তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যার বিচারের ‘আশ্বাসও’ দিলো না ভারত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১৮ অক্টোবর ২০২৫, ০৪:৫৯ এএম

ভারতের ত্রিপুরায় গরু চোর সন্দেহে তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনায় বাংলাদেশ সরকার তীব্র প্রতিবাদ ও নিন্দা জানিয়েছে।
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, "এই ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য এবং মানবাধিকার ও আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন।"
বাংলাদেশের এ প্রতিবাদের জবাব দিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল। তিনি ওই বাংলাদেশিদের ‘গরু চোরাচালানকারী’ ও ‘দুর্বৃত্ত’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছেন, “গত ১৫ অক্টোবর ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশি গরু চোরাচালানকারীকে হত্যার বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। যা ভারতীয় ভূখণ্ডের ৩ কিলোমিটার ভেতরে ঘটেছে।”
“তিন বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের একটি দল আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে এবং ভারতের বিদ্যাবিল গ্রাম থেকে গরু চুরির চেষ্টা করে। তারা স্থানীয়দের ওপর লোহার দা এবং ছুরি দিয়ে হামলা চালায়। অন্য গ্রামবাসীরা এসে প্রতিরোধ করা সত্ত্বেও তারা এক গ্রামবাসীকে হত্যা করে।”
“এই ঘটনা ইঙ্গিত করে যে আন্তঃসীমান্ত অপরাধ ও চোরাচালান প্রতিরোধের জন্য বাংলাদেশের উচিত আন্তর্জাতিক সীমান্তের অলঙ্ঘনীয়তা বজায় রাখা এবং যেখানে প্রয়োজন, সেখানে বেড়া বা কাঁটাতার নির্মাণে সহায়তা করা।”
এদিকে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি গত বৃহস্পতিবার জানায়, ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই জেলার কারেঙ্গিছড়া এলাকায় গরু চোর সন্দেহে ওই তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এদিন সন্ধ্যায় বিএসএফ চুনারুঘাট উপজেলার কেদারাঘাট সীমান্ত দিয়ে তাদের মরদেহ বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।
সূত্র: দ্য উইক
শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে দেওয়া এক বিবৃতিতে বলা হয়, "এই ধরনের জঘন্য কর্মকাণ্ড অগ্রহণযোগ্য এবং মানবাধিকার ও আইনের শাসনের গুরুতর লঙ্ঘন।"
বাংলাদেশের এ প্রতিবাদের জবাব দিয়েছেন দেশটির পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র রণধীর জসওয়াল। তিনি ওই বাংলাদেশিদের ‘গরু চোরাচালানকারী’ ও ‘দুর্বৃত্ত’ হিসেবে অভিহিত করে বলেছেন, “গত ১৫ অক্টোবর ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশি গরু চোরাচালানকারীকে হত্যার বিষয়ে আমরা অবগত হয়েছি। যা ভারতীয় ভূখণ্ডের ৩ কিলোমিটার ভেতরে ঘটেছে।”
“তিন বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের একটি দল আন্তর্জাতিক সীমান্ত অতিক্রম করে এবং ভারতের বিদ্যাবিল গ্রাম থেকে গরু চুরির চেষ্টা করে। তারা স্থানীয়দের ওপর লোহার দা এবং ছুরি দিয়ে হামলা চালায়। অন্য গ্রামবাসীরা এসে প্রতিরোধ করা সত্ত্বেও তারা এক গ্রামবাসীকে হত্যা করে।”
“এই ঘটনা ইঙ্গিত করে যে আন্তঃসীমান্ত অপরাধ ও চোরাচালান প্রতিরোধের জন্য বাংলাদেশের উচিত আন্তর্জাতিক সীমান্তের অলঙ্ঘনীয়তা বজায় রাখা এবং যেখানে প্রয়োজন, সেখানে বেড়া বা কাঁটাতার নির্মাণে সহায়তা করা।”
এদিকে সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিজিবি গত বৃহস্পতিবার জানায়, ত্রিপুরা রাজ্যের খোয়াই জেলার কারেঙ্গিছড়া এলাকায় গরু চোর সন্দেহে ওই তিন বাংলাদেশিকে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। এদিন সন্ধ্যায় বিএসএফ চুনারুঘাট উপজেলার কেদারাঘাট সীমান্ত দিয়ে তাদের মরদেহ বিজিবির কাছে হস্তান্তর করে।
সূত্র: দ্য উইক