বিদেশে বাংলাদেশের সব দূতাবাসে রাষ্ট্রপতির ছবি পুনঃস্থাপন করতে আইনি নোটিশ

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ০৫ অক্টোবর ২০২৫, ০১:৩৭ পিএম

বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসে রাষ্ট্রপতির ছবি পুনঃস্থাপনের দাবিতে একটি আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছে।
রোববার (৫ অক্টোবর) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে ওই আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান।
আইনি নোটিশে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায় যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসগুলোতে রাষ্ট্রপতির ছবি প্রদর্শন না করার নির্দেশ দিয়েছে। এই নির্দেশের কারণে জাতীয় পর্যায়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ রাষ্ট্রপতির ছবি প্রদর্শন করা বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের প্রথা ও রাষ্ট্রীয় প্রোটোকলের অংশ।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৮(২) স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে: “রাষ্ট্রপতি হইবেন রাষ্ট্রের প্রধান এবং তিনি রাষ্ট্রের সব ব্যক্তির ওপর অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত হইবেন।” সুতরাং, রাষ্ট্রপতির ছবি অপসারণ করার যেকোনো নির্দেশ সংবিধান পরিপন্থি, রাষ্ট্রীয় প্রোটোকল লঙ্ঘনকারী এবং রাষ্ট্রপ্রধানের পদমর্যাদার অবমাননা। ওই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বা অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত, বা মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি সাংবিধানিকভাবে বৈধ।
নোটিশে বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থিত সব বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসে রাষ্ট্রপতির ছবি অবিলম্বে পুনঃস্থাপন করতে হবে। একই সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, যিনি প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদাসম্পন্ন, তার ছবিও রাষ্ট্রপতির ছবির সঙ্গে প্রদর্শন করতে হবে।
নোটিশে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, নোটিশ পাওয়ায় ১০ (দশ) দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতির ছবি বিদেশে অবস্থিত সব বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসে অবিলম্বে পুনঃস্থাপন করতে হবে, অন্যথায় বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি রক্ষায় ওই বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।
রোববার (৫ অক্টোবর) রেজিস্ট্রি ডাকযোগে ওই আইনি নোটিশ পাঠিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী মো. মাহমুদুল হাসান।
আইনি নোটিশে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সচিবকে বিবাদী করা হয়েছে।
নোটিশে বলা হয়েছে, সম্প্রতি বিভিন্ন জাতীয় ও আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায় যে পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় বিদেশে অবস্থিত বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসগুলোতে রাষ্ট্রপতির ছবি প্রদর্শন না করার নির্দেশ দিয়েছে। এই নির্দেশের কারণে জাতীয় পর্যায়ে উদ্বেগের সৃষ্টি হয়েছে। কারণ রাষ্ট্রপতির ছবি প্রদর্শন করা বাংলাদেশের দীর্ঘদিনের প্রথা ও রাষ্ট্রীয় প্রোটোকলের অংশ।
বাংলাদেশের সংবিধানের অনুচ্ছেদ ৪৮(২) স্পষ্টভাবে উল্লেখ করেছে: “রাষ্ট্রপতি হইবেন রাষ্ট্রের প্রধান এবং তিনি রাষ্ট্রের সব ব্যক্তির ওপর অগ্রাধিকারপ্রাপ্ত হইবেন।” সুতরাং, রাষ্ট্রপতির ছবি অপসারণ করার যেকোনো নির্দেশ সংবিধান পরিপন্থি, রাষ্ট্রীয় প্রোটোকল লঙ্ঘনকারী এবং রাষ্ট্রপ্রধানের পদমর্যাদার অবমাননা। ওই কর্মকাণ্ডের মাধ্যমে বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ব্যাপকভাবে ক্ষুণ্ন হয়েছে। রাষ্ট্রপতি পদত্যাগ না করা পর্যন্ত বা অপসারণ না হওয়া পর্যন্ত, বা মেয়াদ শেষ না হওয়া পর্যন্ত তিনি সাংবিধানিকভাবে বৈধ।
নোটিশে বলা হয়েছে, বিদেশে অবস্থিত সব বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসে রাষ্ট্রপতির ছবি অবিলম্বে পুনঃস্থাপন করতে হবে। একই সঙ্গে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, যিনি প্রধানমন্ত্রীর মর্যাদাসম্পন্ন, তার ছবিও রাষ্ট্রপতির ছবির সঙ্গে প্রদর্শন করতে হবে।
নোটিশে স্পষ্টভাবে উল্লেখ করা হয়েছে, নোটিশ পাওয়ায় ১০ (দশ) দিনের মধ্যে রাষ্ট্রপতির ছবি বিদেশে অবস্থিত সব বাংলাদেশ মিশন, হাইকমিশন ও দূতাবাসে অবিলম্বে পুনঃস্থাপন করতে হবে, অন্যথায় বহির্বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি রক্ষায় ওই বিষয়ে নির্দেশনা চেয়ে জনস্বার্থে হাইকোর্টে রিট দায়ের করা হবে বলে নোটিশে উল্লেখ করা হয়েছে।