নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়েছে ৮১ সরকারি সেবা

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২২ জুন ২০২৫, ০৯:৩০ পিএম

সরকারি সেবা পেতে আর দীর্ঘ লাইন, দালাল কিংবা দপ্তর দপ্তর ঘোরা লাগবে না—নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মে একবার লগইন করলেই মিলবে প্রয়োজনীয় সেবা। এরইমধ্যে এই প্ল্যাটফর্মে যুক্ত হয়েছে ৮১টি সরকারি সেবা। রাজধানীর গুলশান ও উত্তরায় চালু হয়েছে পরীক্ষামূলক সেবা কেন্দ্র। শিগগিরই চালু হচ্ছে নীলক্ষেতেও। সফলভাবে পরীক্ষামূলক কার্যক্রম শেষে এই উদ্যোগ ছড়িয়ে দেওয়া হবে দেশের প্রতিটি জেলা, উপজেলা ও ইউনিয়নে।
রোববার (২২ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) অডিটোরিয়ামে ‘নাগরিক সেবা কার্যক্রম অবহিতকরণ’ শীর্ষক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়।
কর্মশালার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অধীনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, এক ঠিকানায় সব সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে ‘নাগরিক সেবা’ প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে। যাদের স্মার্টফোন বা কম্পিউটার নেই, তারাও এই সেবা কেন্দ্রগুলোতে এসে সহায়তার মাধ্যমে সেবা নিতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করতে আমরা অবকাঠামো উন্নয়ন, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করছি।
কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, আগে সরকারি সেবা ছিল বিচ্ছিন্ন। নাগরিকদের বহু জায়গায় যেতে হতো। এখন একবার লগইন করলেই মিলবে একাধিক সেবা। এতে সময়, অর্থ ও শ্রম—সবই সাশ্রয় হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মামুনুর রশীদ ভূঞা জানান, আগামী ২৬ জুনের মধ্যে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে তাদের নাগরিক কেন্দ্রীক সেবার তালিকা পাঠাতে হবে। একইসঙ্গে ফোকাল পয়েন্ট নিয়োগ ও স্পষ্ট নির্দেশনা দিতে হবে। ইন্টিগ্রেশনে প্রযুক্তি অংশীদারদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।
বর্তমানে এই প্ল্যাটফর্মে ভূমি সেবা, জন্মনিবন্ধন, পাসপোর্ট, এনআইডি যাচাই, ট্রেড লাইসেন্স, সরকারি ভর্তির আবেদনসহ ৮১টি সেবা যুক্ত হয়েছে। রাজধানীতে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া কেন্দ্রগুলোতে এসব সেবা পাওয়া যাচ্ছে সরাসরি সহায়তা নিয়েও।
কর্মশালায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে অন্তত দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা অনলাইনে এনে নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জনগণের সুবিধা বিবেচনায় এ উদ্যোগ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাচ্ছে।
কর্মশালায় বিভিন্ন দপ্তরের তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও অংশীজনরা অংশ নেন।
রোববার (২২ জুন) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিলের (বিসিসি) অডিটোরিয়ামে ‘নাগরিক সেবা কার্যক্রম অবহিতকরণ’ শীর্ষক কর্মশালায় এ তথ্য জানানো হয়।
কর্মশালার প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ের অধীনে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব।
তিনি বলেন, এক ঠিকানায় সব সরকারি সেবা পৌঁছে দিতে ‘নাগরিক সেবা’ প্ল্যাটফর্ম চালু করা হয়েছে। যাদের স্মার্টফোন বা কম্পিউটার নেই, তারাও এই সেবা কেন্দ্রগুলোতে এসে সহায়তার মাধ্যমে সেবা নিতে পারবেন।
তিনি আরও জানান, ডিজিটাল সেবা নিশ্চিত করতে আমরা অবকাঠামো উন্নয়ন, কর্মকর্তা-কর্মচারীদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সাইবার নিরাপত্তা জোরদার করছি।
কর্মশালায় সভাপতির বক্তব্যে তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সচিব শীষ হায়দার চৌধুরী বলেন, আগে সরকারি সেবা ছিল বিচ্ছিন্ন। নাগরিকদের বহু জায়গায় যেতে হতো। এখন একবার লগইন করলেই মিলবে একাধিক সেবা। এতে সময়, অর্থ ও শ্রম—সবই সাশ্রয় হবে।
তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের অতিরিক্ত সচিব মো. মামুনুর রশীদ ভূঞা জানান, আগামী ২৬ জুনের মধ্যে সব মন্ত্রণালয় ও বিভাগকে তাদের নাগরিক কেন্দ্রীক সেবার তালিকা পাঠাতে হবে। একইসঙ্গে ফোকাল পয়েন্ট নিয়োগ ও স্পষ্ট নির্দেশনা দিতে হবে। ইন্টিগ্রেশনে প্রযুক্তি অংশীদারদের সঙ্গে সক্রিয়ভাবে কাজ করতে হবে।
বর্তমানে এই প্ল্যাটফর্মে ভূমি সেবা, জন্মনিবন্ধন, পাসপোর্ট, এনআইডি যাচাই, ট্রেড লাইসেন্স, সরকারি ভর্তির আবেদনসহ ৮১টি সেবা যুক্ত হয়েছে। রাজধানীতে পরীক্ষামূলকভাবে চালু হওয়া কেন্দ্রগুলোতে এসব সেবা পাওয়া যাচ্ছে সরাসরি সহায়তা নিয়েও।
কর্মশালায় প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমদ তৈয়্যব বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও দপ্তরের তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের উদ্দেশে বলেন, প্রধান উপদেষ্টা প্রত্যেক মন্ত্রণালয়কে অন্তত দুটি গুরুত্বপূর্ণ সেবা অনলাইনে এনে নাগরিক সেবা প্ল্যাটফর্মের সঙ্গে যুক্ত করার নির্দেশ দিয়েছেন। জনগণের সুবিধা বিবেচনায় এ উদ্যোগ সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার পাচ্ছে।
কর্মশালায় বিভিন্ন দপ্তরের তথ্যপ্রযুক্তি সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা ও অংশীজনরা অংশ নেন।