বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের মুখ্য সংগঠকের পদত্যাগ
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৪০ পিএম
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের কুড়িগ্রাম জেলার মুখ্য সংগঠক মো. সাদিকুর রহমান পদত্যাগের ঘোষণা দিয়েছেন। রোববার (২ নভেম্বর) রাতে ফেসবুকে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এই ঘোষণা দেন।
ফেসবুক পোস্টে সাদিকুর রহমান লিখেছেন, ‘ছয় মাস মেয়াদের এই কমিটি বহু আগেই কার্যত বিলুপ্ত হয়ে গেছে।’ তার ভাষায়, সংগঠনের জেলা কমিটির অনেক সদস্য এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত আছেন।
তিনি বলেন, ‘আগে যারা অরাজনৈতিক ছিলেন, তাদের একটি বড় অংশ এখন ছাত্রশক্তির সঙ্গে কাজ করছেন। অন্যদিকে বিভিন্ন উপজেলায় বৈষম্যবিরোধীর অনেক সদস্য ছাত্রদল, গণঅধিকার পরিষদ কিংবা ছাত্র ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।’
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘বর্তমানে যারা বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করছেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ জেলা ছাত্রশিবিরের ছাত্র আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক কিংবা ফুলকুঁড়ি আসরের সাবেক সভাপতি।’
এটি অপরাধ নয় উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ‘তবে স্পষ্ট যে তারা একটি নির্দিষ্ট মতাদর্শে বিশ্বাসী।’
সাদিকুর রহমানের মতে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানার ব্যবহার করে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা সংগঠনের সর্বজনীনতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করবে।
তিনি অভিযোগ করেন, সংগঠনের সদস্য সচিব হাসান ইমামকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে রিফাত রশিদ সম্প্রতি একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা এই ব্যানারকে বিতর্কিত করার প্রচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।
এই প্রেক্ষাপটে তিনি মন্তব্য করেন, ‘এই ব্যানার আরও বিতর্কিত হওয়ার আগে সরে দাঁড়ানোই শ্রেয়।’
ভবিষ্যতে যদি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পুনরায় সক্রিয় হয় তবে জুলাই আন্দোলনের আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নতুনভাবে কমিটি গঠনের পরামর্শ দেন সাদিকুর রহমান।
সাদিকুর রহমান বলেন, ‘সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমি ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে পদত্যাগ করেছি। পদত্যাগের সকল ফর্মালিটি জেনে তারপর লিখিত পদত্যাগপত্র জমা দেবো।’
ফেসবুক পোস্টে সাদিকুর রহমান লিখেছেন, ‘ছয় মাস মেয়াদের এই কমিটি বহু আগেই কার্যত বিলুপ্ত হয়ে গেছে।’ তার ভাষায়, সংগঠনের জেলা কমিটির অনেক সদস্য এখন বিভিন্ন রাজনৈতিক সংগঠনের সঙ্গে যুক্ত আছেন।
তিনি বলেন, ‘আগে যারা অরাজনৈতিক ছিলেন, তাদের একটি বড় অংশ এখন ছাত্রশক্তির সঙ্গে কাজ করছেন। অন্যদিকে বিভিন্ন উপজেলায় বৈষম্যবিরোধীর অনেক সদস্য ছাত্রদল, গণঅধিকার পরিষদ কিংবা ছাত্র ইউনিয়নের সঙ্গে যুক্ত হয়েছেন।’
পোস্টে তিনি আরও উল্লেখ করেন, ‘বর্তমানে যারা বৈষম্যবিরোধী ব্যানারে সক্রিয় থাকার চেষ্টা করছেন, তাদের মধ্যে কেউ কেউ জেলা ছাত্রশিবিরের ছাত্র আন্দোলনবিষয়ক সম্পাদক কিংবা ফুলকুঁড়ি আসরের সাবেক সভাপতি।’
এটি অপরাধ নয় উল্লেখ করে তিনি লিখেছেন, ‘তবে স্পষ্ট যে তারা একটি নির্দিষ্ট মতাদর্শে বিশ্বাসী।’
সাদিকুর রহমানের মতে, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ব্যানার ব্যবহার করে কোনো নির্দিষ্ট রাজনৈতিক দলের অ্যাজেন্ডা বাস্তবায়নের চেষ্টা সংগঠনের সর্বজনীনতা ও বিশ্বাসযোগ্যতা নষ্ট করবে।
তিনি অভিযোগ করেন, সংগঠনের সদস্য সচিব হাসান ইমামকে সম্পূর্ণ এড়িয়ে রিফাত রশিদ সম্প্রতি একটি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, যা এই ব্যানারকে বিতর্কিত করার প্রচেষ্টা ছাড়া আর কিছু নয়।
এই প্রেক্ষাপটে তিনি মন্তব্য করেন, ‘এই ব্যানার আরও বিতর্কিত হওয়ার আগে সরে দাঁড়ানোই শ্রেয়।’
ভবিষ্যতে যদি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন পুনরায় সক্রিয় হয় তবে জুলাই আন্দোলনের আহত যোদ্ধা ও শহীদ পরিবারের সদস্যদের নিয়ে নতুনভাবে কমিটি গঠনের পরামর্শ দেন সাদিকুর রহমান।
সাদিকুর রহমান বলেন, ‘সাম্প্রতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করে আমি ফেসবুকে ঘোষণা দিয়ে পদত্যাগ করেছি। পদত্যাগের সকল ফর্মালিটি জেনে তারপর লিখিত পদত্যাগপত্র জমা দেবো।’