হাদিকে গুলির রক্তাক্ত ঘটনাস্থল ঘেরা ক্রাইমসিন টেপ দিয়ে
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১৩ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:২৫ এএম
শুক্রবার (১২ ডিসেম্বর) রাত ৮টা। রাজধানীর বিজয়নগরের বক্স কালভার্ট রোডে বায়তুস সালাহ জামে মসজিদে নামাজ পড়ছেন ধর্মপ্রাণ মুসল্লিরা। এর ঠিক বিপরীত পাশে ডিয়ার টাওয়ারের সামনে রাস্তার একটি রক্তাক্ত অংশ পুলিশের ক্রাইমসিন টেপ দিয়ে ঘিরে রাখা। এখানেই দুপুরে দুর্বৃত্তদের গুলিতে আহত হন ঢাকা-৮ আসনের সম্ভাব্য স্বতন্ত্র প্রার্থী ও ইনকিলাব মঞ্চের মুখপাত্র শরিফ ওসমান হাদি।
দুপুরে গুলির ঘটনার পরপরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলটি ক্রাইমসিন টেপ দিয়ে ঘিরে ফেলেন। তখন সেখানে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা। গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। এসময় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগসহ (সিআইডি) অন্যান্য সংস্থার সদস্যরা আলামত ও তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। তবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর থেকেই ফাঁকা হতে শুরু করে জায়গাটি। রাত ৮টা নাগাদ ফাঁকা হয়ে যায় পুরো এলাকা। নেমে আসে নিস্তব্ধতা। এসময় আশপাশের অধিকাংশ দোকানও বন্ধ দেখা গেছে।
ঘটনাস্থলের কাছাকাছি একটি ভবনের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, দুপুর ২টা ২০ মিনিটে গুলির শব্দ শোনা যায়। এর কয়েক সেকেন্ড পর মোটরসাইকেলে করে দুই যুবক দ্রুত পালিয়ে যান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, তিনটি মোটরসাইকেলে করে দুর্বৃত্তরা আসে। এর মধ্যে একটি মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। তিনি এসময় রিকশায় করে যাচ্ছিলেন।
ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের ডিসি হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। ফুটেজ সংগ্রহ করলেই আমরা বুঝতে পারবো কতজন এবং কারা এ ঘটনায় অংশ নিয়েছেন।’
হামলার পর গুরুতর আহত অবস্থায় হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে রাতে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
এদিকে, হাদিকে গুলি করা অভিযুক্তদের ধরতে র্যাব ও পুলিশ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করছে। র্যাব বলছে, বাহিনীর সবগুলো দল এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন দুজনকে আটক করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর পুলিশ বলছে, একই উদ্দেশ্যে তাদের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়েছে।
শুক্রবার রাতে র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী বলেন, ‘গুলির ঘটনা ঘটার পরপরই র্যাব-৩, সদর দপ্তরের গোয়েন্দা ইউনিটসহ সবগুলো টিম গুলি করা দুজনকে আটকে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। হয়তো আজকে রাতের মধ্যে একটা ভালো খবর জানাতে পারবো।’
অন্যদিকে, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর গুলি বর্ষণকারীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। সন্ত্রাসীরা যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
ডিএমপি কমিশনার জানান, পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা, র্যাবসহ সবাই কাজ করছে দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারে।
দুপুরে গুলির ঘটনার পরপরই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা ঘটনাস্থলটি ক্রাইমসিন টেপ দিয়ে ঘিরে ফেলেন। তখন সেখানে ভিড় জমায় উৎসুক জনতা। গণমাধ্যমকর্মীদের উপস্থিতিও ছিল চোখে পড়ার মতো। এসময় পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগসহ (সিআইডি) অন্যান্য সংস্থার সদস্যরা আলামত ও তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যস্ত ছিলেন। তবে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টার পর থেকেই ফাঁকা হতে শুরু করে জায়গাটি। রাত ৮টা নাগাদ ফাঁকা হয়ে যায় পুরো এলাকা। নেমে আসে নিস্তব্ধতা। এসময় আশপাশের অধিকাংশ দোকানও বন্ধ দেখা গেছে।
ঘটনাস্থলের কাছাকাছি একটি ভবনের সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে দেখা গেছে, দুপুর ২টা ২০ মিনিটে গুলির শব্দ শোনা যায়। এর কয়েক সেকেন্ড পর মোটরসাইকেলে করে দুই যুবক দ্রুত পালিয়ে যান।
ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) গণমাধ্যম ও জনসংযোগ বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার (ডিসি) মুহাম্মদ তালেবুর রহমান বলেন, তিনটি মোটরসাইকেলে করে দুর্বৃত্তরা আসে। এর মধ্যে একটি মোটরসাইকেল থেকে হাদিকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়া হয়। তিনি এসময় রিকশায় করে যাচ্ছিলেন।
ডিএমপির মতিঝিল বিভাগের ডিসি হারুন অর রশীদ বলেন, ‘আশপাশের সিসিটিভি ফুটেজ সংগ্রহ করা হচ্ছে। ফুটেজ সংগ্রহ করলেই আমরা বুঝতে পারবো কতজন এবং কারা এ ঘটনায় অংশ নিয়েছেন।’
হামলার পর গুরুতর আহত অবস্থায় হাদিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হয়। পরে রাতে তাকে রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে স্থানান্তর করা হয়।
এদিকে, হাদিকে গুলি করা অভিযুক্তদের ধরতে র্যাব ও পুলিশ চিরুনি অভিযান পরিচালনা করছে। র্যাব বলছে, বাহিনীর সবগুলো দল এ ঘটনার সঙ্গে জড়িত সন্দেহভাজন দুজনকে আটক করতে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। আর পুলিশ বলছে, একই উদ্দেশ্যে তাদের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়েছে।
শুক্রবার রাতে র্যাবের লিগ্যাল অ্যান্ড মিডিয়া উইংয়ের পরিচালক উইং কমান্ডার এম জেড এম ইন্তেখাব চৌধুরী বলেন, ‘গুলির ঘটনা ঘটার পরপরই র্যাব-৩, সদর দপ্তরের গোয়েন্দা ইউনিটসহ সবগুলো টিম গুলি করা দুজনকে আটকে সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। হয়তো আজকে রাতের মধ্যে একটা ভালো খবর জানাতে পারবো।’
অন্যদিকে, ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) কমিশনার শেখ মো. সাজ্জাত আলী বলেন, ‘ওসমান হাদির ওপর গুলি বর্ষণকারীদের ধরতে সাঁড়াশি অভিযান চলছে। সন্ত্রাসীরা যেখানেই লুকিয়ে থাকুক, তাদের খুঁজে বের করে আইনের আওতায় নিয়ে আসা হবে।’
ডিএমপি কমিশনার জানান, পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা সংস্থা, র্যাবসহ সবাই কাজ করছে দুর্বৃত্তদের গ্রেফতারে।