মসজিদে নববীতে ২৩ ভাষায় বিশেষ সেবা পাবেন আগতরা

জাগো বাংলা ডেস্ক
প্রকাশ: ২১ জুন ২০২৫, ০২:৫৮ পিএম

হজ পরবর্তী সময়ে মসজিদে নববীতে আগতদের অভিজ্ঞতা আরও উন্নত করতে মসজিদে নববীর ধর্মীয় বিষয়ক প্রেসিডেন্সি একটি নতুন ডিজিটাল এবং মাঠ পর্যায়ের গাইডেন্স সেবা চালু করেছে। ২৩টি আন্তর্জাতিক ভাষায় এই সেবা পাবেন আগতরা।
দাওয়াহ ও গাইডেন্স বিষয়ক সংস্থার আওতাধীন ফিল্ড অ্যাওয়ারনেস বিভাগের মাধ্যমে চালু হওয়া এ সেবার আওতায় মসজিদজুড়ে ইন্টারঅ্যাকটিভ গাইডেন্স স্ক্রিন বসানো হয়েছে। এসব স্ক্রিন থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে ধর্মীয় কনটেন্ট মোবাইলে ডাউনলোড করা যাবে।
এই কনটেন্টগুলো ২৩টি আন্তর্জাতিক ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে, যাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আগত মুসল্লিরা সহজেই সেগুলো বুঝতে পারেন।
প্রেসিডেন্সি একে "দাওয়াহ ও গাইডেন্স সেবার ক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তন" বলে অভিহিত করেছে এবং জানিয়েছে, এর মাধ্যমে মসজিদে নববীকে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ধর্মীয় গাইডেন্সের একটি মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
এই পদক্ষেপটি সৌদি আরবের ডিজিটাল রূপান্তর পরিকল্পনার অংশ, যেখানে ধর্মীয় দাওয়াতি সেবাকে আধুনিক প্রযুক্তি ও বহু-ভাষাভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে রূপান্তর করা হচ্ছে।
মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীর দেখভালের জন্য গঠিত জেনারেল অথোরিটি জানিয়েছে, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সহযোগিতায় তারা একটি সুসংগঠিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। এতে করে বিশেষ করে মসজিদে নববীর অন্যতম ঐতিহাসিক সালাম গেট হয়ে রওজা শরিফে প্রবেশ সহজ, নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্যময় হচ্ছে।
প্রতিদিনই রওজা শরিফ পরিদর্শনে আগতদের সংখ্যা বাড়ছে। ভেতরে প্রবেশ ও রওজা জিয়ারতের জন্য নির্ধারিত রুটে মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা মোতায়েন রয়েছেন, যারা আগতদের গ্রুপিং পয়েন্ট থেকে শুরু করে অপেক্ষমাণ এলাকা, অভ্যন্তরীণ রুট এবং রওজা শরিফ পর্যন্ত গাইড করে থাকেন।
এছাড়া, আগতদের নিয়মকানুন সম্পর্কে সচেতন করতে ও আরবি না জানা মুসল্লিদের জন্য অনুবাদসহ নির্দেশনামূলক সেবা প্রদান করা হচ্ছে।
সৌদি আরবের জাতীয় কৌশলের অংশ হিসেবে মসজিদে নববীসহ বিভিন্ন পবিত্র স্থানে ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারিত হচ্ছে, যা হাজিদের জন্য সেবা উন্নত ও ব্যবস্থাপনা সহজতর করছে।
সূত্র : গালফ নিউজ
দাওয়াহ ও গাইডেন্স বিষয়ক সংস্থার আওতাধীন ফিল্ড অ্যাওয়ারনেস বিভাগের মাধ্যমে চালু হওয়া এ সেবার আওতায় মসজিদজুড়ে ইন্টারঅ্যাকটিভ গাইডেন্স স্ক্রিন বসানো হয়েছে। এসব স্ক্রিন থেকে কিউআর কোড স্ক্যান করে ধর্মীয় কনটেন্ট মোবাইলে ডাউনলোড করা যাবে।
এই কনটেন্টগুলো ২৩টি আন্তর্জাতিক ভাষায় পাওয়া যাচ্ছে, যাতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের আগত মুসল্লিরা সহজেই সেগুলো বুঝতে পারেন।
প্রেসিডেন্সি একে "দাওয়াহ ও গাইডেন্স সেবার ক্ষেত্রে গুণগত পরিবর্তন" বলে অভিহিত করেছে এবং জানিয়েছে, এর মাধ্যমে মসজিদে নববীকে আধুনিক প্রযুক্তিনির্ভর ধর্মীয় গাইডেন্সের একটি মডেল হিসেবে গড়ে তোলা হচ্ছে।
এই পদক্ষেপটি সৌদি আরবের ডিজিটাল রূপান্তর পরিকল্পনার অংশ, যেখানে ধর্মীয় দাওয়াতি সেবাকে আধুনিক প্রযুক্তি ও বহু-ভাষাভিত্তিক প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে রূপান্তর করা হচ্ছে।
মসজিদুল হারাম ও মসজিদে নববীর দেখভালের জন্য গঠিত জেনারেল অথোরিটি জানিয়েছে, নিরাপত্তা, স্বাস্থ্য এবং স্বেচ্ছাসেবী সংস্থার সহযোগিতায় তারা একটি সুসংগঠিত কর্মপরিকল্পনা বাস্তবায়ন করছে। এতে করে বিশেষ করে মসজিদে নববীর অন্যতম ঐতিহাসিক সালাম গেট হয়ে রওজা শরিফে প্রবেশ সহজ, নিরাপদ এবং স্বাচ্ছন্দ্যময় হচ্ছে।
প্রতিদিনই রওজা শরিফ পরিদর্শনে আগতদের সংখ্যা বাড়ছে। ভেতরে প্রবেশ ও রওজা জিয়ারতের জন্য নির্ধারিত রুটে মাঠ পর্যায়ের কর্মীরা মোতায়েন রয়েছেন, যারা আগতদের গ্রুপিং পয়েন্ট থেকে শুরু করে অপেক্ষমাণ এলাকা, অভ্যন্তরীণ রুট এবং রওজা শরিফ পর্যন্ত গাইড করে থাকেন।
এছাড়া, আগতদের নিয়মকানুন সম্পর্কে সচেতন করতে ও আরবি না জানা মুসল্লিদের জন্য অনুবাদসহ নির্দেশনামূলক সেবা প্রদান করা হচ্ছে।
সৌদি আরবের জাতীয় কৌশলের অংশ হিসেবে মসজিদে নববীসহ বিভিন্ন পবিত্র স্থানে ডিজিটাল সেবা সম্প্রসারিত হচ্ছে, যা হাজিদের জন্য সেবা উন্নত ও ব্যবস্থাপনা সহজতর করছে।
সূত্র : গালফ নিউজ