ভিসা প্রত্যাখ্যান, উপদেষ্টা বললেন— ‘নিজেরাই দায়ী’

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১১:২৩ পিএম

বিভিন্ন রাষ্ট্র বাংলাদেশিদের ভিসা প্রত্যাখ্যান করছে। এ বিষয়ে উদ্বেগ জানিয়ে পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন বলেছেন, এই পরিস্থিতির জন্য নিজেরাই দায়ী।
বুধবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, সামগ্রিকভাবে সুনামের প্রশ্ন তৈরি হওয়ায় ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমি নিজেও উদ্বিগ্ন। ভিসা প্রত্যাখ্যান নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্বেগ আছে।
তিনি বলেন, আমি একটা উদাহরণ আপনাকে দিই। বিশেষ করে আপনারা জানেন, জার্মানিতে শিক্ষাব্যবস্থা খুবই উচ্চমানের এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোনো ফি লাগে না। কাজেই বাংলাদেশি ছাত্ররা খুবই আগ্রহী হয়ে উঠেছে জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যাওয়ার জন্য। ৮০ হাজার আবেদন পড়েছে।
উপদেষ্টা জানান, জার্মান রাষ্ট্রদূত কয়েকদিন আগে চলে গেছেন। তিনি বলেছিলেন যে, দেখুন আমার কিছুই করার নেই কারণ আমার মোট সামর্থ্য হচ্ছে দুই হাজার কেস প্রতিবছর ডিল করা। তার মানে এত আবেদন তারা গ্রহণ করতে পারবেন না। পাকিস্তান থেকে প্রতিবছর তারা নয় হাজার শিক্ষার্থী নেয়। আমরা তাদের অনুরোধ করেছি, তারা যেন পাকিস্তানের সমান সংখ্যায় আমাদের শিক্ষার্থীদের নেয়। আমরা চেষ্টা করছি যে এটা করা যায় কি না।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যেসব দেশের দূতাবাস বাংলাদেশে নেই, সেসব দেশের ভিসা পেতে জটিলতা বেড়েছে। বিশেষ করে, যারা শিক্ষা এবং কাজের জন্য বিদেশ যেতে চান, তারা বেশি জটিলতায় পড়ছেন।
তিনি বলেন, অনেক দেশই কিন্তু পর্যটকদের জন্য অনলাইন ভিসা চালু করেছে। কিন্তু যখন আপনি একটা সময়ের জন্য সেখানে শিক্ষা বা কাজ করতে যাবেন, তখন সশরীরে উপস্থিত হয়ে ভিসা নিতে হয়। এটা নিয়েও আমরা অনেক সমস্যায় আছি। কারণ অনেকগুলো দেশের দূতাবাস বাংলাদেশে নেই, দিল্লিতে তাদের দূতাবাস আছে। কিন্তু এখন ভারতের ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। এটা নিয়েও অনেকে ভোগান্তিতে পড়েছেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা চেষ্টা করছি এটার কোনো বিকল্প বের করা যায় কি না। যেমন- সার্বিয়ার জন্য একবার আমাদের ভিয়েতনাম থেকে ভিসা নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এভাবে আমরা চেষ্টা করছি যে দিল্লি থাকুক, পাশাপাশি অন্য আরেকটি দেশ থেকে যেন বাংলাদেশিরা ভিসা নিতে পারে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দেখুন, ভিসা হচ্ছে একদমই একটি সার্বভৌম সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট দেশটির। আপনি কখনোই কাউকে বলতে পারবেন না, আপনি কেন আমাকে ভিসা দিলেন না। এটা কিন্তু বলা যাবে না। ভিসা নিয়ে বস্তুত সবখানেই, আমাদের সরকারি পর্যায়েও কথাবার্তা হয়।
বুধবার (৮ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
তৌহিদ হোসেন বলেন, সামগ্রিকভাবে সুনামের প্রশ্ন তৈরি হওয়ায় ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। এটা নিয়ে আমি নিজেও উদ্বিগ্ন। ভিসা প্রত্যাখ্যান নিয়ে শিক্ষার্থীদের উদ্বেগ আছে।
তিনি বলেন, আমি একটা উদাহরণ আপনাকে দিই। বিশেষ করে আপনারা জানেন, জার্মানিতে শিক্ষাব্যবস্থা খুবই উচ্চমানের এবং সম্পূর্ণ বিনামূল্যে। বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কোনো ফি লাগে না। কাজেই বাংলাদেশি ছাত্ররা খুবই আগ্রহী হয়ে উঠেছে জার্মানির বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে যাওয়ার জন্য। ৮০ হাজার আবেদন পড়েছে।
উপদেষ্টা জানান, জার্মান রাষ্ট্রদূত কয়েকদিন আগে চলে গেছেন। তিনি বলেছিলেন যে, দেখুন আমার কিছুই করার নেই কারণ আমার মোট সামর্থ্য হচ্ছে দুই হাজার কেস প্রতিবছর ডিল করা। তার মানে এত আবেদন তারা গ্রহণ করতে পারবেন না। পাকিস্তান থেকে প্রতিবছর তারা নয় হাজার শিক্ষার্থী নেয়। আমরা তাদের অনুরোধ করেছি, তারা যেন পাকিস্তানের সমান সংখ্যায় আমাদের শিক্ষার্থীদের নেয়। আমরা চেষ্টা করছি যে এটা করা যায় কি না।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, যেসব দেশের দূতাবাস বাংলাদেশে নেই, সেসব দেশের ভিসা পেতে জটিলতা বেড়েছে। বিশেষ করে, যারা শিক্ষা এবং কাজের জন্য বিদেশ যেতে চান, তারা বেশি জটিলতায় পড়ছেন।
তিনি বলেন, অনেক দেশই কিন্তু পর্যটকদের জন্য অনলাইন ভিসা চালু করেছে। কিন্তু যখন আপনি একটা সময়ের জন্য সেখানে শিক্ষা বা কাজ করতে যাবেন, তখন সশরীরে উপস্থিত হয়ে ভিসা নিতে হয়। এটা নিয়েও আমরা অনেক সমস্যায় আছি। কারণ অনেকগুলো দেশের দূতাবাস বাংলাদেশে নেই, দিল্লিতে তাদের দূতাবাস আছে। কিন্তু এখন ভারতের ভিসা পাওয়া কঠিন হয়ে গেছে। এটা নিয়েও অনেকে ভোগান্তিতে পড়েছেন।
তৌহিদ হোসেন বলেন, আমরা চেষ্টা করছি এটার কোনো বিকল্প বের করা যায় কি না। যেমন- সার্বিয়ার জন্য একবার আমাদের ভিয়েতনাম থেকে ভিসা নেওয়ার অনুমতি দেওয়া হয়েছিল। এভাবে আমরা চেষ্টা করছি যে দিল্লি থাকুক, পাশাপাশি অন্য আরেকটি দেশ থেকে যেন বাংলাদেশিরা ভিসা নিতে পারে।
পররাষ্ট্র উপদেষ্টা বলেন, দেখুন, ভিসা হচ্ছে একদমই একটি সার্বভৌম সিদ্ধান্ত সংশ্লিষ্ট দেশটির। আপনি কখনোই কাউকে বলতে পারবেন না, আপনি কেন আমাকে ভিসা দিলেন না। এটা কিন্তু বলা যাবে না। ভিসা নিয়ে বস্তুত সবখানেই, আমাদের সরকারি পর্যায়েও কথাবার্তা হয়।