
মালয়েশিয়ার সেলাঙ্গর রাজ্যের বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালিয়ে ৯৭ জন অবৈধ অভিবাসীকে আটক করেছে দেশটির অভিবাসন দপ্তর। এদের মধ্যে ২৪ জন বাংলাদেশি নাগরিক রয়েছেন। অভিযানে প্রায় ৯০ জন কর্মকর্তা অংশ নেন।
সোমবার (৬ অক্টোবর) মালয়েশিয়ার অভিবাসন দপ্তরের মহাপরিচালক জাকারিয়া শা’বান জানান, গতকাল রোববার বিকেলে বিশেষ টাস্কফোর্স পরিচালিত দুই অভিযানে মোট ৯৭ অভিবাসীকে আটক হয়।
তিনি বলেন, গতকাল ডাউনটাউন জালান রেকো ও ক্লাং এলাকার বাজারে গোপন অভিযান চালানো হয়। বহুদিন ধরে অভিযোগ ছিল, এসব এলাকায় বিপুলসংখ্যক বিদেশি, বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসীরা অস্থায়ী কর্মভিসার (পিএলকেএস) আড়ালে লুকিয়ে বসবাস করছেন।
অভিযানে মোট ৮৮৪ জনের কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে মালিক বা স্থানীয় নিয়োগদাতাসহ ৯৭ জন বিদেশিকে আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে ৪৪ জন ইন্দোনেশিয়ার, ২৪ বাংলাদেশি, মিয়ানমারের ৯, ভারতের ৭, পাকিস্তানের ২, কম্বোডিয়া ও শ্রীলঙ্কান একজন করে নাগরিক রয়েছেন।
আটকদের বয়স ১৮ থেকে ৬২ বছরের মধ্যে। তাদের বিরুদ্ধে ১৯৫৯/৬৩ সালের অভিবাসন আইনের ৬(১)(সি) ও ১৫(১)(সি) ধারা অনুযায়ী তদন্ত চলছে।
অভিযান শেষে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য আটক সবাইকে সেলাঙ্গরের বেরানাং ইমিগ্রেশন ডিপো ও কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়।
সোমবার (৬ অক্টোবর) মালয়েশিয়ার অভিবাসন দপ্তরের মহাপরিচালক জাকারিয়া শা’বান জানান, গতকাল রোববার বিকেলে বিশেষ টাস্কফোর্স পরিচালিত দুই অভিযানে মোট ৯৭ অভিবাসীকে আটক হয়।
তিনি বলেন, গতকাল ডাউনটাউন জালান রেকো ও ক্লাং এলাকার বাজারে গোপন অভিযান চালানো হয়। বহুদিন ধরে অভিযোগ ছিল, এসব এলাকায় বিপুলসংখ্যক বিদেশি, বিশেষ করে অবৈধ অভিবাসীরা অস্থায়ী কর্মভিসার (পিএলকেএস) আড়ালে লুকিয়ে বসবাস করছেন।
অভিযানে মোট ৮৮৪ জনের কাগজপত্র পরীক্ষা করা হয়। এর মধ্যে মালিক বা স্থানীয় নিয়োগদাতাসহ ৯৭ জন বিদেশিকে আটক করা হয়। আটকদের মধ্যে ৪৪ জন ইন্দোনেশিয়ার, ২৪ বাংলাদেশি, মিয়ানমারের ৯, ভারতের ৭, পাকিস্তানের ২, কম্বোডিয়া ও শ্রীলঙ্কান একজন করে নাগরিক রয়েছেন।
আটকদের বয়স ১৮ থেকে ৬২ বছরের মধ্যে। তাদের বিরুদ্ধে ১৯৫৯/৬৩ সালের অভিবাসন আইনের ৬(১)(সি) ও ১৫(১)(সি) ধারা অনুযায়ী তদন্ত চলছে।
অভিযান শেষে পরবর্তী আইনি প্রক্রিয়ার জন্য আটক সবাইকে সেলাঙ্গরের বেরানাং ইমিগ্রেশন ডিপো ও কুয়ালালামপুর আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ডিপোতে নিয়ে যাওয়া হয়।