বিতর্কের মুখে ৯ দিনের মাথায় বাতিল বিএনপির কমিটি

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ জুন ২০২৫, ০৪:২৮ পিএম

সমালোচনার মুখে ৯ দিন পর বাতিল করা হয়েছে সদ্যঘোষিত পাবনার ফরিদপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকেলে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও রাজশাহী বিভাগীয় বিএনপির দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়ক আবদুস সালামের নির্দেশনায় এ কমিটি বাতিল করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।
এর আগে ১০ জুন আগের কমিটি বিলুপ্ত করে অধ্যক্ষ আব্দুল দাইয়ান মঞ্জুকে আহ্বায়ক এবং জিয়াউর রহমান জিয়াকে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব ও সদস্য সচিব অ্যাড. মাসুদ খন্দকার।
অভিযোগ উঠে, ত্যাগী নেতাদের বাদ রেখে এ দুই শীর্ষ নেতা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে চলা নেতাদের দিয়ে ফরিদপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি করেন। এরপর খোদ সদস্য সচিব জিয়াউর রহমান জিয়াসহ একাধিক নেতার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের ছবিসহ নানান বিষয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
এ নিয়ে আলোচনা ও সমালোচনা বাড়তে থাকে। স্থানীয় ও জেলা বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের কয়েকজন নেতা সমালোচনা করে ফেসবুক পোস্টও দেন। সব মিলিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে লিখিত অভিযোগও দেন স্থানীয় নেতারা।
কমিটি বাতিল প্রসঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, বিভাগীয় একটি প্রোগ্রাম শেষে সালাম সাহেবের সঙ্গে বসেন পাবনার বিএনপি নেতারা। এসময় ফরিদপুর উপজেলা কমিটি নিয়ে কথা হয় এবং এ কমিটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।
ফরিদপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব ভিপি আব্দুল হাকিম খান বলেন, ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আগের কমিটি ভেঙে দিয়ে নতুন করে বিতর্কিতদের দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়। এরপর আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের আঁতাতের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওসহ কেন্দ্রে অভিযোগ দেওয়া হয়। সবশেষ কমিটি বাতিল হয়েছে।
তিনি বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামে যারা ঘরবাড়ি ছেড়ে মানবেতর জীবন-যাপন করেছেন। হামলা-মামলাসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েও দলকে আগলে রাখার চেষ্টা করেছেন, তাদের বঞ্চিত করে কমিটি হতে পারে না।
বৃহস্পতিবার (১৯ জুন) বিকেলে বিএনপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ও রাজশাহী বিভাগীয় বিএনপির দায়িত্বপ্রাপ্ত সমন্বয়ক আবদুস সালামের নির্দেশনায় এ কমিটি বাতিল করা হয়। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন পাবনা জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব।
এর আগে ১০ জুন আগের কমিটি বিলুপ্ত করে অধ্যক্ষ আব্দুল দাইয়ান মঞ্জুকে আহ্বায়ক এবং জিয়াউর রহমান জিয়াকে সদস্য সচিব করে ২১ সদস্যের আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেন জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব ও সদস্য সচিব অ্যাড. মাসুদ খন্দকার।
অভিযোগ উঠে, ত্যাগী নেতাদের বাদ রেখে এ দুই শীর্ষ নেতা আওয়ামী লীগের সঙ্গে আঁতাত করে চলা নেতাদের দিয়ে ফরিদপুর উপজেলা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি করেন। এরপর খোদ সদস্য সচিব জিয়াউর রহমান জিয়াসহ একাধিক নেতার আওয়ামী লীগের বিভিন্ন প্রোগ্রামে অংশগ্রহণের ছবিসহ নানান বিষয় সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়।
এ নিয়ে আলোচনা ও সমালোচনা বাড়তে থাকে। স্থানীয় ও জেলা বিএনপি এবং অঙ্গসংগঠনের কয়েকজন নেতা সমালোচনা করে ফেসবুক পোস্টও দেন। সব মিলিয়ে শুরু হয় সমালোচনার ঝড়। এ বিষয়ে ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের কাছে লিখিত অভিযোগও দেন স্থানীয় নেতারা।
কমিটি বাতিল প্রসঙ্গে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক হাবিবুর রহমান হাবিব বলেন, বিভাগীয় একটি প্রোগ্রাম শেষে সালাম সাহেবের সঙ্গে বসেন পাবনার বিএনপি নেতারা। এসময় ফরিদপুর উপজেলা কমিটি নিয়ে কথা হয় এবং এ কমিটি বাতিলের সিদ্ধান্ত হয়।
ফরিদপুর উপজেলা বিএনপির সাবেক সদস্য সচিব ভিপি আব্দুল হাকিম খান বলেন, ভুল ব্যাখ্যা দিয়ে আগের কমিটি ভেঙে দিয়ে নতুন করে বিতর্কিতদের দিয়ে কমিটি গঠন করা হয়। এরপর আওয়ামী লীগের সঙ্গে তাদের আঁতাতের বিভিন্ন ছবি ও ভিডিওসহ কেন্দ্রে অভিযোগ দেওয়া হয়। সবশেষ কমিটি বাতিল হয়েছে।
তিনি বলেন, আন্দোলন-সংগ্রামে যারা ঘরবাড়ি ছেড়ে মানবেতর জীবন-যাপন করেছেন। হামলা-মামলাসহ বিভিন্নভাবে নির্যাতনের শিকার হয়েও দলকে আগলে রাখার চেষ্টা করেছেন, তাদের বঞ্চিত করে কমিটি হতে পারে না।