জামায়াত নেতা বললেন ‘আমিও সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা ছিলাম’
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৯ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:০৭ এএম
‘আমাদের বাঁকা চোখে দেখার কোনো কারণ নেই। আমিও একজন সহযোগী মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে কাজ করেছি।’
কথাগুলো বলেছেন চাঁদপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির বিল্লাল হোসেন মিয়াজী। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
শৈশবের মুক্তিযুদ্ধ-সংক্রান্ত অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বিল্লাল হোসেন জানান, ১৯৭১ সালে তিনি চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। সেসময় এলাকার আরও কয়েকজন শিশুর সঙ্গে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চাল-ডাল সংগ্রহ করে পৌঁছে দিতেন এবং তাদের খাদ্য সহায়তায় নানা কাজ করতেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার এত বছর পরও আমাদের প্রতি সন্দেহ বা বাঁকা দৃষ্টিতে তাকানো কষ্ট দেয়।’
চাঁদপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে সকালে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রাঙ্গণ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ‘অঙ্গীকার’ শহীদ স্মৃতি ভাস্কর্যে শেষ হয়। পরে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং শহীদ ও তাদের পরিবারের জন্য দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মো. নাজমুল ইসলাম সরকারসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
কথাগুলো বলেছেন চাঁদপুর জেলা জামায়াতে ইসলামীর আমির বিল্লাল হোসেন মিয়াজী। সোমবার (৮ ডিসেম্বর) সকালে চাঁদপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।
শৈশবের মুক্তিযুদ্ধ-সংক্রান্ত অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করে বিল্লাল হোসেন জানান, ১৯৭১ সালে তিনি চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র ছিলেন। সেসময় এলাকার আরও কয়েকজন শিশুর সঙ্গে তিনি মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য চাল-ডাল সংগ্রহ করে পৌঁছে দিতেন এবং তাদের খাদ্য সহায়তায় নানা কাজ করতেন।
এসময় তিনি বলেন, ‘স্বাধীনতার এত বছর পরও আমাদের প্রতি সন্দেহ বা বাঁকা দৃষ্টিতে তাকানো কষ্ট দেয়।’
চাঁদপুর মুক্ত দিবস উপলক্ষে সকালে জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ প্রাঙ্গণ থেকে শোভাযাত্রা শুরু হয়ে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে ‘অঙ্গীকার’ শহীদ স্মৃতি ভাস্কর্যে শেষ হয়। পরে সরকারি-বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, রাজনৈতিক দল ও সামাজিক সংগঠনের পক্ষ থেকে ভাস্কর্যে পুষ্পস্তবক অর্পণ এবং শহীদ ও তাদের পরিবারের জন্য দোয়া অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে চাঁদপুরের জেলা প্রশাসক মো. নাজমুল ইসলাম সরকারসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।