
বাংলাদেশ দলের টেস্ট সদস্যরা খেলছে শ্রীলঙ্কায়। অন্যদিকে সাদা বলের ক্রিকেটাররা দেশে প্রস্তুত হচ্ছেন। মিরপুর শের-ই বাংলা স্টেডিয়ামে নিয়মিত চালিয়ে যাচ্ছেন অনুশীলন। স্কিল ট্রেনিংয়ে নিজেদের ঝালিয়ে নিচ্ছেন ক্রিকেটাররা। এরপর চট্টগ্রামের মাটিতে দুটি প্রস্তুতি ম্যাচ খেলার কথাও রয়েছে ক্রিকেটারদের।
গতকাল মিরপুরে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তানজিদ হাসান তামিম বলেন, ‘আমাদের এখানে প্রস্তুতি অনেক ভালো হয়েছে। সবাই অনেক কষ্ট করছি। সকালে ফিটনেস সেশন। দুপুরে আবার স্কিল সেশন। বলা যায়, সারা দিন আমরা মাঠেই আছি। যেহেতু একটা খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। তাই কামব্যাক করার চেষ্টা করছি। ইনশাল্লাহ খুব ভালোভাবে এগোচ্ছি।’
কোথায় মনোযোগ দিচ্ছেন ক্রিকেটাররা সেটা নিয়েও আভাস দিলেন এই ওপেনার, ‘যেগুলো আমাদের ঘাটতি ছিল, কোচের সঙ্গে আলোচনা করে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে। পাওয়ার প্লের পর কীভাবে ব্যাটিং করতে হবে। কত ওভার পর্যন্ত আমরা কীভাবে খেলব। সেগুলো নিয়েই আমরা কাজ করছি।’
জুনিয়ার তামিমের কাছ থেকে এরপর জানা গেল নিজের ভুলগুলো নিয়ে কাজ করার কথা, ‘সবশেষ ওয়ানডে খেলা হয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। এরপর লম্বা সময় আর ওয়ানডে খেলা হয়নি। আমি মাঝখানে কাজ করেছি। মাঝখানে টি-টোয়েন্টি অনেক খেলা হয়েছে। শুরু করতে পেরেছি কারণ আরব আমিরাত ও পাকিস্তানে বড় রানের খেলা ছিল। তাই ঝুঁকি নিতে হয়েছে। হয়তো লাক ফেভার করেনি। এটা আমার হাতে ছিল না। তো অনুশীলনে চেষ্টা করছি ভুলগুলো নিয়ে কাজ করার। কোচ আমাকে কিছু পরিকল্পনা দিয়েছেন, সেগুলো নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, ভালো কিছু হবে।’
নিজের ইনিংস বড় করা প্রসঙ্গে তামিম জানান, ‘আমার কনসার্নের জায়গা একটাই, যদি ভালো শুরু পাই, সেটা কীভাবে বড় করতে পারি। এই একটাই। বেশি কিছু চিন্তা করি না। (কেন বড় হয় না) কিছু সময় আমার মনে হয়, আমি একটু বেশিই ঝুঁকি নিয়ে ফেলি। আমার কিছু সময় আমাকে ঝুঁকি নিতে হয়। যখন ৩০০ বা এর বেশি রানের উইকেট থাকে, তখন পাওয়ার প্লেতে ঝুঁকি নিতে হয়। আমি মনে করি, চেষ্টা করতে হবে ঝুঁকি কতটা কমানো যায়। ঝুঁকি কমিয়ে কীভাবে ইনিংসটা লম্বা করা যায়, এটাই চেষ্টা থাকবে আমার।'
গতকাল মিরপুরে গণমাধ্যমের সাথে আলাপকালে তানজিদ হাসান তামিম বলেন, ‘আমাদের এখানে প্রস্তুতি অনেক ভালো হয়েছে। সবাই অনেক কষ্ট করছি। সকালে ফিটনেস সেশন। দুপুরে আবার স্কিল সেশন। বলা যায়, সারা দিন আমরা মাঠেই আছি। যেহেতু একটা খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছি। তাই কামব্যাক করার চেষ্টা করছি। ইনশাল্লাহ খুব ভালোভাবে এগোচ্ছি।’
কোথায় মনোযোগ দিচ্ছেন ক্রিকেটাররা সেটা নিয়েও আভাস দিলেন এই ওপেনার, ‘যেগুলো আমাদের ঘাটতি ছিল, কোচের সঙ্গে আলোচনা করে পরিকল্পনা দেওয়া হয়েছে। পাওয়ার প্লের পর কীভাবে ব্যাটিং করতে হবে। কত ওভার পর্যন্ত আমরা কীভাবে খেলব। সেগুলো নিয়েই আমরা কাজ করছি।’
জুনিয়ার তামিমের কাছ থেকে এরপর জানা গেল নিজের ভুলগুলো নিয়ে কাজ করার কথা, ‘সবশেষ ওয়ানডে খেলা হয়েছে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফিতে। এরপর লম্বা সময় আর ওয়ানডে খেলা হয়নি। আমি মাঝখানে কাজ করেছি। মাঝখানে টি-টোয়েন্টি অনেক খেলা হয়েছে। শুরু করতে পেরেছি কারণ আরব আমিরাত ও পাকিস্তানে বড় রানের খেলা ছিল। তাই ঝুঁকি নিতে হয়েছে। হয়তো লাক ফেভার করেনি। এটা আমার হাতে ছিল না। তো অনুশীলনে চেষ্টা করছি ভুলগুলো নিয়ে কাজ করার। কোচ আমাকে কিছু পরিকল্পনা দিয়েছেন, সেগুলো নিয়ে কাজ করছি। আশা করছি, ভালো কিছু হবে।’
নিজের ইনিংস বড় করা প্রসঙ্গে তামিম জানান, ‘আমার কনসার্নের জায়গা একটাই, যদি ভালো শুরু পাই, সেটা কীভাবে বড় করতে পারি। এই একটাই। বেশি কিছু চিন্তা করি না। (কেন বড় হয় না) কিছু সময় আমার মনে হয়, আমি একটু বেশিই ঝুঁকি নিয়ে ফেলি। আমার কিছু সময় আমাকে ঝুঁকি নিতে হয়। যখন ৩০০ বা এর বেশি রানের উইকেট থাকে, তখন পাওয়ার প্লেতে ঝুঁকি নিতে হয়। আমি মনে করি, চেষ্টা করতে হবে ঝুঁকি কতটা কমানো যায়। ঝুঁকি কমিয়ে কীভাবে ইনিংসটা লম্বা করা যায়, এটাই চেষ্টা থাকবে আমার।'