মাংস কিনতে গিয়ে মারা যান বাবা-ছেলে, মর্গে স্বজনদের আহাজারি
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৯ পিএম
ব্যবসায়ী হাজী আব্দুর রহিম মাংস কিনতে বাজারে বের হন। স্কুল বন্ধ থাকায় সঙ্গী হয়েছিল তার ছেলে মেহেরাব হোসেন।মাংসের দোকানটি ছিল সাত তলা একটি ভবনের নিচে।
হঠাৎ ভূমিকম্প অনুভূত হলে ভবনের ছাদের নিরাপত্তা দেওয়াল বা রেলিং ধসে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে বাবা ও ছেলে গুরুতর আহত হন। পাশের কয়েকজনও আঘাত পান।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) এ ঘটনার পরে তাদের দ্রুত মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতাল মর্গের সামনে স্বজনরা আহাজারি করছেন। নিহত আব্দুর রহিমের ভাই মোহাম্মদ নাসির জাগো নিউজকে ঘটনার বর্ণনা দিলেন এভাবে।
শুক্রবার সকালে বংশালের কসাইটুলি এলাকার ২০ কে.পি ঘোষ স্ট্রিটে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে রাফিউল ইসলাম নামে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রও নিহত হন। তিনিও তার মাকে নিয়ে গিয়েছিলেন দোকানটিতে। ঘটনায় তার মা গুরুতর আহত হন, যিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মোহাম্মদ নাসির বলেন, ছেলে স্কুলে না যাওয়ায় তাকে সঙ্গে নিয়ে বাজারে গিয়েছিলেন ভাই। আব্দুর রহিম সদরঘাটে ব্যবসা করতেন। আর ভাতিজা মেহেরাব হোসেন সুরিতলা স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। সে ৮ বছর বয়সী।
হঠাৎ ভূমিকম্প অনুভূত হলে ভবনের ছাদের নিরাপত্তা দেওয়াল বা রেলিং ধসে পড়ে। মুহূর্তের মধ্যে বাবা ও ছেলে গুরুতর আহত হন। পাশের কয়েকজনও আঘাত পান।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) এ ঘটনার পরে তাদের দ্রুত মিটফোর্ড হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসকরা দুজনকেই মৃত ঘোষণা করেন।
সরেজমিনে দেখা যায়, হাসপাতাল মর্গের সামনে স্বজনরা আহাজারি করছেন। নিহত আব্দুর রহিমের ভাই মোহাম্মদ নাসির জাগো নিউজকে ঘটনার বর্ণনা দিলেন এভাবে।
শুক্রবার সকালে বংশালের কসাইটুলি এলাকার ২০ কে.পি ঘোষ স্ট্রিটে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। ঘটনাস্থলে রাফিউল ইসলাম নামে সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজের দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রও নিহত হন। তিনিও তার মাকে নিয়ে গিয়েছিলেন দোকানটিতে। ঘটনায় তার মা গুরুতর আহত হন, যিনি বর্তমানে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
মোহাম্মদ নাসির বলেন, ছেলে স্কুলে না যাওয়ায় তাকে সঙ্গে নিয়ে বাজারে গিয়েছিলেন ভাই। আব্দুর রহিম সদরঘাটে ব্যবসা করতেন। আর ভাতিজা মেহেরাব হোসেন সুরিতলা স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীর শিক্ষার্থী। সে ৮ বছর বয়সী।