ভূতুড়ে মামলায় বারবার আমাদের রিমান্ডে নিচ্ছেন কেন : শাজাহান খান

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২৩ জুন ২০২৫, ০১:২৯ পিএম

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রিক রাজধানীর যাত্রাবাড়ী থানার সাজেদুর রহমান ওমর হত্যা মামলায় সাবেক নৌপরিবহনমন্ত্রী শাজাহান খানের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত।
সোমবার (২৩ জুন) এ মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিন রিমান্ড শুনানিতে আদালতে কথা বলেন শাজাহান খান। তিনি ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকীকে উদ্দেশ করে বলেন, বিজ্ঞ পিপি সাহেব উনি বিএনপির বড় নেতা। ভূতুড়ে মামলায় বারবার আমাদের রিমান্ডে নিচ্ছেন কেন?
উত্তরে পিপি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে তারা গণভবনে বসে নীতিনির্ধারণী বৈঠক করেছেন। তিনি (শাজাহান খান) আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। তারা সাধারণ আসামি নন। তারা মিডিয়ায় এসে স্বীকার করেছেন আন্দোলনকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না। দমন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা তো এসব ঘটনায় কোনো মামলা করিনি। ভুক্তভোগীদের আত্মীয়রা মামলা করেছে। রিমান্ডেও তো আমরা নিই না। আমাদের শুনানি করার কাজ, সেটা আমরা করি।
শুনানি শেষে এ মামলায় শাজাহান খান, আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমানের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এ দিন রিমান্ড মঞ্জুর শেষে এজলাস থেকে হাজতখানায় নেওয়ার সময় সাংবাদিকদের দেখে হাসেন শাজাহান খান। সাংবাদিকের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তোমরা কেমন আছ? এসময় তিনি বলেন, এক হাতে তালি বাজে না। এই যে ওই সময় মব সৃষ্টি করে মানুষ হত্যা করল, সেই বিচার হবে। এরপর তাকে হাজতখানায় প্রবেশ করানো হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ২১ জুলাই দুপুর আড়াইটার দিকে যাত্রাবাড়ীর কাজলা ফুটওভার ব্রিজের নিচে ছাত্রজনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন সাজেদুর রহমান ওমর। ওইদিন বিকেলে আসামিদের ছোড়া গুলিতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ওমর। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ আগস্টে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় গত ৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৮১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়।
সোমবার (২৩ জুন) এ মামলায় পাঁচ দিনের রিমান্ড আবেদনের ওপর শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মাহবুব আলম তার রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
এদিন রিমান্ড শুনানিতে আদালতে কথা বলেন শাজাহান খান। তিনি ঢাকা মহানগর পাবলিক প্রসিকিউটর ওমর ফারুক ফারুকীকে উদ্দেশ করে বলেন, বিজ্ঞ পিপি সাহেব উনি বিএনপির বড় নেতা। ভূতুড়ে মামলায় বারবার আমাদের রিমান্ডে নিচ্ছেন কেন?
উত্তরে পিপি ওমর ফারুক ফারুকী বলেন, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালে তারা গণভবনে বসে নীতিনির্ধারণী বৈঠক করেছেন। তিনি (শাজাহান খান) আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য। তারা সাধারণ আসামি নন। তারা মিডিয়ায় এসে স্বীকার করেছেন আন্দোলনকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না। দমন করা হবে।
তিনি আরও বলেন, আমরা তো এসব ঘটনায় কোনো মামলা করিনি। ভুক্তভোগীদের আত্মীয়রা মামলা করেছে। রিমান্ডেও তো আমরা নিই না। আমাদের শুনানি করার কাজ, সেটা আমরা করি।
শুনানি শেষে এ মামলায় শাজাহান খান, আনিসুল হক ও সালমান এফ রহমানের দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন আদালত।
এ দিন রিমান্ড মঞ্জুর শেষে এজলাস থেকে হাজতখানায় নেওয়ার সময় সাংবাদিকদের দেখে হাসেন শাজাহান খান। সাংবাদিকের উদ্দেশ করে তিনি বলেন, তোমরা কেমন আছ? এসময় তিনি বলেন, এক হাতে তালি বাজে না। এই যে ওই সময় মব সৃষ্টি করে মানুষ হত্যা করল, সেই বিচার হবে। এরপর তাকে হাজতখানায় প্রবেশ করানো হয়।
মামলা সূত্রে জানা যায়, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন চলাকালীন গত ২১ জুলাই দুপুর আড়াইটার দিকে যাত্রাবাড়ীর কাজলা ফুটওভার ব্রিজের নিচে ছাত্রজনতার সঙ্গে আন্দোলনে অংশ নেন সাজেদুর রহমান ওমর। ওইদিন বিকেলে আসামিদের ছোড়া গুলিতে আহত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি হন ওমর। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ২৪ আগস্টে মারা যান তিনি। এ ঘটনায় গত ৩ জানুয়ারি যাত্রাবাড়ী থানায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ৮১ জনকে আসামি করে মামলা দায়ের করা হয়।