বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে রেললাইন অবরোধ
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২২ নভেম্বর ২০২৫, ০৭:১২ পিএম
রাজশাহীতে রেললাইন অবরোধ করে বিক্ষোভ করছেন রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় (রাবি) শিক্ষার্থীরা। বৈষম্য দূর করে ৪৭তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষা যৌক্তিক সময়ের দাবিতে ও পুলিশ কর্তৃক সাধারণ শিক্ষার্থীর ওপর ন্যাক্কারজনক হামলার প্রতিবাদে এ বিক্ষোভ করেন শিক্ষার্থীরা।
শনিবার (২২ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন স্টেশন বাজারে ঢাকা-রাজশাহী রেললাইন অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।
এতে রাজশাহীর সঙ্গে সারা বাংলাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এসময় অ্যাডমিট কার্ড পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানান শিক্ষার্থীরা।
ফলিত রসায়ন ও রয়াসন বিভাগের শিক্ষার্থী মাহবুব আলম বলেন, পিএসসি আমাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। সবাই পায় ৬ মাস, আমরা কেনো ২ মাস পাবো? আমাদের সঙ্গে এ বৈষম্য কেন করা হচ্ছে? আমরা আজ যৌক্তিক দাবি নিয়ে আন্দোলনে নেমেছি। ঢাকাই আমার ভাইদের ওপর স্বৈরাচারী কায়দায় হামলা করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমাদের দাবি আমাদেরকে পর্যাপ্ত সময় দিয়ে যৌক্তিক সময়ে নিতে হবে। যতক্ষণ না আমাদের দাবি আদায় হবে ততক্ষণ আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী আনিকা বলেন, ছাত্রদল, শিবির, এনসিপি সবাই এটা স্বীকার করেছে যে এটা যৌক্তিক আন্দোলন। তাহলে কেন আমরা এর কোন সমাধান পাচ্ছি না। আমরা কেন বৈষম্য শিকার হব। দুই মাসে তো সিলেবাসই শেষ করা সম্ভব না, সেখানে দুই মাসে কীভাবে আমরা পরীক্ষায় বসবো। শহীদ মিনারের সামনে আমাদের ভাইয়েরা অনশনে বসেছে। তারপরও আমরা কোনো সমাধান পাচ্ছিনা। আমরা চাই পরীক্ষার তারিখ পিছিয়ে যৌক্তিক সময়ে পরীক্ষা নেওয়া হোক।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) ফরিদ আহমেদ বলেন, শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধের ফলে রাজশাহী থেকে ঢাকা অভিমুখী পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজশাহী স্টেশনে আটকে আছে। তাদের অবরোধ শেষ হলে হয়তো ট্রেনটি ছাড়া সম্ভব হবে।
এদিকে আড়াই ঘণ্টা হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত রেলপথ অবরোধ করে রেখেছে ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লাইন আগুন ধরিয়ে দেয় তারা। তাদের রেলপথ অবরোধের কারণে রাজশাহী রেল স্টেশনে আটকা পড়ে আছে দুইটি ট্রেন এবং হরিয়ান রেল স্টেশনে আটকা পড়ে আছে আরোও দুইটি ট্রেন।
শনিবার (২২ নভেম্বর) বিকেল সাড়ে ৩টায় বিশ্ববিদ্যালয় সংলগ্ন স্টেশন বাজারে ঢাকা-রাজশাহী রেললাইন অবরোধ করে বিক্ষোভ করেন তারা।
এতে রাজশাহীর সঙ্গে সারা বাংলাদেশের রেল যোগাযোগ বন্ধ রয়েছে। এসময় অ্যাডমিট কার্ড পুড়িয়ে প্রতিবাদ জানান শিক্ষার্থীরা।
ফলিত রসায়ন ও রয়াসন বিভাগের শিক্ষার্থী মাহবুব আলম বলেন, পিএসসি আমাদের রাস্তায় নামতে বাধ্য করেছে। সবাই পায় ৬ মাস, আমরা কেনো ২ মাস পাবো? আমাদের সঙ্গে এ বৈষম্য কেন করা হচ্ছে? আমরা আজ যৌক্তিক দাবি নিয়ে আন্দোলনে নেমেছি। ঢাকাই আমার ভাইদের ওপর স্বৈরাচারী কায়দায় হামলা করা হয়েছে। আমরা এর তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। আমাদের দাবি আমাদেরকে পর্যাপ্ত সময় দিয়ে যৌক্তিক সময়ে নিতে হবে। যতক্ষণ না আমাদের দাবি আদায় হবে ততক্ষণ আমরা আন্দোলন চালিয়ে যাব।
কৃষি অনুষদের শিক্ষার্থী আনিকা বলেন, ছাত্রদল, শিবির, এনসিপি সবাই এটা স্বীকার করেছে যে এটা যৌক্তিক আন্দোলন। তাহলে কেন আমরা এর কোন সমাধান পাচ্ছি না। আমরা কেন বৈষম্য শিকার হব। দুই মাসে তো সিলেবাসই শেষ করা সম্ভব না, সেখানে দুই মাসে কীভাবে আমরা পরীক্ষায় বসবো। শহীদ মিনারের সামনে আমাদের ভাইয়েরা অনশনে বসেছে। তারপরও আমরা কোনো সমাধান পাচ্ছিনা। আমরা চাই পরীক্ষার তারিখ পিছিয়ে যৌক্তিক সময়ে পরীক্ষা নেওয়া হোক।
বাংলাদেশ রেলওয়ের পশ্চিমাঞ্চলের মহাব্যবস্থাপক (পশ্চিম) ফরিদ আহমেদ বলেন, শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধের ফলে রাজশাহী থেকে ঢাকা অভিমুখী পদ্মা এক্সপ্রেস ট্রেনটি রাজশাহী স্টেশনে আটকে আছে। তাদের অবরোধ শেষ হলে হয়তো ট্রেনটি ছাড়া সম্ভব হবে।
এদিকে আড়াই ঘণ্টা হয়ে গেলেও এখন পর্যন্ত রেলপথ অবরোধ করে রেখেছে ৪৭ তম বিসিএস পরীক্ষার শিক্ষার্থীরা। সন্ধ্যা ছয়টার দিকে লাইন আগুন ধরিয়ে দেয় তারা। তাদের রেলপথ অবরোধের কারণে রাজশাহী রেল স্টেশনে আটকা পড়ে আছে দুইটি ট্রেন এবং হরিয়ান রেল স্টেশনে আটকা পড়ে আছে আরোও দুইটি ট্রেন।