
স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে গ্যাস সরবরাহ। দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ার কারণে মহেশখালীর গভীর সমুদ্রে অবস্থিত ফ্লোটিং স্টোরেজ অ্যান্ড রিগ্যাসিফিকেশন ইউনিটে (এফএসআরইউ) তিন দিন ধরে এলএনজি কার্গো জাহাজ ভেড়ানো সম্ভব হয়নি। ফলে জাতীয় গ্রিডে আরএলএনজি (রি-গ্যাসিফাইড লিকুইফাইড ন্যাচারাল গ্যাস) সরবরাহ হ্রাস পায়। এতে ভোগান্তাতি পড়েন গ্যাস গ্রাহকরা।
আবহাওয়া অনুকুলে আসায় পুনরায় কার্গো জাহাজ ভেড়ানোর পরে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
শনিবার (২১ জুন) সকালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত তিন দিন ধরে গ্যাসের চাপ একেবারে না থাকলেও গত রাত থেকে অল্প অল্প গ্যাস পেতে শুরু করেন গ্রাহকরা। সকালে গ্যাসের চাপ বেড়েছে। এতে রান্নাসহ প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারছেন তারা।
তবে গ্যাস সংকট থাকায় আগের মতোই অনেক এলাকায় সরবরাহ একেবারেই নেই বললেই চলে৷ ফলে সেসব গ্রাহকরা বৈদ্যুতিক হিটার বা সিলিন্ডার ব্যবহার করছেন।
মিরপুর ১২ নম্বর এলাকার বাসিন্দা মৌমিতা আক্তার বলেন, ঈদের পর থেকে গত বুধবার পর্যন্ত গ্যাস মোটামুটি ছিল। এরপর থেকে গ্যাস নেই। ইলেক্ট্রিক চুলায় রান্না-বান্না চলছে। গ্যাস না থাকলে ভোগান্তির মধ্যে থাকি। রান্না করতে অনেক সমস্যা হয়।
পল্লবী এলাকার বাসিন্দা কাজল রেখা বলেন, গত তিন দিন ধরে গ্যাস নেই। রান্না নিতে খুব ঝামেলায় পড়েছি। বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না করতে হয়।
খিলগাঁও এলাকার বাসিন্দা ইতি খাতুন বলেন, বুধবার থেকে গ্যাস ছিল না। গতরাতে দেখলাম অল্প অল্প গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে। সকাল থেকে গ্যাস পাচ্ছি। এখন রান্নায় তেমন সমস্যা হচ্ছে না।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন ডিভিশন) প্রকৌশলী কাজী মোহাম্মদ সাইদুল হাসান জাগো নিউজকে বলেন, অবহাওয়াজনিত কারণে গ্যার সরবরাহে বিঘ্ন ঘটেছিল৷ গতরাত থেকে আমরা গ্যাসের চাপ ভালো ভাবেই পাচ্ছি। সকালে আরও বেড়েছে। এখন আর সমস্যা নেই। আগের মতোই সরবরাহ শুরু হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ও তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ বিরাজ করতে পারে বলে বার্তা দেয় পেট্রোবাংলা। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে আবারও এলএনজি কার্গো জাহাজ এফএসআরইউতে ভেড়ানো সম্ভব হলে সংকট কাটবে বলেও জানায় প্রতিষ্ঠানটি৷
আবহাওয়া অনুকুলে আসায় পুনরায় কার্গো জাহাজ ভেড়ানোর পরে গ্যাস সরবরাহ স্বাভাবিক হতে শুরু করেছে।
শনিবার (২১ জুন) সকালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত তিন দিন ধরে গ্যাসের চাপ একেবারে না থাকলেও গত রাত থেকে অল্প অল্প গ্যাস পেতে শুরু করেন গ্রাহকরা। সকালে গ্যাসের চাপ বেড়েছে। এতে রান্নাসহ প্রয়োজনীয় কাজ সারতে পারছেন তারা।
তবে গ্যাস সংকট থাকায় আগের মতোই অনেক এলাকায় সরবরাহ একেবারেই নেই বললেই চলে৷ ফলে সেসব গ্রাহকরা বৈদ্যুতিক হিটার বা সিলিন্ডার ব্যবহার করছেন।
মিরপুর ১২ নম্বর এলাকার বাসিন্দা মৌমিতা আক্তার বলেন, ঈদের পর থেকে গত বুধবার পর্যন্ত গ্যাস মোটামুটি ছিল। এরপর থেকে গ্যাস নেই। ইলেক্ট্রিক চুলায় রান্না-বান্না চলছে। গ্যাস না থাকলে ভোগান্তির মধ্যে থাকি। রান্না করতে অনেক সমস্যা হয়।
পল্লবী এলাকার বাসিন্দা কাজল রেখা বলেন, গত তিন দিন ধরে গ্যাস নেই। রান্না নিতে খুব ঝামেলায় পড়েছি। বৈদ্যুতিক চুলায় রান্না করতে হয়।
খিলগাঁও এলাকার বাসিন্দা ইতি খাতুন বলেন, বুধবার থেকে গ্যাস ছিল না। গতরাতে দেখলাম অল্প অল্প গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে। সকাল থেকে গ্যাস পাচ্ছি। এখন রান্নায় তেমন সমস্যা হচ্ছে না।
তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিসন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির মহাব্যবস্থাপক (অপারেশন ডিভিশন) প্রকৌশলী কাজী মোহাম্মদ সাইদুল হাসান জাগো নিউজকে বলেন, অবহাওয়াজনিত কারণে গ্যার সরবরাহে বিঘ্ন ঘটেছিল৷ গতরাত থেকে আমরা গ্যাসের চাপ ভালো ভাবেই পাচ্ছি। সকালে আরও বেড়েছে। এখন আর সমস্যা নেই। আগের মতোই সরবরাহ শুরু হয়েছে।
এর আগে গত বুধবার এক বিজ্ঞপ্তিতে কর্ণফুলি গ্যাস ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড ও তিতাস গ্যাস ট্রান্সমিশন অ্যান্ড ডিস্ট্রিবিউশন পিএলসির আওতাধীন বিভিন্ন এলাকায় গ্যাসের স্বল্প চাপ বিরাজ করতে পারে বলে বার্তা দেয় পেট্রোবাংলা। আবহাওয়া স্বাভাবিক হলে আবারও এলএনজি কার্গো জাহাজ এফএসআরইউতে ভেড়ানো সম্ভব হলে সংকট কাটবে বলেও জানায় প্রতিষ্ঠানটি৷