শিক্ষকদের ওপর হামলায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের নিন্দা
জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৯ নভেম্বর ২০২৫, ১২:৫৮ পিএম
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের ওপর পুলিশের হামলার ঘটনায় গভীর উদ্বেগ ও নিন্দা জানিয়েছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানান সংগঠনটির নেতারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি যে, গতকাল (শনিবার) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় পুলিশ কর্তৃক লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান দিয়ে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে শতাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন। এছাড়া, দুজন শিক্ষককে গ্রেফতারের অভিযোগও উঠেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই বর্বর পুলিশি হামলায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবং একই সঙ্গে গ্রেফতারদের মুক্তিও দাবি করছে।
নেতারা বলেন, মনে রাখতে হবে, ২৪-এর জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার যে অভ্যুত্থান, তা কেবল সরকার পরিবর্তনের জন্যই নয়; বরং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও রাষ্ট্রের আমূল সংস্কারের লক্ষ্যেই সংঘটিত হয়েছিল। অথচ অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্দেশে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠিত হলেও শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠিত হয়নি। ফলত, অভ্যুত্থানোত্তর নানা সময়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দাবি-দাওয়াকে কেন্দ্র করে আমরা একের পর এক আন্দোলন প্রত্যক্ষ করছি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠিত না হওয়া এবং এখনও পর্যন্ত শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দাবিগুলোর ন্যায্য সমাধানে না পৌঁছাতে পারা সহস্রাধিক শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।
দাবি-দাওয়ার যৌক্তিকতা যা-ই হোক না কেন, বলপ্রয়োগ নয়; শান্তিপূর্ণ সংলাপ ও আলোচনাই এনে দিতে পারে টেকসই সমাধান উল্লেখ করো বিবৃতিতে আরো বলা হয়, আমরা বারবারই শিক্ষকদের ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক বলপ্রয়োগের ঘটনা প্রত্যক্ষ করছি, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবির যৌক্তিক সমাধান নিশ্চিত করারও আহ্বান জানাচ্ছে।
রোববার (৯ নভেম্বর) দুপুরে বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দপ্তর সম্পাদক শাহাদাত হোসেন স্বাক্ষরিত এক বিবৃতিতে এই নিন্দা জানান সংগঠনটির নেতারা।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা গভীর উদ্বেগের সঙ্গে লক্ষ্য করেছি যে, গতকাল (শনিবার) বিকেলে রাজধানীর শাহবাগে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকদের শান্তিপূর্ণ পদযাত্রায় পুলিশ কর্তৃক লাঠিচার্জ, কাঁদানে গ্যাস, সাউন্ড গ্রেনেড ও জলকামান দিয়ে হামলার ঘটনা ঘটেছে। এতে শতাধিক শিক্ষক আহত হয়েছেন। এছাড়া, দুজন শিক্ষককে গ্রেফতারের অভিযোগও উঠেছে। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন এই বর্বর পুলিশি হামলায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করার পাশাপাশি তীব্র নিন্দা জানাচ্ছে এবং একই সঙ্গে গ্রেফতারদের মুক্তিও দাবি করছে।
নেতারা বলেন, মনে রাখতে হবে, ২৪-এর জুলাইয়ে ছাত্র-জনতার যে অভ্যুত্থান, তা কেবল সরকার পরিবর্তনের জন্যই নয়; বরং ফ্যাসিবাদী ব্যবস্থার বিলোপ ও রাষ্ট্রের আমূল সংস্কারের লক্ষ্যেই সংঘটিত হয়েছিল। অথচ অত্যন্ত পরিতাপের বিষয়, রাষ্ট্র সংস্কারের উদ্দেশে ছয়টি সংস্কার কমিশন গঠিত হলেও শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠিত হয়নি। ফলত, অভ্যুত্থানোত্তর নানা সময়ে শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দাবি-দাওয়াকে কেন্দ্র করে আমরা একের পর এক আন্দোলন প্রত্যক্ষ করছি। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন মনে করে, শিক্ষা সংস্কার কমিশন গঠিত না হওয়া এবং এখনও পর্যন্ত শিক্ষার্থী ও শিক্ষকদের দাবিগুলোর ন্যায্য সমাধানে না পৌঁছাতে পারা সহস্রাধিক শহীদের রক্তের ওপর দাঁড়িয়ে থাকা অন্তর্বর্তী সরকারের চরম ব্যর্থতা।
দাবি-দাওয়ার যৌক্তিকতা যা-ই হোক না কেন, বলপ্রয়োগ নয়; শান্তিপূর্ণ সংলাপ ও আলোচনাই এনে দিতে পারে টেকসই সমাধান উল্লেখ করো বিবৃতিতে আরো বলা হয়, আমরা বারবারই শিক্ষকদের ওপর আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কর্তৃক বলপ্রয়োগের ঘটনা প্রত্যক্ষ করছি, যা অত্যন্ত নিন্দনীয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন অন্তর্বর্তী সরকার ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি এ ধরনের ঘটনার পুনরাবৃত্তি যেন না ঘটে, তা নিশ্চিত করার পাশাপাশি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষকদের দাবির যৌক্তিক সমাধান নিশ্চিত করারও আহ্বান জানাচ্ছে।