অনৈতিক লেনদেন করবেন না, প্রধান বিচারপতির কঠোর বার্তা

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ১৯ জুন ২০২৫, ০৪:৫২ পিএম

সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগ পরিদর্শন করেছেন প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স কোর্ট ভবন পরিদর্শন করেন। এ সময় আপিল বিভাগের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুব তার সঙ্গে ছিলেন।
তাদের নিয়ে প্রধান বিচারপতি প্রবেশ করেন হাইকোর্টের একটি এজলাস কক্ষে। সেখানকার সুযোগ-সুবিধা তিনি প্রত্যক্ষ করেন। কোর্টরুমের অচল থাকা ঘড়ি সচলের নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে সরাসরি যান হাইকোর্টের নকল শাখা (রায় ও আদেশের অনুলিপি দেওয়া হয় যেখান থেকে) পরিদর্শনে। আচমকা প্রধান বিচারপতিকে দেখে হতভম্ব হয়ে যান নকল শাখার কর্মচারীরা। সবাই তাকে দাঁড়িয়ে সালাম দেন।
এ সময় প্রধান বিচারপতি জিজ্ঞেস করেন, এ শাখার তত্ত্বাবধায়ক কে? তখন শাখার দুজন তত্ত্বাবধায়ক নিজেদের পরিচয় তুলে ধরেন। পরে প্রধান বিচারপতি তাদের বলেন, এই রুমের প্রবেশ দরজায় হেল্পলাইন নম্বর রয়েছে, সে বিষয়ে অবগত আছেন কি না? তখন তারা জবাব দেন যে, তারা অবগত আছেন।
পরে প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারপ্রার্থী জনগণ ও আইনজীবীর সেবা প্রদানে কোনো ধরনের কার্পণ্য করবেন না। যদি কোনো ধরনের অনিয়ম ও গাফিলতির অভিযোগ আসে, তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন, কোনো ধরনের অনৈতিক লেনদেন যেন শাখায় না হয়, সেটাও স্মরণে রাখবেন। আপনাদেরকে রাখাই হয়েছে বিচারপ্রার্থীদের সেবা দেওয়ার জন্য। কাজেই সেভাবে দায়িত্ব পালন করবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতির দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।
বৃহস্পতিবার দুপুরে প্রধান বিচারপতি সুপ্রিম কোর্টের এনেক্স কোর্ট ভবন পরিদর্শন করেন। এ সময় আপিল বিভাগের বিচারপতি এ কে এম আসাদুজ্জামান ও বিচারপতি ফারাহ মাহবুব তার সঙ্গে ছিলেন।
তাদের নিয়ে প্রধান বিচারপতি প্রবেশ করেন হাইকোর্টের একটি এজলাস কক্ষে। সেখানকার সুযোগ-সুবিধা তিনি প্রত্যক্ষ করেন। কোর্টরুমের অচল থাকা ঘড়ি সচলের নির্দেশ দেন প্রধান বিচারপতি। এরপর সেখান থেকে বেরিয়ে সরাসরি যান হাইকোর্টের নকল শাখা (রায় ও আদেশের অনুলিপি দেওয়া হয় যেখান থেকে) পরিদর্শনে। আচমকা প্রধান বিচারপতিকে দেখে হতভম্ব হয়ে যান নকল শাখার কর্মচারীরা। সবাই তাকে দাঁড়িয়ে সালাম দেন।
এ সময় প্রধান বিচারপতি জিজ্ঞেস করেন, এ শাখার তত্ত্বাবধায়ক কে? তখন শাখার দুজন তত্ত্বাবধায়ক নিজেদের পরিচয় তুলে ধরেন। পরে প্রধান বিচারপতি তাদের বলেন, এই রুমের প্রবেশ দরজায় হেল্পলাইন নম্বর রয়েছে, সে বিষয়ে অবগত আছেন কি না? তখন তারা জবাব দেন যে, তারা অবগত আছেন।
পরে প্রধান বিচারপতি বলেন, বিচারপ্রার্থী জনগণ ও আইনজীবীর সেবা প্রদানে কোনো ধরনের কার্পণ্য করবেন না। যদি কোনো ধরনের অনিয়ম ও গাফিলতির অভিযোগ আসে, তাহলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তিনি সবাইকে সতর্ক করে বলেন, কোনো ধরনের অনৈতিক লেনদেন যেন শাখায় না হয়, সেটাও স্মরণে রাখবেন। আপনাদেরকে রাখাই হয়েছে বিচারপ্রার্থীদের সেবা দেওয়ার জন্য। কাজেই সেভাবে দায়িত্ব পালন করবেন।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রধান বিচারপতির দপ্তরের কর্মকর্তাবৃন্দ।