বাংলাদেশে ঠেলে দেওয়া ভারতীয় নাগরিক সখিনা জামিন পেয়েছেন
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০২:৫০ এএম
ভারত থেকে ‘পুশ ইন’ হয়ে বাংলাদেশে প্রবেশের অভিযোগে আটক সখিনা বেগম জামিন পেয়েছেন।
রোববার (২৩ নভেম্বর) যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে সকালেই তাকে আদালতের হাজতখানায় আনা হয় এবং দুপুর পৌনে ২টায় আদালতে হাজির করা হয়। তার পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট রহমাতুল্যাহ সিদ্দিক। শুনানি শেষে বিকেলে আদালত জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন।
গত ১০ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালতে জামিন আবেদন করা হলেও তা নাকচ হয় এবং তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ভারতে আটক ও সীমান্তে ঠেলে দেওয়ার অভিযোগ
৬৮ বছর বয়সী সখিনা বেগমকে গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে ভারতের আসাম রাজ্যের নলবাড়ি জেলার বরকুড়া গ্রাম থেকে আসাম পুলিশ আটক করে। পরে তাকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরিবারের দাবি, এ বিষয়ে তাদের কিছু জানানো হয়নি।
পরে সখিনা বেগম অভিযোগ করেন, বিএসএফ তাকে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে জোরপূর্বক ঠেলে দিয়েছে। গত সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে ঢাকার মিরপুরে তাকে খুঁজে পান বিবিসির এক সাংবাদিক। সেখানে কথোপকথনে সখিনা জানান, বাংলাদেশে প্রবেশ ছিল বাধ্যতামূলক ও পরিস্থিতিজনিত।
তার দেওয়া ঠিকানা অনুসন্ধান করে পরে আসামে গিয়ে তার পরিবারের সন্ধান পান বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা অমিতাভ ভট্টশালী।
রোববার (২৩ নভেম্বর) যুক্তিতর্ক শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মো. জাকির হোসেন তার জামিন মঞ্জুর করেন।
এর আগে সকালেই তাকে আদালতের হাজতখানায় আনা হয় এবং দুপুর পৌনে ২টায় আদালতে হাজির করা হয়। তার পক্ষে যুক্তিতর্ক উপস্থাপন করেন আইনজীবী অ্যাডভোকেট রহমাতুল্যাহ সিদ্দিক। শুনানি শেষে বিকেলে আদালত জামিন মঞ্জুরের আদেশ দেন।
গত ১০ অক্টোবর ঢাকার সিএমএম আদালতে জামিন আবেদন করা হলেও তা নাকচ হয় এবং তাকে কারাগারে পাঠানো হয়।
ভারতে আটক ও সীমান্তে ঠেলে দেওয়ার অভিযোগ
৬৮ বছর বয়সী সখিনা বেগমকে গত সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে ভারতের আসাম রাজ্যের নলবাড়ি জেলার বরকুড়া গ্রাম থেকে আসাম পুলিশ আটক করে। পরে তাকে বিএসএফের কাছে হস্তান্তর করা হয়। পরিবারের দাবি, এ বিষয়ে তাদের কিছু জানানো হয়নি।
পরে সখিনা বেগম অভিযোগ করেন, বিএসএফ তাকে বাংলাদেশ সীমান্ত দিয়ে জোরপূর্বক ঠেলে দিয়েছে। গত সেপ্টেম্বরের শেষ সপ্তাহে ঢাকার মিরপুরে তাকে খুঁজে পান বিবিসির এক সাংবাদিক। সেখানে কথোপকথনে সখিনা জানান, বাংলাদেশে প্রবেশ ছিল বাধ্যতামূলক ও পরিস্থিতিজনিত।
তার দেওয়া ঠিকানা অনুসন্ধান করে পরে আসামে গিয়ে তার পরিবারের সন্ধান পান বিবিসি বাংলার সংবাদদাতা অমিতাভ ভট্টশালী।