চিকিৎসাকেন্দ্র সংস্কারের দাবিতে জাবি শিক্ষার্থীদের ‘মেডিকেল ঘেরাও’

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২৩ জুন ২০২৫, ০১:৪৭ এএম

জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) চিকিৎসাকেন্দ্র সংস্কারের দাবিতে ‘মেডিকেল ঘেরাও’ কর্মসূচি পালন করেছেন শিক্ষার্থীরা।
রোববার (২২ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে জড়ো হতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের। এ সময় শিক্ষার্থীরা চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন এবং জরুরি সেবা ছাড়া সব ধরনের বন্ধ ঘোষণা করেন।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো- নৃবিজ্ঞান ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী জুবায়েরকে অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিতে গাফিলতির সঙ্গে জড়িতদের তদন্ত সাপেক্ষে অপসারণ, অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা বৃদ্ধি করা, অভিজ্ঞ ডাক্তার নার্স ও কর্মচারী বৃদ্ধি করা, পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করা, প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার সরঞ্জাম বৃদ্ধি, ২৪ ঘণ্টা রোগ নির্ণয়ের নমুনা সংগ্রহ নিশ্চিত, জরুরি বিভাগের সেবার মান নিশ্চিত করা, মেডিকেল সেন্টারকে একটি পরিপূর্ণ মেডিকেলে রূপান্তর করা এবং স্বাস্থ্যবিমা নিশ্চিত করা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৫০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, ক্যাম্পাসে অনেক শিক্ষার্থী সময়মতো চিকিৎসা না পেয়ে অকালে মৃত্যুবরণ করেছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। মেডিকেল সেন্টারে পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার মতো জনবল নেই। এমনকি ইসিজি মেশিন থাকলেও তা চালানোর মতো প্রশিক্ষিত জনবলও নেই। বছরের পর বছর মেডিকেল সেন্টার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চললেও প্রশাসনের অসহযোগিতার কারণে তাতে কোনো ফল আসে না। তাই আমরা অতি দ্রুত কার্যকর সংস্কার নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১তম ব্যাচের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়ের হোসাইন মারা যান। সাভারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মৃত্যুর হয়। তবে তার মৃত্যুর আগে গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের অ্যাম্বুলেন্স তিনি যথাসময়ে পাননি–এমন অভিযোগ তুলে চিকিৎসাকেন্দ্র ঘেরাও করেন একদল শিক্ষার্থী।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান কর্মকর্তা ডা. মো. শামছুর রহমান বলেন, জুবায়ের অসুস্থ, এটা মেডিক্যালের সবাই জানে। যখনই তিনি অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছেন, তখনই পেয়েছেন। তবে গতকাল তিনি যখন অ্যাম্বুলেন্স চান, তখনই দেয়া সম্ভব হয়নি। এর কারণ অ্যাম্বুলেন্স–স্বল্পতা। বর্তমানে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স সচল রয়েছে। গতকাল সচল অ্যাম্বুলেন্সগুলো বাইরে ছিল, অ্যাম্বুলেন্স পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জুবায়েরের জন্য পাঠানো হয়েছিলো।
রোববার (২২ জুন) রাত সাড়ে ৮টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে জড়ো হতে দেখা যায় শিক্ষার্থীদের। এ সময় শিক্ষার্থীরা চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান ফটকে তালা ঝুলিয়ে দেন এবং জরুরি সেবা ছাড়া সব ধরনের বন্ধ ঘোষণা করেন।
শিক্ষার্থীদের দাবিগুলো হলো- নৃবিজ্ঞান ৫১ ব্যাচের শিক্ষার্থী জুবায়েরকে অ্যাম্বুলেন্স সেবা দিতে গাফিলতির সঙ্গে জড়িতদের তদন্ত সাপেক্ষে অপসারণ, অ্যাম্বুলেন্সের সংখ্যা বৃদ্ধি করা, অভিজ্ঞ ডাক্তার নার্স ও কর্মচারী বৃদ্ধি করা, পর্যাপ্ত ওষুধ সরবরাহ নিশ্চিত করা, প্রয়োজনীয় পরীক্ষা-নিরীক্ষার সরঞ্জাম বৃদ্ধি, ২৪ ঘণ্টা রোগ নির্ণয়ের নমুনা সংগ্রহ নিশ্চিত, জরুরি বিভাগের সেবার মান নিশ্চিত করা, মেডিকেল সেন্টারকে একটি পরিপূর্ণ মেডিকেলে রূপান্তর করা এবং স্বাস্থ্যবিমা নিশ্চিত করা।
বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের ৫০তম ব্যাচের শিক্ষার্থী জিয়া উদ্দিন আয়ান বলেন, ক্যাম্পাসে অনেক শিক্ষার্থী সময়মতো চিকিৎসা না পেয়ে অকালে মৃত্যুবরণ করেছেন, যা অত্যন্ত দুঃখজনক। মেডিকেল সেন্টারে পর্যাপ্ত চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যসেবা নিশ্চিত করার মতো জনবল নেই। এমনকি ইসিজি মেশিন থাকলেও তা চালানোর মতো প্রশিক্ষিত জনবলও নেই। বছরের পর বছর মেডিকেল সেন্টার সংস্কারের দাবিতে আন্দোলন চললেও প্রশাসনের অসহযোগিতার কারণে তাতে কোনো ফল আসে না। তাই আমরা অতি দ্রুত কার্যকর সংস্কার নিশ্চিত করার দাবি জানাচ্ছি।
এর আগে সকালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫১তম ব্যাচের নৃবিজ্ঞান বিভাগের শিক্ষার্থী জোবায়ের হোসাইন মারা যান। সাভারের একটি বেসরকারি হাসপাতালে তার মৃত্যুর হয়। তবে তার মৃত্যুর আগে গতকাল বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের অ্যাম্বুলেন্স তিনি যথাসময়ে পাননি–এমন অভিযোগ তুলে চিকিৎসাকেন্দ্র ঘেরাও করেন একদল শিক্ষার্থী।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান কর্মকর্তা ডা. মো. শামছুর রহমান বলেন, জুবায়ের অসুস্থ, এটা মেডিক্যালের সবাই জানে। যখনই তিনি অ্যাম্বুলেন্স চেয়েছেন, তখনই পেয়েছেন। তবে গতকাল তিনি যখন অ্যাম্বুলেন্স চান, তখনই দেয়া সম্ভব হয়নি। এর কারণ অ্যাম্বুলেন্স–স্বল্পতা। বর্তমানে তিনটি অ্যাম্বুলেন্স সচল রয়েছে। গতকাল সচল অ্যাম্বুলেন্সগুলো বাইরে ছিল, অ্যাম্বুলেন্স পাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই জুবায়েরের জন্য পাঠানো হয়েছিলো।