দিলীপ আগারওয়ালার সম্পদের খোঁজে একাধিক প্রতিষ্ঠানে দুদকের চিঠি
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২১ নভেম্বর ২০২৫, ০৫:১৬ এএম
ডায়মন্ড ওয়ার্ল্ডের এমডি দিলীপ কুমার আগারওয়ালার সম্পদের খোঁজে ভূমি অফিসসহ একাধিক প্রতিষ্ঠানে চিঠি পাঠিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (২০ নভেম্বর) দুদকের মহাপরিচালক মো. আক্তার হোসেন এ তথ্য জানিয়েছেন।
তিনি বলেন, দিলীপ কুমার আগারওয়ালার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১১২ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন ও ৩৪টি ব্যাংক হিসাবে ৭৫৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করার অভিযোগে এরই মধ্যে মামলা রুজু হয়েছিল। ওই মামলার তদন্তে দুদকের কর্মকর্তারা বিভিন্ন দপ্তরে দালিলিক প্রমাণাদির জন্য অনুরোধপত্র প্রেরণ করেছেন।
আগারওয়ালার বিরুদ্ধে শতকোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তদন্ত করছে সংস্থাটি। দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন তথ্য চেয়ে এসব চিঠি দিয়েছেন।
এর আগে গত ৮ অক্টোবর দিলীপ কুমার আগারওয়ালার বিরুদ্ধে ১২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৭৫৫ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর আগারওয়ালাকে গ্রেফতার করে র্যাব। পরদিন তাকে আদালতে তোলা হয়।
এরপর এই ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। একই দিন তার তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর বিভিন্ন হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এসব মামলায় নিম্ন ও উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। সব মামলায় জামিন পাওয়ার পর চলতি বছরের ১ অক্টোবর তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান।
তিনি বলেন, দিলীপ কুমার আগারওয়ালার বিরুদ্ধে জ্ঞাত আয়বহির্ভূত ১১২ কোটি টাকার সম্পদ অর্জন ও ৩৪টি ব্যাংক হিসাবে ৭৫৫ কোটি টাকার বেশি লেনদেন করার অভিযোগে এরই মধ্যে মামলা রুজু হয়েছিল। ওই মামলার তদন্তে দুদকের কর্মকর্তারা বিভিন্ন দপ্তরে দালিলিক প্রমাণাদির জন্য অনুরোধপত্র প্রেরণ করেছেন।
আগারওয়ালার বিরুদ্ধে শতকোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের তদন্ত করছে সংস্থাটি। দুদকের সহকারী পরিচালক সাজ্জাদ হোসেন তথ্য চেয়ে এসব চিঠি দিয়েছেন।
এর আগে গত ৮ অক্টোবর দিলীপ কুমার আগারওয়ালার বিরুদ্ধে ১২২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ ও ৭৫৫ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেনের অভিযোগে মামলা করে দুদক। গত বছরের ৩ সেপ্টেম্বর আগারওয়ালাকে গ্রেফতার করে র্যাব। পরদিন তাকে আদালতে তোলা হয়।
এরপর এই ব্যবসায়ীকে হত্যা মামলায় গ্রেফতার দেখানো হয়। একই দিন তার তিনদিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত। এরপর বিভিন্ন হত্যা মামলায় তাকে গ্রেফতার দেখানো হয়। এসব মামলায় নিম্ন ও উচ্চ আদালতে জামিনের আবেদন করেন তার আইনজীবীরা। সব মামলায় জামিন পাওয়ার পর চলতি বছরের ১ অক্টোবর তিনি কারাগার থেকে মুক্তি পান।