নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল গ্রিন ইউনিভার্সিটি

জাগো বাংলা প্রতিবেদন
প্রকাশ: ২২ জুন ২০২৫, ০৪:৫৮ পিএম

আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হলো সামার সেমিস্টার ২০২৫-এর নবীনবরণ।
রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটিতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন। প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকায় জাপান দূতাবাসের জনসংযোগ ও সাংস্কৃতিক বিভাগের ডেপুটি হেড ইয়ামামাতো কিওহেল।
বক্তব্য দেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ্, টেক্সটাইল বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর ও চেয়ারপার্সন ড. নিতাই চন্দ্র সূত্রধর এবং রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (অব.) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ, ব্যবসায় শিক্ষা ও আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক আজিজ।
উদ্বোধনী বক্তব্যে উপাচার্য ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘শুধু ডিগ্রি অর্জন নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার লক্ষ্য হওয়া উচিত সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য নিজের অবস্থান তৈরি করা। যেকোনো সমস্যায় শিক্ষার্থীরা যেন শিক্ষক কিংবা প্রশাসনের দারস্থ হয়, সেই আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি শিক্ষার্থীদের বড় স্বপ্ন দেখতে এবং প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে উৎসাহিত করেন।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি আচরণ ও দক্ষতার দিকগুলোতেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হবে।’
প্রধান অতিথি ইয়ামামাতো কিওহেল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নেটওয়ার্কিং ও ধারাবাহিকতা (কনসিসটেন্সি)। শিক্ষাজীবনে মনোযোগ ধরে রাখতে পারলে চাকরির বাজারেও এগিয়ে থাকা যাবে।’
টেক্সটাইল বিভাগের চেয়ারপার্সন ড. নিতাই চন্দ্র সূত্রধর বলেন, ‘শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, ক্লাবসহ নানা সহশিক্ষা কার্যক্রমেও অংশ নিতে হবে। পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ই জীবনের মূল চাবিকাঠি।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (অব.) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এক প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে নবীনদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পরিচিত করে তোলেন।
আলোচনা সভা শেষে বিভাগভিত্তিক নবীনবরণ ও পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কালচারাল ক্লাবের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।
রোববার (২২ জুন) পূর্বাচলের আমেরিকান সিটিতে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এ আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন। প্রধান অতিথি ছিলেন ঢাকায় জাপান দূতাবাসের জনসংযোগ ও সাংস্কৃতিক বিভাগের ডেপুটি হেড ইয়ামামাতো কিওহেল।
বক্তব্য দেন উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ, কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. শহীদুল্লাহ্, টেক্সটাইল বিভাগের ডিস্টিংগুইশড প্রফেসর ও চেয়ারপার্সন ড. নিতাই চন্দ্র সূত্রধর এবং রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (অব.) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন।
অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন, কোষাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. মো. ফায়জুর রহমান, বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ, ব্যবসায় শিক্ষা ও আইন অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ তারেক আজিজ।
উদ্বোধনী বক্তব্যে উপাচার্য ড. মোহাম্মদ শরীফ উদ্দিন নবীন শিক্ষার্থীদের স্বাগত জানিয়ে বলেন, ‘শুধু ডিগ্রি অর্জন নয়, বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার লক্ষ্য হওয়া উচিত সমাজ ও রাষ্ট্রের জন্য নিজের অবস্থান তৈরি করা। যেকোনো সমস্যায় শিক্ষার্থীরা যেন শিক্ষক কিংবা প্রশাসনের দারস্থ হয়, সেই আহ্বান জানাচ্ছি।’
তিনি শিক্ষার্থীদের বড় স্বপ্ন দেখতে এবং প্রতিটি সুযোগ কাজে লাগাতে উৎসাহিত করেন।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘জ্ঞানার্জনের পাশাপাশি আচরণ ও দক্ষতার দিকগুলোতেও গুরুত্ব দিতে হবে। তাহলেই ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করা সম্ভব হবে।’
প্রধান অতিথি ইয়ামামাতো কিওহেল বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো নেটওয়ার্কিং ও ধারাবাহিকতা (কনসিসটেন্সি)। শিক্ষাজীবনে মনোযোগ ধরে রাখতে পারলে চাকরির বাজারেও এগিয়ে থাকা যাবে।’
টেক্সটাইল বিভাগের চেয়ারপার্সন ড. নিতাই চন্দ্র সূত্রধর বলেন, ‘শুধু পড়াশোনার মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকলে চলবে না, ক্লাবসহ নানা সহশিক্ষা কার্যক্রমেও অংশ নিতে হবে। পরিশ্রম ও অধ্যবসায়ই জীবনের মূল চাবিকাঠি।’
অনুষ্ঠানের শুরুতে রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (অব.) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন এক প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে নবীনদের বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন দিক সম্পর্কে পরিচিত করে তোলেন।
আলোচনা সভা শেষে বিভাগভিত্তিক নবীনবরণ ও পরে বিশ্ববিদ্যালয়ের কালচারাল ক্লাবের পরিবেশনায় অনুষ্ঠিত হয় সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।