রাতে মাজারগেটেই অবস্থা করবেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১৪ অক্টোবর ২০২৫, ০৬:২৯ পিএম

বাড়িভাড়া ভাতা ২০ শতাংশ বৃদ্ধিসহ বিভিন্ন দাবিতে বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের ‘মার্চ টু সচিবালয়’ কর্মসূচি হাইকোর্টের মাজার গেটে আটকে দিয়েছে পুলিশ। এর পরিপ্রেক্ষিতে শিক্ষকদের প্রতিনিধি ঘোষণা দিয়েছেন, আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত শিক্ষকরা এখানেই থাকবেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা এখানে অবস্থান করবো। প্রয়োজনে এখানে আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত আমরা থাকবো। এই রাস্তা আমরা ব্লক করে রাখবো। এরপর ১২টার দিকে আমরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেবো। সেখানে থেকে পরবর্তী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব। পাশাপাশি সারা বাংলাদেশের শ্রেণিকক্ষে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। প্রজ্ঞাপন হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো শিক্ষক শ্রেণি কার্যক্রমে অংশ নেবেন না।
তিনি আরও বলেন, আজ সারাদিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও পুলিশ প্রশাসন আমাদের বারবার অনুরোধ করছিল আমরা যাতে এই প্রোগ্রামটা না করি।
পরবর্তীতে আমরা বলেছি যে, না আমরা এই প্রোগ্রামটা করবো, তখন তারা বলছিলেন যে আমাদের একটু সময় দেন দেখি আমরা কিছু করতে পারি কি না। বিভিন্ন রকমের প্রস্তাব তারা দিয়েছে তাদের পক্ষ থেকে। আমরা বলেছি যে, শিক্ষা উপদেষ্টা এই শিক্ষকদের শহীদ মিনারে খোলা আকাশে রাত্রিযাপনে বাধ্য করে, শিক্ষকদের লাঠি পেটা করে রক্তাক্ত করে, যেই শিক্ষা উপদেষ্টার সময়ে শিক্ষকদের দাড়ি ধরে টানা হয়, যেই শিক্ষক উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় শিক্ষকদের জামা ছেঁড়া হয় এবং পুলিশ বক্সে নিয়ে শিক্ষকদের থাপ্পর মারা হয়। এই ব্যর্থ শিক্ষা উপদেষ্টার সাথে কোনো রকম আলোচনায় আমরা যাবো না।
তিনি বলেন, অর্থ এবং শিক্ষা যদি উনারা উভয়ে মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যে আমাদের বিষয়গুলো উনারা দেখবেন। আমাদের এই দাবিগুলো পূরণ করবেন এবং যদি বলেন যে আপনাদের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে, তাহলে আমরা আমাদের মার্চ টু সচিবালয় কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আমরা শহীদ মিনারে অবস্থান করবো।
শিক্ষকদের এই প্রতিনিধি বলেন, অচল শিক্ষা উপদেষ্টা টুঁটি চেপে রেখেছেন, একটি শব্দ পর্যন্ত তিনি বলেন না। শহীদ মিনারে ও প্রেস ক্লাবে আমাদের শিক্ষকদের পিটিয়েছে, তিনি একটা বিবৃতি পর্যন্ত দেননি।
এদিকে বিকেল সোয়া ৪টা থেকে মাজারগেটে পুলিশ ও এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা মুখোমুখি অবস্থান করছেন।
এরআগে কর্মসূচিতে অংশ নিতে সকাল থেকে কয়েক হাজার শিক্ষক শহীদ মিনারে অবস্থান নেন। প্রথমে দুপুর ১২টায় এই কর্মসূচি হওয়ার কথা থাকলেও সেটি পরে পিছিয়ে বিকাল ৪টায় করা হয়।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী এ কথা জানান।
তিনি বলেন, আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি আমরা এখানে অবস্থান করবো। প্রয়োজনে এখানে আগামীকাল দুপুর ১২টা পর্যন্ত আমরা থাকবো। এই রাস্তা আমরা ব্লক করে রাখবো। এরপর ১২টার দিকে আমরা শাহবাগ মোড়ে অবস্থান নেবো। সেখানে থেকে পরবর্তী নতুন কর্মসূচি ঘোষণা করব। পাশাপাশি সারা বাংলাদেশের শ্রেণিকক্ষে শ্রেণি কার্যক্রম বন্ধ থাকবে। প্রজ্ঞাপন হওয়ার আগ পর্যন্ত কোনো শিক্ষক শ্রেণি কার্যক্রমে অংশ নেবেন না।
তিনি আরও বলেন, আজ সারাদিন গোয়েন্দা সংস্থাগুলো ও পুলিশ প্রশাসন আমাদের বারবার অনুরোধ করছিল আমরা যাতে এই প্রোগ্রামটা না করি।
পরবর্তীতে আমরা বলেছি যে, না আমরা এই প্রোগ্রামটা করবো, তখন তারা বলছিলেন যে আমাদের একটু সময় দেন দেখি আমরা কিছু করতে পারি কি না। বিভিন্ন রকমের প্রস্তাব তারা দিয়েছে তাদের পক্ষ থেকে। আমরা বলেছি যে, শিক্ষা উপদেষ্টা এই শিক্ষকদের শহীদ মিনারে খোলা আকাশে রাত্রিযাপনে বাধ্য করে, শিক্ষকদের লাঠি পেটা করে রক্তাক্ত করে, যেই শিক্ষা উপদেষ্টার সময়ে শিক্ষকদের দাড়ি ধরে টানা হয়, যেই শিক্ষক উপদেষ্টা থাকা অবস্থায় শিক্ষকদের জামা ছেঁড়া হয় এবং পুলিশ বক্সে নিয়ে শিক্ষকদের থাপ্পর মারা হয়। এই ব্যর্থ শিক্ষা উপদেষ্টার সাথে কোনো রকম আলোচনায় আমরা যাবো না।
তিনি বলেন, অর্থ এবং শিক্ষা যদি উনারা উভয়ে মিলে সিদ্ধান্ত নেয় যে আমাদের বিষয়গুলো উনারা দেখবেন। আমাদের এই দাবিগুলো পূরণ করবেন এবং যদি বলেন যে আপনাদের দাবি মেনে নেওয়া হয়েছে, তাহলে আমরা আমাদের মার্চ টু সচিবালয় কর্মসূচি প্রত্যাহার করে আমরা শহীদ মিনারে অবস্থান করবো।
শিক্ষকদের এই প্রতিনিধি বলেন, অচল শিক্ষা উপদেষ্টা টুঁটি চেপে রেখেছেন, একটি শব্দ পর্যন্ত তিনি বলেন না। শহীদ মিনারে ও প্রেস ক্লাবে আমাদের শিক্ষকদের পিটিয়েছে, তিনি একটা বিবৃতি পর্যন্ত দেননি।
এদিকে বিকেল সোয়া ৪টা থেকে মাজারগেটে পুলিশ ও এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা মুখোমুখি অবস্থান করছেন।
এরআগে কর্মসূচিতে অংশ নিতে সকাল থেকে কয়েক হাজার শিক্ষক শহীদ মিনারে অবস্থান নেন। প্রথমে দুপুর ১২টায় এই কর্মসূচি হওয়ার কথা থাকলেও সেটি পরে পিছিয়ে বিকাল ৪টায় করা হয়।