বাংলাদেশে অফিস চালু করছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ০৪ জুন ২০২৫, ০৩:৪৭ পিএম

বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণে ঢাকায় ছোট পরিসরে শিগগিরই একটি অফিস খুলতে যাচ্ছে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদ।
বুধবার (৪ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ‘ডিক্যাব টক’ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস।
গত বছরের অক্টোবরে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্কের ঢাকা সফরের সময় জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের একটি কার্যালয় চালুর কথা বলা হয়েছিল। এর অগ্রগতি জানতে চাইলে আবাসিক সমন্বয়কারী বলেন, ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের কার্যালয় চালুর বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের দিক থেকে একটি সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত অবস্থানে রয়েছে। আমরা সমঝোতা স্মারকটি সই করার অপেক্ষায় রয়েছি। আশা করছি, শিগগিরই এটি সই হবে।
গোয়েন লুইস জানান, আমরা ছোট পরিসরে বাংলাদেশে একটি কার্যালয় চালু করব। এটি চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে সহযোগিতা করা সম্ভব হবে।
প্রসঙ্গত, গত অক্টোবরে ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্কের সঙ্গে বৈঠকের পর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছিলেন, একটি খুব বড় সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখানে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের একটি কার্যালয় চালু হবে। অফিসটি চালু হলে যে সুবিধাটি আমাদের সবচেয়ে বেশি, সেটা হচ্ছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে ক্ষেত্রগুলো, তারা সরাসরি তদন্ত করতে পারবে।
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে সমালোচনা শুরু হয়। ওই সমালোচনা ঠেকাতে পরবর্তী সময়ে ভিন্ন বার্তা দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, মানবাধিকার পরিষদের কার্যালয় করার বিষয়ে আরও যাচাই-বাছাই করা হবে। পরে বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ডিক্যাব সভাপতি এ কে এম মঈনুদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুজ্জামান মামুন।
বুধবার (৪ জুন) জাতীয় প্রেস ক্লাবে ডিপ্লোম্যাটিক করেসপন্ডেন্টস অ্যাসোসিয়েশন, বাংলাদেশ (ডিক্যাব) আয়োজিত ‘ডিক্যাব টক’ অনুষ্ঠানে এ তথ্য জানান জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়েন লুইস।
গত বছরের অক্টোবরে জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্কের ঢাকা সফরের সময় জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের একটি কার্যালয় চালুর কথা বলা হয়েছিল। এর অগ্রগতি জানতে চাইলে আবাসিক সমন্বয়কারী বলেন, ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের কার্যালয় চালুর বিষয়ে বাংলাদেশ সরকারের দিক থেকে একটি সমঝোতা স্মারক চূড়ান্ত অবস্থানে রয়েছে। আমরা সমঝোতা স্মারকটি সই করার অপেক্ষায় রয়েছি। আশা করছি, শিগগিরই এটি সই হবে।
গোয়েন লুইস জানান, আমরা ছোট পরিসরে বাংলাদেশে একটি কার্যালয় চালু করব। এটি চালুর মাধ্যমে বাংলাদেশকে বিভিন্ন প্রক্রিয়ায় যুক্ত হয়ে সহযোগিতা করা সম্ভব হবে।
প্রসঙ্গত, গত অক্টোবরে ঢাকায় জাতিসংঘের মানবাধিকার প্রধান ফলকার টুর্কের সঙ্গে বৈঠকের পর সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেছিলেন, একটি খুব বড় সিদ্ধান্ত হয়েছে। এখানে জাতিসংঘের মানবাধিকার পরিষদের একটি কার্যালয় চালু হবে। অফিসটি চালু হলে যে সুবিধাটি আমাদের সবচেয়ে বেশি, সেটা হচ্ছে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যে ক্ষেত্রগুলো, তারা সরাসরি তদন্ত করতে পারবে।
সমাজকল্যাণ উপদেষ্টার বক্তব্য গণমাধ্যমে প্রকাশিত হলে সমালোচনা শুরু হয়। ওই সমালোচনা ঠেকাতে পরবর্তী সময়ে ভিন্ন বার্তা দেয় অন্তর্বর্তী সরকার। সরকারের পক্ষ থেকে বলা হয়, মানবাধিকার পরিষদের কার্যালয় করার বিষয়ে আরও যাচাই-বাছাই করা হবে। পরে বুঝে-শুনে সিদ্ধান্ত হবে।
অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য রাখেন ডিক্যাব সভাপতি এ কে এম মঈনুদ্দিন ও সাধারণ সম্পাদক মো. আরিফুজ্জামান মামুন।