আইসিসির দুর্নীতি দমন সংস্থার নজরদারিতে হবে এবারের বিপিএল

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৩৮ পিএম

আর্থিক দিক থেকে, বিশেষ করে টিকিট বিক্রির কথা চিন্তা করলে-২০২৪ এর বিপিএল লাভজনক ছিল। তবুও নানা অনিয়ম আর কেলেঙ্কারিতে আসরটি ছিল ঠাসা। পেমেন্ট না পেয়ে ক্রিকেটারদের প্র্যাকটিস বয়কট, ভিনদেশি ক্রিকেটারদের ম্যাচ না খেলে হোটেলে থেকে যাওয়ার ঘটনা ঘটেছে।
এছাড়া বিপিএলের চিরায়ত অনিয়ম, অব্যস্থপনাতো ছিলই। ক্রিকেটার, কোচিং স্টাফদের পারিশ্রমিক পরিশোধে একাধিক দলের গড়িমসি, এমনকি সময়মত হোটেল বিল পরিশোধ করতে না পারার ঘটনাও ঘটেছে। এমনকি বিদেশি ক্রিকেটারদের স্বদেশে ফেরার দিন পর্যন্ত পারিশ্রমিক পেতে অপেক্ষায় কাটানোর ঘটনাও ঘটেছে।
পাশাপাশি ফিক্সিংয়ের অভিযোগও উঠেছিল। ম্যাচ ও স্পট ফিক্সিংয়ের কথাও শোনা গেছে। বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার বিষয়ে সন্দেহও করা হয়েছিল। মোটকথা, টিকিট বিক্রি থেকে রেকর্ড পরিমাণ আয় হলেও সব মিলিয়ে আগেরবারের বিপিএলের গায়ে ছিল অনেক কালো দাগ।
এবার সে দাগ এড়াতে সোচ্চার বিসিবি। এবারের বিপিএলে সব রকম দুর্নীতি, ম্যাচ ও স্পট ফিক্সিং এড়াতে শুরু থেকেই সতর্ক ও সাবধানি দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। একদম ভেতরের খবর, এবারের বিপিএলের সবরকম দুর্নীতি ও ফিক্সিং কেলেঙ্কারি এড়াতে আগেভাগেই আইসিসির সরণাপন্ন হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।
বোর্ডের এক নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর, দূর্নীতি রোধে এবার আর দেশের তথা নিজেদের দূর্নীতি দমন ইউনিটের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না বিসিবি। তাই এবারের বিপিএল সরাসরি আইসিসির দূর্নীতি দমন সংস্থার নজরদারিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত।
অর্থ্যাৎ, বিপিএলে বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিট নয়, কাজ করবে আইসিসি অ্যান্টি করাপশন ইউনিট। প্লেয়ার্স ড্রাফট এবং আসর শুরুর দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি এখনো। তবে আয়োজকরা আগামী মাস তথা নভেম্বরের মাঝামাঝি প্লেয়ার্স ড্রাফট সেরে ফেলতে চাচ্ছেন।
আর ডিসেম্বরের ১৯ তারিখ বিপিএল শুরু করে ১৬ জানুয়ারি শেষ করার চিন্তা ভাবনাও আছে। তবে শেষের সময়টা নির্ভর করছে প্রতিযোগী দলের সংখ্যার ওপর। দল ৫টি হলে হয়ত জানুয়ারির মাঝামাঝিই শেষ হয়ে যাবে এবারের বিপিএল। আর ৬ দলের আসর হলে হয়তো শেষ করতে করতে জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহ লেগে যাবে।
এছাড়া বিপিএলের চিরায়ত অনিয়ম, অব্যস্থপনাতো ছিলই। ক্রিকেটার, কোচিং স্টাফদের পারিশ্রমিক পরিশোধে একাধিক দলের গড়িমসি, এমনকি সময়মত হোটেল বিল পরিশোধ করতে না পারার ঘটনাও ঘটেছে। এমনকি বিদেশি ক্রিকেটারদের স্বদেশে ফেরার দিন পর্যন্ত পারিশ্রমিক পেতে অপেক্ষায় কাটানোর ঘটনাও ঘটেছে।
পাশাপাশি ফিক্সিংয়ের অভিযোগও উঠেছিল। ম্যাচ ও স্পট ফিক্সিংয়ের কথাও শোনা গেছে। বেশ কয়েকজন ক্রিকেটারকে ফিক্সিংয়ে জড়িত থাকার বিষয়ে সন্দেহও করা হয়েছিল। মোটকথা, টিকিট বিক্রি থেকে রেকর্ড পরিমাণ আয় হলেও সব মিলিয়ে আগেরবারের বিপিএলের গায়ে ছিল অনেক কালো দাগ।
এবার সে দাগ এড়াতে সোচ্চার বিসিবি। এবারের বিপিএলে সব রকম দুর্নীতি, ম্যাচ ও স্পট ফিক্সিং এড়াতে শুরু থেকেই সতর্ক ও সাবধানি দেশের ক্রিকেটের নিয়ন্ত্রক সংস্থা। একদম ভেতরের খবর, এবারের বিপিএলের সবরকম দুর্নীতি ও ফিক্সিং কেলেঙ্কারি এড়াতে আগেভাগেই আইসিসির সরণাপন্ন হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড।
বোর্ডের এক নির্ভরযোগ্য সূত্রের খবর, দূর্নীতি রোধে এবার আর দেশের তথা নিজেদের দূর্নীতি দমন ইউনিটের ওপর আস্থা রাখতে পারছে না বিসিবি। তাই এবারের বিপিএল সরাসরি আইসিসির দূর্নীতি দমন সংস্থার নজরদারিতে আয়োজনের সিদ্ধান্ত প্রায় চূড়ান্ত।
অর্থ্যাৎ, বিপিএলে বিসিবির দুর্নীতি দমন ইউনিট নয়, কাজ করবে আইসিসি অ্যান্টি করাপশন ইউনিট। প্লেয়ার্স ড্রাফট এবং আসর শুরুর দিনক্ষণ চূড়ান্ত হয়নি এখনো। তবে আয়োজকরা আগামী মাস তথা নভেম্বরের মাঝামাঝি প্লেয়ার্স ড্রাফট সেরে ফেলতে চাচ্ছেন।
আর ডিসেম্বরের ১৯ তারিখ বিপিএল শুরু করে ১৬ জানুয়ারি শেষ করার চিন্তা ভাবনাও আছে। তবে শেষের সময়টা নির্ভর করছে প্রতিযোগী দলের সংখ্যার ওপর। দল ৫টি হলে হয়ত জানুয়ারির মাঝামাঝিই শেষ হয়ে যাবে এবারের বিপিএল। আর ৬ দলের আসর হলে হয়তো শেষ করতে করতে জানুয়ারির তৃতীয় সপ্তাহ লেগে যাবে।