ট ভার্সন ব্যবহার করুন যাতে নতুন ধরনের হ্যাকিং থ্রেট থেকে সুরক্ষা থাকে।
৮. সন্দেহজনক অ্যাক্টিভিটি মনিটর করুনঅ্যাকাউন্টে কোনো অচেনা লগইন, অজানা ডিভাইস বা অননুমোদিত সেটিং পরিবর্তন হলে তা অবিলম্বে চেক করুন। প্রয়োজনে পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।