
কাবা শরিফ হলো আমাদের নামাজের কিবলা, অর্থাৎ দিকনির্দেশক ও কেন্দ্রীয় বিন্দু। হজ ওমরায় কাবা শরিফকে তাওয়াফ করা হয়। পবিত্র কোরআনে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘তারপর তারা যেন তাদের অপরিচ্ছন্নতা দূর করে এবং তাদের মানত পূর্ণ করে ও তাওয়াফ করে প্রাচীন গৃহের।’ (সুরা : হজ, আয়াত : ২৯)
অন্য আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর আমি ইবরাহিম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে তোমারা আমার ঘরকে তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী ও রুকু-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র করো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১২৫)
কাবা তাওয়াফের ফজিলত সম্পর্কে ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, বাইতুল্লাহর চারদিকে তাওয়াফ করা নামাজ আদায়ের অনুরূপ। তবে তোমরা এতে (তাওয়াফকালে) কথা বলতে পারো। সুতরাং তাওয়াফকালে যে ব্যক্তি কথা বলে সে যেন ভালো কথা বলে। (তিরমিজি, হাদিস : ৯৬০)
তাওয়াফের মাধ্যমে প্রতীকি অর্থে বোঝানো হয় যে, আমাদের জীবনের কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত আল্লাহর স্মরণ ও তার প্রতি আমাদের চিন্তা নিবদ্ধ করা উচিত। একজন প্রকৃত মুমিন সেই ব্যক্তি, যার সকল চিন্তা-ভাবনার কেন্দ্রবিন্দু শুধু আল্লাহ।
তাওয়াফের মাধ্যমে একজন মানুষের জীবনের প্রতিটি দিক আল্লাহর দিকে ঘোরানোর অঙ্গীকার প্রকাশ করে থাকেন।
কাবা শরীফ সাতবার তাওয়াফ করার নিয়ম। হজের তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদত আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত। তাওয়াফ, সাঈ এবং অন্যান্য ইবাদত ও আমলগুলো— মূলত আল্লাহর আদেশভুক্ত। এসব ইবাদতের পেছনে অবশ্যই গভীর হিকমত (জ্ঞান ও প্রজ্ঞা) রয়েছে। কারণ, আল্লাহ তায়ালা হলেন আল-হাকীম (সর্বজ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান)। তিনি কোনো অজ্ঞাত বা অর্থহীন কিছু আদেশ করেন না।
তবে এসব ইবাদতের প্রকৃত হিকমত আমাদের কাছে স্পষ্ট না হলেও, আলেমরা এগুলোকে তাআব্বুদী (শুদ্ধ ভক্তিমূলক) আমল হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন। অর্থাৎ, এগুলোর কারণ বা তাৎপর্য আমরা পুরোপুরি না জানলেও, এগুলো আল্লাহর নির্দেশের কারণেই পালন করতে হয়—কোনো নির্দিষ্ট কারণ না থাকলেও এগুলোর গুরুত্ব বা প্রয়োজন কমে না।
অন্য আয়াতে আল্লাহ তায়ালা বলেন, ‘আর আমি ইবরাহিম ও ইসমাঈলকে দায়িত্ব দিয়েছিলাম যে তোমারা আমার ঘরকে তাওয়াফকারী, ইতিকাফকারী ও রুকু-সিজদাকারীদের জন্য পবিত্র করো।’ (সুরা : বাকারা, আয়াত : ১২৫)
কাবা তাওয়াফের ফজিলত সম্পর্কে ইবনে আব্বাস (রা.) থেকে বর্ণিত, রাসুল (সা.) বলেছেন, বাইতুল্লাহর চারদিকে তাওয়াফ করা নামাজ আদায়ের অনুরূপ। তবে তোমরা এতে (তাওয়াফকালে) কথা বলতে পারো। সুতরাং তাওয়াফকালে যে ব্যক্তি কথা বলে সে যেন ভালো কথা বলে। (তিরমিজি, হাদিস : ৯৬০)
তাওয়াফের মাধ্যমে প্রতীকি অর্থে বোঝানো হয় যে, আমাদের জীবনের কেন্দ্রবিন্দু হওয়া উচিত আল্লাহর স্মরণ ও তার প্রতি আমাদের চিন্তা নিবদ্ধ করা উচিত। একজন প্রকৃত মুমিন সেই ব্যক্তি, যার সকল চিন্তা-ভাবনার কেন্দ্রবিন্দু শুধু আল্লাহ।
তাওয়াফের মাধ্যমে একজন মানুষের জীবনের প্রতিটি দিক আল্লাহর দিকে ঘোরানোর অঙ্গীকার প্রকাশ করে থাকেন।
কাবা শরীফ সাতবার তাওয়াফ করার নিয়ম। হজের তাওয়াফ ও অন্যান্য ইবাদত আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্ধারিত। তাওয়াফ, সাঈ এবং অন্যান্য ইবাদত ও আমলগুলো— মূলত আল্লাহর আদেশভুক্ত। এসব ইবাদতের পেছনে অবশ্যই গভীর হিকমত (জ্ঞান ও প্রজ্ঞা) রয়েছে। কারণ, আল্লাহ তায়ালা হলেন আল-হাকীম (সর্বজ্ঞানী ও প্রজ্ঞাবান)। তিনি কোনো অজ্ঞাত বা অর্থহীন কিছু আদেশ করেন না।
তবে এসব ইবাদতের প্রকৃত হিকমত আমাদের কাছে স্পষ্ট না হলেও, আলেমরা এগুলোকে তাআব্বুদী (শুদ্ধ ভক্তিমূলক) আমল হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছেন। অর্থাৎ, এগুলোর কারণ বা তাৎপর্য আমরা পুরোপুরি না জানলেও, এগুলো আল্লাহর নির্দেশের কারণেই পালন করতে হয়—কোনো নির্দিষ্ট কারণ না থাকলেও এগুলোর গুরুত্ব বা প্রয়োজন কমে না।