সাত মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি যুবলীগ নেত্রী লাবণ্য গ্রেফতার

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৮ অক্টোবর ২০২৫, ১১:১১ পিএম

রাজধানীর বাড্ডা থানাধীন আফতাবনগর এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাত মামলার ওয়ারেন্টভুক্ত আসামি ও যুবলীগ নেত্রী লাজলী আক্তার লাবণ্য চৌধুরীকে গ্রেফতার করেছে কাউন্টার টেরোরিজম অ্যান্ড ট্রান্সন্যাশনাল ক্রাইমের (সিটিটিসি) স্মাগলিং অ্যান্ড ফেক কারেন্সি টিম।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, গ্রেফতার লাবণ্য চৌধুরীর বিরুদ্ধে মোট সাতটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তিনটি মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানার ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার মধ্যে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার জিআর মামলা, সিরাজগঞ্জ সদর থানার সিআর মামলা এবং বংশাল থানার সিআর মামলা রয়েছে।
ওয়ারেন্ট কার্যকর করে লাবণ্যকে গ্রেফতারের পর মিরপুর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, লাবণ্য নিজেকে যুবলীগের নেত্রী পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে প্রতারণা ও অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার সঙ্গে জড়িত। যদিও তিনি সংগঠনটিতে কোনো আনুষ্ঠানিক পদে নেই, তবুও বিভিন্ন যুবলীগ নেত্রীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সুযোগ নিয়ে প্রভাব খাটাতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
২০২৪ সালের ২৭ নভেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, লাবণ্য ও তার স্বামী ফরিদ উদ্দিন চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে অসংখ্য যুবকের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।
মঙ্গলবার (৮ অক্টোবর) ডিএমপির উপ-পুলিশ কমিশনার মুহাম্মদ তালেবুর রহমান জানান, গ্রেফতার লাবণ্য চৌধুরীর বিরুদ্ধে মোট সাতটি মামলা রয়েছে। এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তিনটি মামলার গ্রেফতারি পরোয়ানার ভিত্তিতে তাকে গ্রেফতার করা হয়। তার মধ্যে সিরাজগঞ্জ জেলার উল্লাপাড়া থানার জিআর মামলা, সিরাজগঞ্জ সদর থানার সিআর মামলা এবং বংশাল থানার সিআর মামলা রয়েছে।
ওয়ারেন্ট কার্যকর করে লাবণ্যকে গ্রেফতারের পর মিরপুর মডেল থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
মামলার তদন্ত সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা জানান, লাবণ্য নিজেকে যুবলীগের নেত্রী পরিচয় দিয়ে দীর্ঘদিন ধরে বিভিন্নভাবে প্রতারণা ও অর্থ হাতিয়ে নেওয়ার সঙ্গে জড়িত। যদিও তিনি সংগঠনটিতে কোনো আনুষ্ঠানিক পদে নেই, তবুও বিভিন্ন যুবলীগ নেত্রীদের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কের সুযোগ নিয়ে প্রভাব খাটাতেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
২০২৪ সালের ২৭ নভেম্বর একটি জাতীয় দৈনিকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে বলা হয়, লাবণ্য ও তার স্বামী ফরিদ উদ্দিন চাকরি দেওয়ার প্রলোভন দেখিয়ে অসংখ্য যুবকের কোটি কোটি টাকা আত্মসাৎ করেছেন।