দুইদিনে চারবার, সামনে আরও বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা বিশেষজ্ঞদের
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২২ নভেম্বর ২০২৫, ১১:৩৬ পিএম
দুইদিনের ব্যবধানে ঢাকা ও এর আশপাশ এলাকায় চারবার ভূমিকম্প অনুভূত হয়েছে। এদের মধ্যে তিনটির উৎপত্তিস্থলই ছিল নরসিংদী এবং একটির ঢাকা। এদের মধ্যে গতকাল শুক্রবার (২১ নভেম্বর) একটি এবং আজ শনিবার (২২ নভেম্বর) তিনটি।
আজকের অনুভূত হওয়া ভূমিকম্প তিনটিকে বিশেষজ্ঞরা আফটারশক বললেও ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কার কথা বলছেন তারা।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবাইয়াত কবির বলেন, সাধারণত বড় ভূমিকম্পের পর এক দুই সাপ্তাহ ধরে আফটারশক হতে পারে। আজ তিনটা হয়ে গেলো মৃদু আর হালকা আকারে। এগুলো আফটারশক।
তিনি বলেন, গতকাল যেটা হলো ৫.৭ মাত্রার। এটা ফোরশকও হতে পারে। কারণ এর চেয়ে বড় মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫.৮ কে আমরা ছোট হিসেবে দেখবো। আজকের সবগুলোই ছিল আফটারশক।
এদিকে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, একদিনে তিনটা ভূমিকম্প হওয়াটা প্রত্যাশিত৷ এটা আফটার শক। যে শক্তিটা আটকে ছিল সেটা খুলে যাচ্ছে। আশঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে যে, সামনে আরও বড় বড় ভূমিকম্প হবে। এটার জন্য আমাদের প্রস্তত হতে হবে।
আজকের প্রথম ভূমিকম্পটি সকাল ১০টা ৩৬ মিনিট ১২ সেকেন্ডে ঢাকা ও এর আশপাশে অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩। এর উৎপত্তি ছিল ঢাকার ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে ২৯ কিলোমিটার দূরে নরসিংদীর পলাশে।
এরপর সন্ধ্যায় এক সেকেন্ডের ব্যবধানে দুটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। একটি ৬টা ৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড এবং দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৬টা ৬ মিনিট ৫ সেকেন্ডে। এর মধ্যে রিখটার স্কেলে প্রথমটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৭ এবং দ্বিতীয়টি মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৩। প্রথম ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ঢাকার বাড্ডা ও দ্বিতীয়টির নরসিংদী।
এর আগে শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে ঢাকাসহ সারাদেশে তীব্র ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর উৎপত্তিও ছিল নরসিংদী। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকশ।
আজকের অনুভূত হওয়া ভূমিকম্প তিনটিকে বিশেষজ্ঞরা আফটারশক বললেও ভবিষ্যতে আরও বড় ধরনের ভূমিকম্পের আশঙ্কার কথা বলছেন তারা।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রুবাইয়াত কবির বলেন, সাধারণত বড় ভূমিকম্পের পর এক দুই সাপ্তাহ ধরে আফটারশক হতে পারে। আজ তিনটা হয়ে গেলো মৃদু আর হালকা আকারে। এগুলো আফটারশক।
তিনি বলেন, গতকাল যেটা হলো ৫.৭ মাত্রার। এটা ফোরশকও হতে পারে। কারণ এর চেয়ে বড় মাত্রার ভূমিকম্প হলে ৫.৮ কে আমরা ছোট হিসেবে দেখবো। আজকের সবগুলোই ছিল আফটারশক।
এদিকে ভূমিকম্প বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক হুমায়ুন আখতার বলেন, একদিনে তিনটা ভূমিকম্প হওয়াটা প্রত্যাশিত৷ এটা আফটার শক। যে শক্তিটা আটকে ছিল সেটা খুলে যাচ্ছে। আশঙ্কা বাড়িয়ে দিচ্ছে যে, সামনে আরও বড় বড় ভূমিকম্প হবে। এটার জন্য আমাদের প্রস্তত হতে হবে।
আজকের প্রথম ভূমিকম্পটি সকাল ১০টা ৩৬ মিনিট ১২ সেকেন্ডে ঢাকা ও এর আশপাশে অনুভূত হয়। রিখটার স্কেলে এর মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৩। এর উৎপত্তি ছিল ঢাকার ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণা কেন্দ্র থেকে উত্তর-পূর্ব দিকে ২৯ কিলোমিটার দূরে নরসিংদীর পলাশে।
এরপর সন্ধ্যায় এক সেকেন্ডের ব্যবধানে দুটি ভূমিকম্প অনুভূত হয়। একটি ৬টা ৬ মিনিট ৪ সেকেন্ড এবং দ্বিতীয়টি সন্ধ্যা ৬টা ৬ মিনিট ৫ সেকেন্ডে। এর মধ্যে রিখটার স্কেলে প্রথমটির মাত্রা ছিল ৩ দশমিক ৭ এবং দ্বিতীয়টি মাত্রা ছিল ৪ দশমিক ৩। প্রথম ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল ঢাকার বাড্ডা ও দ্বিতীয়টির নরসিংদী।
এর আগে শুক্রবার (২১ নভেম্বর) সকাল ১০টা ৩৮ মিনিটে ঢাকাসহ সারাদেশে তীব্র ভূমিকম্প আঘাত হানে। এর উৎপত্তিও ছিল নরসিংদী। এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত ১০ জন মারা গেছেন। আহত হয়েছেন আরও কয়েকশ।