সাংবাদিকের সঙ্গে অপ্রীতিকর আচরণে সালামের দুঃখ প্রকাশ
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৩ নভেম্বর ২০২৫, ০৩:৫৪ এএম
জাতীয় প্রেস ক্লাবে সিনিয়র সাংবাদিক মোদাব্বের হোসেনের বুকে কনুই দিয়ে আঘাত করেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আবদুস সালাম। শনিবার (১ নভেম্বর) দুপুরে ওই ঘটনার পর এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়েছে। তবে এ ঘটনায় দুঃখ প্রকাশ করেছেন আবদুস সালাম।
ভিডিওটি নিজের ফেসবুক পেজে শেয়ার করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও দৈনিক নয়া দিগন্তের চিফ রিপোর্টার আবু সালেহ আকন। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘গায়ের শক্তি অনেক বাইড়া গেছে, তাই না! না হলে একজন সিনিয়র সাংবাদিককে এভাবে মারে কেমনে? ধিক্কার জানানোর আর কোনো ভাষা খুঁজে পেলাম না।’
মাত্র দুই ঘণ্টায় ওই পোস্টে দুই শতাধিক মন্তব্য পড়ে। অধিকাংশই সাংবাদিক এবং প্রায় সবাই এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে আবদুস সালামের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক বা নৈতিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
জানা যায়, ঘটনাটি ঘটে শনিবার দুপুরে। জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে গাড়িতে উঠছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার সঙ্গেই ছিলেন আবদুস সালাম। সে সময় সাংবাদিক মোদাব্বের হোসেনের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কির ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার পর সাংবাদিক বোরহান উদ্দিন নিজের ফেসবুকে লেখেন, ‘সালাম ভাই আপনার সঙ্গে এটা যায় না। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম প্রেস ক্লাবে একজন সিনিয়র সদস্যকে আঘাত করেছেন কনুই দিয়ে। ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে। তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। হবে না কেন? একজন সিনিয়র রাজনীতিবিদ তো এমন আচরণ করতে পারেন না। তাও আরেকজন সিনিয়র সাংবাদিকের সঙ্গে।’
তবে বোরহান উদ্দিন এও লেখেন, ঘটনার পরপরই আবদুস সালাম সাংবাদিক মোদাব্বের হোসেনের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম বলেন, আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম, কিন্তু তখন কিছু বুঝিনি। পরে ভিডিওতে দেখি। সালাম ভাই পরে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি আসার পর আবদুস সালাম ভাই সিনিয়র সাংবাদিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিউজ এডিটর মোদাব্বের ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন, দুঃখ প্রকাশ করেছেন। আমি নিজেও কথা বলেছি। মোদাব্বের ভাই বলেছেন, এত মানুষের ভিড়ে এরকম পরিস্থিতি হয়েছে। সালাম ভাইও বলেছেন, ‘আমি অনেক দুঃখিত, দয়া করে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন’।
ভিডিওটি নিজের ফেসবুক পেজে শেয়ার করেন ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সভাপতি ও দৈনিক নয়া দিগন্তের চিফ রিপোর্টার আবু সালেহ আকন। ক্যাপশনে তিনি লেখেন, ‘গায়ের শক্তি অনেক বাইড়া গেছে, তাই না! না হলে একজন সিনিয়র সাংবাদিককে এভাবে মারে কেমনে? ধিক্কার জানানোর আর কোনো ভাষা খুঁজে পেলাম না।’
মাত্র দুই ঘণ্টায় ওই পোস্টে দুই শতাধিক মন্তব্য পড়ে। অধিকাংশই সাংবাদিক এবং প্রায় সবাই এ ঘটনার নিন্দা জানিয়ে আবদুস সালামের বিরুদ্ধে সাংগঠনিক বা নৈতিক ব্যবস্থা নেওয়ার দাবি জানান।
জানা যায়, ঘটনাটি ঘটে শনিবার দুপুরে। জাতীয়তাবাদী মুক্তিযোদ্ধা দলের এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য শেষে গাড়িতে উঠছিলেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। তার সঙ্গেই ছিলেন আবদুস সালাম। সে সময় সাংবাদিক মোদাব্বের হোসেনের সঙ্গে ধাক্কাধাক্কির ঘটনাটি ঘটে।
ঘটনার পর সাংবাদিক বোরহান উদ্দিন নিজের ফেসবুকে লেখেন, ‘সালাম ভাই আপনার সঙ্গে এটা যায় না। বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা আব্দুস সালাম প্রেস ক্লাবে একজন সিনিয়র সদস্যকে আঘাত করেছেন কনুই দিয়ে। ভিডিওটি ছড়িয়ে পড়েছে। তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। হবে না কেন? একজন সিনিয়র রাজনীতিবিদ তো এমন আচরণ করতে পারেন না। তাও আরেকজন সিনিয়র সাংবাদিকের সঙ্গে।’
তবে বোরহান উদ্দিন এও লেখেন, ঘটনার পরপরই আবদুস সালাম সাংবাদিক মোদাব্বের হোসেনের কাছে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের সাধারণ সম্পাদক খুরশীদ আলম বলেন, আমি ঘটনাস্থলে ছিলাম, কিন্তু তখন কিছু বুঝিনি। পরে ভিডিওতে দেখি। সালাম ভাই পরে দুঃখ প্রকাশ করেছেন।
বিএনপির মিডিয়া সেলের সদস্য শায়রুল কবির খান বলেন, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে বিষয়টি আসার পর আবদুস সালাম ভাই সিনিয়র সাংবাদিক বাংলাদেশ প্রতিদিনের নিউজ এডিটর মোদাব্বের ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলেছেন, দুঃখ প্রকাশ করেছেন। আমি নিজেও কথা বলেছি। মোদাব্বের ভাই বলেছেন, এত মানুষের ভিড়ে এরকম পরিস্থিতি হয়েছে। সালাম ভাইও বলেছেন, ‘আমি অনেক দুঃখিত, দয়া করে ক্ষমা দৃষ্টিতে দেখবেন’।