শিক্ষকদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, বিপাকে সাধারণ মানুষ

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৪৬ পিএম

মূল বেতনের ২০ শতাংশ বাড়িভাড়া ও চিকিৎসা ভাতা বৃদ্ধির দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি পালন করেছেন বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্ত শিক্ষকরা। তাদের সরাতে ইতোমধ্যেই সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করেছে পুলিশ, চলছে ধাওয়া-পালটা ধাওয়াও। আর এতে বিপাকে পড়েছেন চলাচলরত সাধারণ মানুষরা।
রোববার (১২ অক্টোবর) প্রেসক্লাবে সামনে শিক্ষকদের সরাতে দুপুর নাগাদ সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে এলাকাজুড়ে আতঙ্ক তৈরি হয়। ফুটপাত ধরে হাটতে থাকা মানুষরা আতঙ্কিত হয়ে আশেপাশে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে থাকেন।
এছাড়া শিক্ষকদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় সাধারণ মানুষ, স্কুলের শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে এক যায়গায় জড়ো হতে থাকেন।
সচিবালয় মেট্রো গেটের সামনে দাঁড়ানো স্কুল শিক্ষার্থী মেহেরনিগার বলেন, রাস্তা বন্ধ থাকায় হেটে হেটে বাসার দিকে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ বোমা ফাটার শব্দ পেলাম। এরপর দেখলাম পুলিশ দৌড়ে আসছে। ভয় পেয়ে পরে এখানে দাঁড়ালাম।
একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন গৃহীনি ফিরোজা বেগম। তিনি বলেন, প্রেসক্লাবের অপজিটে বারডেম হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ বোমার শব্দ, পুলিশের দৌড় দেখে ভয় পেয়ে যাই। পরে এখানে এসে দাঁড়াই।
এর আগে ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়ার দাবিতে দেশের বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে রাজধানীর প্রেস ক্লাব এলাকায়। পুলিশের বাধার মুখে সেখান থেকে সরে তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, জনদুর্ভোগ এড়াতে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি এখন থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলবে। প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত আমরা এখান থেকেই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, আমাদের শীর্ষ নেতারা এরইমধ্যে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছেন। যারা এখনো প্রেস ক্লাবে আছেন, তাদের অনুরোধ করছি মিছিলসহ শহীদ মিনারে চলে আসতে। আমরা এখান থেকেই আমাদের আন্দোলন পরিচালনা করব এবং বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে লাগাতার আন্দোলনকে সাজাবো ইনশাআল্লাহ।
অধ্যক্ষ আজিজী বলেন, আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি—যতক্ষণ পর্যন্ত জাতীয়করণের প্রজ্ঞাপন জারি না হবে, আমরা শহীদ মিনার ছাড়ব না, ঢাকার রাজপথও ছাড়ব না। আলোচনার মাধ্যমে, সহযোগিতার মাধ্যমে প্রজ্ঞাপন নিয়েই বিজয়ী বেশে আমরা শ্রেণিকক্ষে ফিরব।
অন্যদিকে প্রেস ক্লাব এলাকা থেকে শিক্ষক নেতাদের সরাতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে শিক্ষকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অনেকেই আবার প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টাও করেন। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোন সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি।
রোববার (১২ অক্টোবর) প্রেসক্লাবে সামনে শিক্ষকদের সরাতে দুপুর নাগাদ সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে পুলিশ। এতে এলাকাজুড়ে আতঙ্ক তৈরি হয়। ফুটপাত ধরে হাটতে থাকা মানুষরা আতঙ্কিত হয়ে আশেপাশে নিরাপদ আশ্রয় খুঁজতে থাকেন।
এছাড়া শিক্ষকদের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার সময় সাধারণ মানুষ, স্কুলের শিক্ষার্থীরা আতঙ্কিত হয়ে এক যায়গায় জড়ো হতে থাকেন।
সচিবালয় মেট্রো গেটের সামনে দাঁড়ানো স্কুল শিক্ষার্থী মেহেরনিগার বলেন, রাস্তা বন্ধ থাকায় হেটে হেটে বাসার দিকে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ বোমা ফাটার শব্দ পেলাম। এরপর দেখলাম পুলিশ দৌড়ে আসছে। ভয় পেয়ে পরে এখানে দাঁড়ালাম।
একই জায়গায় দাঁড়িয়ে ছিলেন গৃহীনি ফিরোজা বেগম। তিনি বলেন, প্রেসক্লাবের অপজিটে বারডেম হাসপাতালে যাচ্ছিলাম। হঠাৎ বোমার শব্দ, পুলিশের দৌড় দেখে ভয় পেয়ে যাই। পরে এখানে এসে দাঁড়াই।
এর আগে ২০ শতাংশ বাড়ি ভাড়ার দাবিতে দেশের বেসরকারি এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের চলমান আন্দোলনে পুলিশের সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপে উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়েছে রাজধানীর প্রেস ক্লাব এলাকায়। পুলিশের বাধার মুখে সেখান থেকে সরে তারা কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে অবস্থান নেন।
এমপিওভুক্ত শিক্ষা জাতীয়করণ প্রত্যাশী জোটের সদস্য সচিব অধ্যক্ষ দেলাওয়ার হোসেন আজিজী বলেন, জনদুর্ভোগ এড়াতে আমরা সিদ্ধান্ত নিয়েছি, আমাদের লাগাতার অবস্থান কর্মসূচি এখন থেকে কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে চলবে। প্রজ্ঞাপন জারি না হওয়া পর্যন্ত আমরা এখান থেকেই কর্মসূচি চালিয়ে যাব।
তিনি আরও বলেন, আমাদের শীর্ষ নেতারা এরইমধ্যে শহীদ মিনারে অবস্থান নিয়েছেন। যারা এখনো প্রেস ক্লাবে আছেন, তাদের অনুরোধ করছি মিছিলসহ শহীদ মিনারে চলে আসতে। আমরা এখান থেকেই আমাদের আন্দোলন পরিচালনা করব এবং বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে লাগাতার আন্দোলনকে সাজাবো ইনশাআল্লাহ।
অধ্যক্ষ আজিজী বলেন, আমরা প্রতিশ্রুতি দিচ্ছি—যতক্ষণ পর্যন্ত জাতীয়করণের প্রজ্ঞাপন জারি না হবে, আমরা শহীদ মিনার ছাড়ব না, ঢাকার রাজপথও ছাড়ব না। আলোচনার মাধ্যমে, সহযোগিতার মাধ্যমে প্রজ্ঞাপন নিয়েই বিজয়ী বেশে আমরা শ্রেণিকক্ষে ফিরব।
অন্যদিকে প্রেস ক্লাব এলাকা থেকে শিক্ষক নেতাদের সরাতে পুলিশ সাউন্ড গ্রেনেড নিক্ষেপ করে। এতে শিক্ষকরা আতঙ্কিত হয়ে পড়েন। অনেকেই আবার প্রতিরোধ গড়ে তোলার চেষ্টাও করেন। তবে এখন পর্যন্ত বড় ধরনের কোন সংঘর্ষের খবর পাওয়া যায়নি।