নজরুল-রিজভীসহ যেসব হেভিওয়েট প্রার্থী পাননি বিএনপির মনোনয়ন
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৪ নভেম্বর ২০২৫, ০১:৩৩ পিএম
ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেছে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপি। তবে ৩০০ আসনের মধ্যে ৬৩টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেনি বিএনপি। যে ৬৩টি আসনে প্রার্থী ঘোষণা করেনি বিএনপি তার একটি বড় অংশ মিত্র দল ও জোটের শীর্ষ পর্যায়ের নেতাদের জন্য ছেড়ে দেওয়া হতে পারে বলে জানা গেছে।
আবার ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে নাম নেই বিএনপির হেভিওয়েট অনেক প্রার্থীর নাম।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক এই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর দেখা গেছে এই তালিকায় নেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং বেগম সেলিমা রহমানের নাম।
প্রার্থী তালিকায় নেই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সদ্য মনোনীত যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবীরের নামও।
নেই বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আমিনুর রশীদ ইয়াসিনের নাম। দলটির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপনও নেই প্রার্থী তালিকায়।
বিএনপি থেকে সম্ভাব্য প্রার্থী হতে পারেন বলে আলোচনায় ছিলেন একাদশ সংসদের সংরক্ষিত আসনের সাবেক সদস্য ও দলটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার নাম। তবে মনোনয়ন তালিকায় এবার তার নাম দেখা যায়নি।
ঢাকা-১০ আসন থেকে বিগত সময়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন অসীম। এই আসনে একবার প্রার্থী হয়েছিলেন আরেক নেতা রবিউল ইসলাম রবি। তাদের দুজনের নামও নেই ঘোষিত তালিকায়।
মাগুরার একটি আসন থেকে এবার দলীয় মনোনয়নের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছিলেন আলোচিত নেতা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন। তবে তিনিও বাদ পড়েছেন এই তালিকা থেকে।
অন্যদিকে, বিএনপির সিনিয়র নেতাদের পরিবারের সদস্যদের অনেকেই বাদ পড়েছেন মনোনয়ন তালিকা থেকে। দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, আগে থেকে এক পরিবার থেকে একাধিক প্রার্থী না রাখার সিদ্ধান্ত ছিল দলের।
যে কারণে স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের স্ত্রী হাসিনা আহমদ, মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর স্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য রুমানা মাহমুদও বাদ পড়েছেন এই তালিকা থেকে।
তবে যেসব আসন থেকে বিএনপির সিনিয়র নেতারা নির্বাচন করতেন, তাদের মৃত্যুজনিত কারণে কয়েকটি আসন থেকে তাদের সন্তান বা স্ত্রীদের এবার দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি।
আবার ২৩৭টি আসনে দলীয় প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে নাম নেই বিএনপির হেভিওয়েট অনেক প্রার্থীর নাম।
সোমবার (৩ নভেম্বর) বিকেলে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক এই প্রার্থী তালিকা ঘোষণা করেন দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রাথমিক প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পর দেখা গেছে এই তালিকায় নেই বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান এবং বেগম সেলিমা রহমানের নাম।
প্রার্থী তালিকায় নেই সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব হাবিব-উন-নবী খান সোহেল, সদ্য মনোনীত যুগ্ম মহাসচিব হুমায়ুন কবীরের নামও।
নেই বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম, মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, আমিনুর রশীদ ইয়াসিনের নাম। দলটির ভাইস চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান রিপনও নেই প্রার্থী তালিকায়।
বিএনপি থেকে সম্ভাব্য প্রার্থী হতে পারেন বলে আলোচনায় ছিলেন একাদশ সংসদের সংরক্ষিত আসনের সাবেক সদস্য ও দলটির সহ-আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানার নাম। তবে মনোনয়ন তালিকায় এবার তার নাম দেখা যায়নি।
ঢাকা-১০ আসন থেকে বিগত সময়ে নির্বাচনে অংশ নিয়েছিলেন বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক নাসির উদ্দিন অসীম। এই আসনে একবার প্রার্থী হয়েছিলেন আরেক নেতা রবিউল ইসলাম রবি। তাদের দুজনের নামও নেই ঘোষিত তালিকায়।
মাগুরার একটি আসন থেকে এবার দলীয় মনোনয়নের জন্য চেষ্টা চালাচ্ছিলেন আলোচিত নেতা ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য সচিব রবিউল ইসলাম নয়ন। তবে তিনিও বাদ পড়েছেন এই তালিকা থেকে।
অন্যদিকে, বিএনপির সিনিয়র নেতাদের পরিবারের সদস্যদের অনেকেই বাদ পড়েছেন মনোনয়ন তালিকা থেকে। দলটির একটি সূত্র জানিয়েছে, আগে থেকে এক পরিবার থেকে একাধিক প্রার্থী না রাখার সিদ্ধান্ত ছিল দলের।
যে কারণে স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদের স্ত্রী হাসিনা আহমদ, মির্জা আব্বাসের স্ত্রী আফরোজা আব্বাস, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকুর স্ত্রী ও সাবেক সংসদ সদস্য রুমানা মাহমুদও বাদ পড়েছেন এই তালিকা থেকে।
তবে যেসব আসন থেকে বিএনপির সিনিয়র নেতারা নির্বাচন করতেন, তাদের মৃত্যুজনিত কারণে কয়েকটি আসন থেকে তাদের সন্তান বা স্ত্রীদের এবার দলীয় মনোনয়ন দিয়েছে বিএনপি।