দাবি আদায়ে গ্রামীণ ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তাদের আলটিমেটাম
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৪:৫৬ পিএম
গ্রামীণ ব্যাংকের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকতা-কর্মচারীদের জন্য চিকিৎসা ভাতা, উৎসব ভাতা প্রদান, অবসরের ১৫ বছর অতিবাহিত হওয়ার পর পেনশন পুনঃস্থাপন এবং মাসিক পেনশন প্রদানের লক্ষ্যে অর্থ মন্ত্রণালয়ের ২০০৪ ও ২০১৬ সালের প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নের দাবিতে সংবাদ সম্মেলন করা হয়েছে।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানায় গ্রামীণ ব্যাংক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে গ্রামীণ ব্যাংক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, জোনাল অফিস, এরিয়া অফিসসহ বিভিন্ন অফিসে আমাদের প্রায় ২৪হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি করেন। অফিসিয়াল সূত্র মতে, শুরু থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১৫ হাজার কর্মকর্তা অবসরে গেছেন। শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যারা অবসরে গেছেন তাদের সর্বোচ্চ ১৫ বছর অতিবাহিত করেছেন প্রায় ৫ হাজারের অধিক কর্মকর্তা। ওই ৫ হাজার কর্মকর্তার মধ্যে অধিকাংশই ২০০৪ সালের পূর্বে অবসরে গেছেন।
তিনি বলেন, ১৫ হাজার কর্মকর্তাকে মাসিক চিকিৎসা ভাতা দিলে প্রতিষ্ঠানের মাসিক ব্যয় হবে মাত্র ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা, উৎসব ভাতা বাবদ বছরে ব্যয় হবে গড়ে ৪৫ কোটি, যা এই বৃহত্তর প্রতিষ্ঠানের জন্য কোনো বিষয়ই নয়।
মাহবুবুল আলম বলেন, ২০০৪, ২০১৬ ও ২০১৮ সালের প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নের দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছি। ইতিমধ্যে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নিকট স্মারকলিপি প্রদান এবং বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয় ও শ্রম মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়।
তিনি আরও বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার প্রায় ১৭ বছরের বেশি স্বৈরাচারী কায়দায় ক্ষমতাসীন ছিলেন। সে সময়ে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেও কোনো কিছুরই সুরাহা করতে পারিনি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর আমরা অনেক আশা নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি।
দাবি আদায়ে আগামী দিনের কর্মসূচি
এদিকে, দাবি আদায়ে সাত দিনের আলটিমেটাম দেওয়া হয় সংবাদ সম্মেলনে। এই সময়ের মধ্যে দাবি আদায় না হলে সারা দেশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিটি জোনাল অফিস ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করা হবে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দেওয়া হবে স্মারকলিপি।
শুক্রবার (২১ নভেম্বর) দুপুরে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটিতে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এই দাবি জানায় গ্রামীণ ব্যাংক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ পরিষদ।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে গ্রামীণ ব্যাংক অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারী কল্যাণ পরিষদের সভাপতি মাহবুবুল আলম বলেন, গ্রামীণ ব্যাংকের প্রধান কার্যালয়, জোনাল অফিস, এরিয়া অফিসসহ বিভিন্ন অফিসে আমাদের প্রায় ২৪হাজার কর্মকর্তা-কর্মচারী চাকরি করেন। অফিসিয়াল সূত্র মতে, শুরু থেকে অদ্যাবধি প্রায় ১৫ হাজার কর্মকর্তা অবসরে গেছেন। শুরু থেকে আজ পর্যন্ত যারা অবসরে গেছেন তাদের সর্বোচ্চ ১৫ বছর অতিবাহিত করেছেন প্রায় ৫ হাজারের অধিক কর্মকর্তা। ওই ৫ হাজার কর্মকর্তার মধ্যে অধিকাংশই ২০০৪ সালের পূর্বে অবসরে গেছেন।
তিনি বলেন, ১৫ হাজার কর্মকর্তাকে মাসিক চিকিৎসা ভাতা দিলে প্রতিষ্ঠানের মাসিক ব্যয় হবে মাত্র ২ কোটি ২৫ লাখ টাকা, উৎসব ভাতা বাবদ বছরে ব্যয় হবে গড়ে ৪৫ কোটি, যা এই বৃহত্তর প্রতিষ্ঠানের জন্য কোনো বিষয়ই নয়।
মাহবুবুল আলম বলেন, ২০০৪, ২০১৬ ও ২০১৮ সালের প্রজ্ঞাপন বাস্তবায়নের দাবিতে আমরা দীর্ঘদিন ধরে আন্দোলন কর্মসূচি পালন করে আসছি। ইতিমধ্যে ব্যাংক কর্তৃপক্ষের নিকট স্মারকলিপি প্রদান এবং বিষয়টি বাংলাদেশ ব্যাংক, অর্থ মন্ত্রণালয় ও শ্রম মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়।
তিনি আরও বলেন, বিগত ফ্যাসিস্ট আওয়ামী সরকার প্রায় ১৭ বছরের বেশি স্বৈরাচারী কায়দায় ক্ষমতাসীন ছিলেন। সে সময়ে আমরা আন্দোলন সংগ্রাম করেও কোনো কিছুরই সুরাহা করতে পারিনি। ২০২৪ সালের ৫ আগস্টের পর আমরা অনেক আশা নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিষ্ঠাতা ও বর্তমান সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহম্মদ ইউনূসের কাছে স্মারকলিপি দিয়েছি।
দাবি আদায়ে আগামী দিনের কর্মসূচি
এদিকে, দাবি আদায়ে সাত দিনের আলটিমেটাম দেওয়া হয় সংবাদ সম্মেলনে। এই সময়ের মধ্যে দাবি আদায় না হলে সারা দেশের অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সঙ্গে নিয়ে গ্রামীণ ব্যাংকের প্রতিটি জোনাল অফিস ও জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের সামনে মানববন্ধন করা হবে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরে দেওয়া হবে স্মারকলিপি।