বদলি নয়, শামিত-ফাহামিদুল-জায়ানসহ শুরুর একাদশে খেলতে চান জামাল

ক্রীড়া প্রতিবেদক
প্রকাশ: ১১ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৪৭ এএম

হংকংয়ের বিপক্ষে শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে স্বপ্নভঙ্গের পর দর্শক, সমর্থকদের সমোলোচনার তীর ছিল কোচ ক্যাবরেরামুখী। দারুণ সুযোগ থাকার পরও বাংলাদেশের হারের কারণ হিসেবে সবাই সামনে আনছেন কোচের কৌশল। বিশেষ করে একাদশ তৈরি ও খেলোয়াড় পরিবর্তনে কোনো দূরদর্শিতা দেখাতে পারেননি এই স্প্যানিশ।
বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে শামিত, ফাহামিদুল, জায়ান ও জামালকে বদলি হিসেবে খেলিয়েছেন ক্যাবরের।
জামাল অধিনায়ক হয়েও মাঠের বাইরে থাকেন। এ ম্যাচে বদলি হিসেবে নেমে ভালো খেলেছেন, একটি গোলের যোগানদাতাও ছিলেন। বদলি হিসেবে নেমে গোল করেছেন শামিত সোম। দুর্দান্ত খেলেছেন অভিষেক হওয়া জায়ান আহমেদও।
শেষ মিনিট বাংলাদেশ যে ঝড়ো ফুটবলটা খেলে ৩-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকা ম্যাচটি ৩-৩ করেছিল, সেখানে টনিকের মতো কাজ করে এই বদলিগুলো। রক্ষণের দুর্বলতায় শেষ পর্যন্ত ড্রয়ের দিকে যেতে থাকা ম্যাচটি হেরে বসে বাংলাদেশ।
সেই বেদনাদায়ক ঘটনার ২৪ ঘণ্টা না যেতেই হামজা-জামালদের চড়তে হয়েছে হংকংগামী বিমানে। ১৪ অক্টোবর হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের অ্যাওয়ে ম্যাচ।
শুক্রবার হংকং রওয়ানা হওয়ার আগে বিমানবন্দরে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলে গেছেন, তিনি শামিত, ফাহামিদুল, জায়ানকে নিয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে ফিরতি ম্যাচে একাদশে খেলতে চান।
অধিনায়ক বলেন, 'আমি, শামিত, ফাহামিদুল, জায়ান যখন একসঙ্গে ওয়ার্মআপ শুরু করেছি, তখন ওদেরকে বলেছি আমরা নেমে ম্যাচের গতিপথ বদলাতে হবে। আমাদের চারজনের ইমপ্যাক্ট ভালো ছিল। পরের ম্যাচে চারজনই শুরুর একাদশে খেলতে চাই। সব মিলিয়ে আমরা ভালো খেলেছি।\'
নিজের খেলা প্রসঙ্গে জামাল ভূঁইয়া বলেন, \'যখন না খেলি, সেটা তো ভুল। এটা আমি বলব। আমি তো সব ম্যাচই খেলতে চাই। কিন্তু দিন শেষে কারা খেলবে, এটা কোচের সিদ্ধান্ত। আমি চাই খেলতে।'
শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ম্যাচ হারা প্রসঙ্গে অধিনায়ক বলেন, 'এই দলের একটা হিস্টরি আছে। আমরা শেষ মুহূর্তে গোল হজম করি। এই ম্যাচের আগে আমরা আলাপ করেছিলাম যে, আমাদের ফুল ম্যাচ ফোকাসড থাকতে হবে। সংবাদ সম্মেলনেও বলেছি, আমরা যদি জিততে চাই বা পয়েন্ট নিতে চাই, আমাদের পুরো ম্যাচে মনোযোগী থাকতে হবে। কিন্তু আমরা পারিনি।'
