বিমানের উপমহাব্যবস্থাপক আল মাসুদ খান সাময়িক বরখাস্ত

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ১০ অক্টোবর ২০২৫, ০২:৪৫ এএম

বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনসের উপমহাব্যবস্থাপক (আইন) মো. আল মাসুদ খানকে চাকরি থেকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। আদালতের নির্দেশনা অমান্যের অভিযোগে তার বিরুদ্ধে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিমানের প্রশাসন ও মানবসম্পদ পরিদপ্তরের তদন্ত শাখা থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়। আদেশে সই করেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. সাফিকুর রহমান।
অফিস আদেশে বলা হয়, ক্যাপ্টেন আলী রুবাইয়াত চৌধুরীর দায়ের করা রিট পিটিশনের শুনানিতে আদালত বিমান কর্তৃপক্ষকে ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু আল মাসুদ খান কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব না দিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন আদালতে জমা দেননি। এর ফলে আদালত অবমাননার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
এছাড়া অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ২১ নভেম্বর অফিস আদেশ অনুযায়ী তদন্ত প্রতিবেদন অফিসে জমা পড়লেও তিনি ‘দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে’ তা আদালতে জমা দেননি। একই সঙ্গে তথ্য গোপন করে প্রতি মাসে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো মামলার তালিকায় এ মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করেননি; যা গুরুতর অসদাচরণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
তাই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস করপোরেশন কর্মচারী (চাকরি) প্রবিধানমালা, ১৯৭৯-এর ৫৮ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন এবং তাকে নিয়মিত হাজিরা দিতে হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।
বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) বিমানের প্রশাসন ও মানবসম্পদ পরিদপ্তরের তদন্ত শাখা থেকে জারি করা এক অফিস আদেশে বিষয়টি জানানো হয়। আদেশে সই করেন বিমানের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. মো. সাফিকুর রহমান।
অফিস আদেশে বলা হয়, ক্যাপ্টেন আলী রুবাইয়াত চৌধুরীর দায়ের করা রিট পিটিশনের শুনানিতে আদালত বিমান কর্তৃপক্ষকে ৩০ দিনের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছিলেন। কিন্তু আল মাসুদ খান কারণ দর্শানোর নোটিশের জবাব না দিয়ে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন আদালতে জমা দেননি। এর ফলে আদালত অবমাননার পরিস্থিতি সৃষ্টি হয়।
এছাড়া অভিযোগে উল্লেখ করা হয়, ২০২৪ সালের ২১ নভেম্বর অফিস আদেশ অনুযায়ী তদন্ত প্রতিবেদন অফিসে জমা পড়লেও তিনি ‘দুর্নীতির আশ্রয় নিয়ে’ তা আদালতে জমা দেননি। একই সঙ্গে তথ্য গোপন করে প্রতি মাসে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো মামলার তালিকায় এ মামলাটি অন্তর্ভুক্ত করেননি; যা গুরুতর অসদাচরণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
তাই বিমান বাংলাদেশ এয়ারলাইনস করপোরেশন কর্মচারী (চাকরি) প্রবিধানমালা, ১৯৭৯-এর ৫৮ ধারায় প্রদত্ত ক্ষমতাবলে তাকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। সাময়িক বরখাস্তকালীন তিনি বিধি অনুযায়ী খোরপোষ ভাতা পাবেন এবং তাকে নিয়মিত হাজিরা দিতে হবে বলে আদেশে উল্লেখ করা হয়।