ক্রিকেটারদের সোশ্যাল মিডিয়া থেকে দূরে থাকার পরামর্শ সিমন্সের

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ১১:০৭ পিএম

বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম থেকে দূরে থাকার পরামর্শ দিয়েছেন ফিল সিমন্স। টাইগার হেড কোচ মনে করেন, ব্যক্তিগতভাবে কেউ সোশ্যাল মিডিয়ার সঙ্গে যুক্ত থাকতেই পারে। তবে জাতীয় দলের ক্রিকেটার হিসেবে এসব জায়গা এড়িয়ে চলা উচিত।
বাংলাদেশ ক্রিকেটে এটা নতুন কিছু নয়। ক্রিকেটাররা খারাপ পারফরম্যান্স করে যখন সমালোচিত হন, যখন সমর্থকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন; তখন তারা মাঠে জবাব দেওয়ার বদলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জবাব দেন। এই বিষয়টিই পছন্দ করছেন না হেড কোচ সিমন্স।
আজ শুক্রবার দুপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলতে এসে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমি প্রথমত খেলোয়াড়দের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু করার বিষয়ে একমত নই। একজন ব্যক্তি হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকা, আপনি যা চান তা বলার অধিকার আছে। কিন্তু একজন আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় হিসেবে, বাংলাদেশের একজন জাতীয় খেলোয়াড় হিসেবে, আমার খেলোয়াড়দের সেখানে থাকা উচিত নয়।’
অতি সম্প্রতি আফগানিস্তানের সঙ্গে সিরিজ শেষ করে দেশে ফিরে বিমানবন্দর থেকে বাসায় যাওয়ার পথে কিছু উশৃঙ্খল জনতা নাইম শেখসহ একাধিক ক্রিকেটারের গাড়ি আটকে আপত্তিকর কথাবার্তা বলে তাদের নাজেহাল করে। তার উত্তরে বাঁহাতি টপঅর্ডার ব্যাটার নাইম শেখ নিজের ফেসবুক ওয়ালে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
তা ফেসবুকে বেশ সাড়া জাগালেও হেড কোচ সিমন্স মোটেই খুশি হননি। তিনি বুঝিয়ে দিলেন, মাঠের বাইরের কোনো ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট না করলেই ভালো হয়। তাই মুখে একথা, ‘আমি চাই না আমার খেলোয়াড়রা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো কিছুর উত্তর দিক।’
তবে সিমন্স তার দলের কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে বর্ণবৈষম্যমূলক আচরণের পক্ষে নন। বিশেষ করে জাকের আলীর মতো ক্রিকেটারদের গায়ের রং নিয়ে নানা আপত্তিকর কথা বলা হয়। এই বিষয়টি কিছুতেই মেনে নেওয়ার মতো নয়।
সিমন্সের পরিষ্কার কথা, ‘আমি বলব খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো কিছুতে যেন বর্ণবাদী সুর আনা না হয়। আপনি কোথা থেকে এসেছেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। এর বর্ণবাদী অংশটি নিয়ে আমি বিরক্ত। জাকের আলী বা নাইম শেখের বিরুদ্ধে এটা ভালো নয়।’
বাংলাদেশ ক্রিকেটে এটা নতুন কিছু নয়। ক্রিকেটাররা খারাপ পারফরম্যান্স করে যখন সমালোচিত হন, যখন সমর্থকদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হন; তখন তারা মাঠে জবাব দেওয়ার বদলে সোশ্যাল মিডিয়ায় জবাব দেন। এই বিষয়টিই পছন্দ করছেন না হেড কোচ সিমন্স।
আজ শুক্রবার দুপুরে শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে সংবাদ সম্মেলনে কথা বলতে এসে বাংলাদেশ কোচ বলেন, ‘আমি প্রথমত খেলোয়াড়দের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কিছু করার বিষয়ে একমত নই। একজন ব্যক্তি হিসেবে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে থাকা, আপনি যা চান তা বলার অধিকার আছে। কিন্তু একজন আন্তর্জাতিক খেলোয়াড় হিসেবে, বাংলাদেশের একজন জাতীয় খেলোয়াড় হিসেবে, আমার খেলোয়াড়দের সেখানে থাকা উচিত নয়।’
অতি সম্প্রতি আফগানিস্তানের সঙ্গে সিরিজ শেষ করে দেশে ফিরে বিমানবন্দর থেকে বাসায় যাওয়ার পথে কিছু উশৃঙ্খল জনতা নাইম শেখসহ একাধিক ক্রিকেটারের গাড়ি আটকে আপত্তিকর কথাবার্তা বলে তাদের নাজেহাল করে। তার উত্তরে বাঁহাতি টপঅর্ডার ব্যাটার নাইম শেখ নিজের ফেসবুক ওয়ালে একটি পোস্ট দিয়েছেন।
তা ফেসবুকে বেশ সাড়া জাগালেও হেড কোচ সিমন্স মোটেই খুশি হননি। তিনি বুঝিয়ে দিলেন, মাঠের বাইরের কোনো ঘটনা নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট না করলেই ভালো হয়। তাই মুখে একথা, ‘আমি চাই না আমার খেলোয়াড়রা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে কোনো কিছুর উত্তর দিক।’
তবে সিমন্স তার দলের কোনো ক্রিকেটারের সঙ্গে বর্ণবৈষম্যমূলক আচরণের পক্ষে নন। বিশেষ করে জাকের আলীর মতো ক্রিকেটারদের গায়ের রং নিয়ে নানা আপত্তিকর কথা বলা হয়। এই বিষয়টি কিছুতেই মেনে নেওয়ার মতো নয়।
সিমন্সের পরিষ্কার কথা, ‘আমি বলব খেলোয়াড়দের সঙ্গে সম্পর্কিত কোনো কিছুতে যেন বর্ণবাদী সুর আনা না হয়। আপনি কোথা থেকে এসেছেন, তাতে আমার কিছু যায় আসে না। এর বর্ণবাদী অংশটি নিয়ে আমি বিরক্ত। জাকের আলী বা নাইম শেখের বিরুদ্ধে এটা ভালো নয়।’