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে জামাল ভূঁইয়া বলেন, 'আমাদের হাতে তিন ম্যাচ আছে। তিনটি ম্যাচই জিততে হবে। এক পয়েন্ট হারালেই আমাদের বিদায়। জেতা সম্ভব হবে না কেন? সমর্থকদের ধন্যবাদ। তাদের ৩ পয়েন্ট দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। ইনশাআল্লাহ সামনে আমরা কিছু দিতে পারব।'
বৃহস্পতিবার রাতে ঢাকা জাতীয় স্টেডিয়ামে বাঁচামরার ম্যাচে শামিত, ফাহামিদুল, জায়ান ও জামালকে বদলি হিসেবে খেলিয়েছেন ক্যাবরের।
জামাল অধিনায়ক হয়েও মাঠের বাইরে থাকেন। এ ম্যাচে বদলি হিসেবে নেমে ভালো খেলেছেন, একটি গোলের যোগানদাতাও ছিলেন। বদলি হিসেবে নেমে গোল করেছেন শামিত সোম। দুর্দান্ত খেলেছেন অভিষেক হওয়া জায়ান আহমেদও।
শেষ মিনিট বাংলাদেশ যে ঝড়ো ফুটবলটা খেলে ৩-১ ব্যবধানে পিছিয়ে থাকা ম্যাচটি ৩-৩ করেছিল, সেখানে টনিকের মতো কাজ করে এই বদলিগুলো। রক্ষণের দুর্বলতায় শেষ পর্যন্ত ড্রয়ের দিকে যেতে থাকা ম্যাচটি হেরে বসে বাংলাদেশ।
সেই বেদনাদায়ক ঘটনার ২৪ ঘণ্টা না যেতেই হামজা-জামালদের চড়তে হয়েছে হংকংগামী বিমানে। ১৪ অক্টোবর হংকংয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের অ্যাওয়ে ম্যাচ।
শুক্রবার হংকং রওয়ানা হওয়ার আগে বিমানবন্দরে অধিনায়ক জামাল ভূঁইয়া গণমাধ্যমকে বলে গেছেন, তিনি শামিত, ফাহামিদুল, জায়ানকে নিয়ে হংকংয়ের বিপক্ষে ফিরতি ম্যাচে একাদশে খেলতে চান।
অধিনায়ক বলেন, 'আমি, শামিত, ফাহামিদুল, জায়ান যখন একসঙ্গে ওয়ার্মআপ শুরু করেছি, তখন ওদেরকে বলেছি আমরা নেমে ম্যাচের গতিপথ বদলাতে হবে। আমাদের চারজনের ইমপ্যাক্ট ভালো ছিল। পরের ম্যাচে চারজনই শুরুর একাদশে খেলতে চাই। সব মিলিয়ে আমরা ভালো খেলেছি।\'
নিজের খেলা প্রসঙ্গে জামাল ভূঁইয়া বলেন, \'যখন না খেলি, সেটা তো ভুল। এটা আমি বলব। আমি তো সব ম্যাচই খেলতে চাই। কিন্তু দিন শেষে কারা খেলবে, এটা কোচের সিদ্ধান্ত। আমি চাই খেলতে।'
শেষ মুহূর্তে গোল খেয়ে ম্যাচ হারা প্রসঙ্গে অধিনায়ক বলেন, 'এই দলের একটা হিস্টরি আছে। আমরা শেষ মুহূর্তে গোল হজম করি। এই ম্যাচের আগে আমরা আলাপ করেছিলাম যে, আমাদের ফুল ম্যাচ ফোকাসড থাকতে হবে। সংবাদ সম্মেলনেও বলেছি, আমরা যদি জিততে চাই বা পয়েন্ট নিতে চাই, আমাদের পুরো ম্যাচে মনোযোগী থাকতে হবে। কিন্তু আমরা পারিনি।'
এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে বাংলাদেশের সম্ভাবনা নিয়ে জামাল ভূঁইয়া বলেন, 'আমাদের হাতে তিন ম্যাচ আছে। তিনটি ম্যাচই জিততে হবে। এক পয়েন্ট হারালেই আমাদের বিদায়। জেতা সম্ভব হবে না কেন? সমর্থকদের ধন্যবাদ। তাদের ৩ পয়েন্ট দিতে চেয়েছিলাম, কিন্তু পারিনি। ইনশাআল্লাহ সামনে আমরা কিছু দিতে পারব।'