গাজীপুরে ভাড়া ফ্ল্যাটের দরোজা ভেঙে প্রধান শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৭ ডিসেম্বর ২০২৫, ০১:১৪ এএম
গাজীপুর মহানগরের পূবাইল থানাধীন এলাকার একটি ভবনের দ্বিতীয় তলার ফ্ল্যাটের দরোজা ভেঙে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের এক প্রধান শিক্ষিকার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
মৃত শাহানা বেগম (৫৭) কালীগঞ্জের ভাটিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান ছিলেন। তিনি রাজধানীর রামপুরা থানাধীন বনশ্রী এলাকার আবদুল আজিজ খানের স্ত্রী।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে পূবাইল থানাধীন মাজুখান পশ্চিমপাড়া এলাকার ‘ফাগুনী’ নামের একটি ভবন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। শাহানা বেগম ওই ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকতেন।
পূবাইল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম জানান, ওই শিক্ষিকা ফ্ল্যাটটিতে একা থাকতেন। গত কয়েকদিন ধরে তাকে বাইরে বের হতে না দেখে এবং ঘরের ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে তার মরদেহ উদ্ধার করেন।
মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের ছেলে তাওসির আহমেদ খান অনিকের বরাতে এসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, শাহানা বেগম প্রায় চার বছর ধরে ওই বাসায় একা ভাড়া থেকে চাকরি করে আসছিলেন। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন এবং আগে হৃদযন্ত্রে রিং (স্টেন্ট) বসানো হয়েছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারেন। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।
মৃত শাহানা বেগম (৫৭) কালীগঞ্জের ভাটিরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান ছিলেন। তিনি রাজধানীর রামপুরা থানাধীন বনশ্রী এলাকার আবদুল আজিজ খানের স্ত্রী।
শনিবার (৬ ডিসেম্বর) দুপুরে পূবাইল থানাধীন মাজুখান পশ্চিমপাড়া এলাকার ‘ফাগুনী’ নামের একটি ভবন থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। শাহানা বেগম ওই ভবনের দ্বিতীয় তলায় ভাড়া থাকতেন।
পূবাইল থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) রফিকুল ইসলাম জানান, ওই শিক্ষিকা ফ্ল্যাটটিতে একা থাকতেন। গত কয়েকদিন ধরে তাকে বাইরে বের হতে না দেখে এবং ঘরের ভেতর থেকে কোনো সাড়া না পেয়ে পাশের ফ্ল্যাটের বাসিন্দারা থানায় খবর দেন। পরে পুলিশ দরজা ভেঙে ঘরে প্রবেশ করে তার মরদেহ উদ্ধার করেন।
মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুরের শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে।
নিহতের ছেলে তাওসির আহমেদ খান অনিকের বরাতে এসআই রফিকুল ইসলাম বলেন, শাহানা বেগম প্রায় চার বছর ধরে ওই বাসায় একা ভাড়া থেকে চাকরি করে আসছিলেন। তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত ছিলেন এবং আগে হৃদযন্ত্রে রিং (স্টেন্ট) বসানো হয়েছিল।
পুলিশ জানিয়েছে, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে তিনি হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মারা যেতে পারেন। এ ঘটনায় একটি অপমৃত্যু মামলা দায়ের করা হয়েছে।