উত্তপ্ত ক্যাম্পাস : ভোট কারচুপির অভিযোগে উপ-উপাচার্য অবরুদ্ধ

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১৬ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৫৭ এএম

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) সোহরাওয়ার্দী হল সংসদ নির্বাচনে ভোট কারচুপির অভিযোগে উপ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিনকে দেড় ঘণ্টারও বেশি সময় ধরে অবরুদ্ধ করে রেখেছেন ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা। পুলিশ তাকে বের করে আনার চেষ্টা করলেও তাদের বাধায় পরিস্থিতি উত্তপ্ত হয়ে ওঠে।
রাত আড়াইটার দিকে পুলিশ প্রকৌশল অনুষদ ভবনে গিয়ে উপ–উপাচার্যকে বের করে আনার চেষ্টা করে। তবে ভবনের ফটক পর্যন্ত পৌঁছানোর পর ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা আবারও পথ আটকে অবস্থান নেন। রাত তিনটা পর্যন্ত উপ–উপাচার্য অবরুদ্ধ ছিলেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) রাত একটার দিকে সোহরাওয়ার্দী হল সংসদে ভোট কারচুপির অভিযোগ তোলে ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, ভিপি পদে ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী জমাদিউল আওয়ালকে (সুজাত) কারচুপির মাধ্যমে হারানো হয়েছে। ফলাফলে দেখা যায়, তিনি ১ হাজার ২০৩ ভোট পেলেও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী নেয়ামত উল্লাহ পেয়েছেন ১ হাজার ২০৬ ভোট।
ছাত্রদলের কর্মী ও স্পোর্টস সায়েন্সেস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোছাদ্দিকুজ্জামান আল মামুন বলেন, আমি নিজে ৩১২ নম্বর কক্ষে সুজাত ভাইকে ভোট দিয়েছি। প্রশাসনকে এই ভোট পুনর্গণনা করতে হবে।
উপ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ফলাফল ঘোষণা শেষে আমি বের হয়ে যাচ্ছিলাম। তখন একদল শিক্ষার্থী আমার পথ আটকায় এবং ভোট পুনর্গণনার দাবি জানায়। আমি তাদের বলেছি, এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। কিন্তু তারা তা মানেননি এবং এখন আমাকে আটকে রেখেছেন।
পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে, তবে এখনো পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে জানা গেছে।
রাত আড়াইটার দিকে পুলিশ প্রকৌশল অনুষদ ভবনে গিয়ে উপ–উপাচার্যকে বের করে আনার চেষ্টা করে। তবে ভবনের ফটক পর্যন্ত পৌঁছানোর পর ছাত্রদলের নেতা–কর্মীরা আবারও পথ আটকে অবস্থান নেন। রাত তিনটা পর্যন্ত উপ–উপাচার্য অবরুদ্ধ ছিলেন।
এর আগে মঙ্গলবার (১৫ অক্টোবর) রাত একটার দিকে সোহরাওয়ার্দী হল সংসদে ভোট কারচুপির অভিযোগ তোলে ছাত্রদল। তাদের অভিযোগ, ভিপি পদে ছাত্রদল সমর্থিত প্রার্থী জমাদিউল আওয়ালকে (সুজাত) কারচুপির মাধ্যমে হারানো হয়েছে। ফলাফলে দেখা যায়, তিনি ১ হাজার ২০৩ ভোট পেলেও ছাত্রশিবির সমর্থিত প্রার্থী নেয়ামত উল্লাহ পেয়েছেন ১ হাজার ২০৬ ভোট।
ছাত্রদলের কর্মী ও স্পোর্টস সায়েন্সেস বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী মোছাদ্দিকুজ্জামান আল মামুন বলেন, আমি নিজে ৩১২ নম্বর কক্ষে সুজাত ভাইকে ভোট দিয়েছি। প্রশাসনকে এই ভোট পুনর্গণনা করতে হবে।
উপ–উপাচার্য (প্রশাসন) অধ্যাপক মো. কামাল উদ্দিন বলেন, ফলাফল ঘোষণা শেষে আমি বের হয়ে যাচ্ছিলাম। তখন একদল শিক্ষার্থী আমার পথ আটকায় এবং ভোট পুনর্গণনার দাবি জানায়। আমি তাদের বলেছি, এই বিষয়ে নির্বাচন কমিশনের সঙ্গে যোগাযোগ করতে। কিন্তু তারা তা মানেননি এবং এখন আমাকে আটকে রেখেছেন।
পুলিশ ঘটনাস্থলে অবস্থান করছে, তবে এখনো পরিস্থিতি পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসেনি বলে জানা গেছে।