ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরিতে ভয়াবহ অগ্নুৎপাত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১৫ অক্টোবর ২০২৫, ০১:২৫ পিএম

ইন্দোনেশিয়ার পূর্ব নুসা তেঙ্গারা প্রদেশে অবস্থিত মাউন্ট লেওটোবি লাকি-লাকি আগ্নেয়গিরিতে ভয়াবহ অগ্নুৎপাতের ঘটনা ঘটেছে। এতে আগ্নেয় ছাই প্রায় ১০ কিলোমিটার (৬.২ মাইল) উপরে উঠে যায় বলে জানিয়েছে দেশটির ভূতাত্ত্বিক সংস্থা। পরিস্থিতি বিবেচনায় আগ্নেয়গিরির সতর্কতার মাত্রা সর্বোচ্চ স্তরে উন্নীত করা হয়েছে।
ভূতাত্ত্বিক সংস্থা জানায়, স্থানীয় সময় বুধবার (১৫ অক্টোবর) ভোর রাতে প্রথম অগ্নুৎপাত শুরু হয়, যা প্রায় ৯ মিনিট স্থায়ী হয়। পরে সকাল ৯টা ২১ মিনিটে আবার অগ্নুৎপাত ঘটে, তখন ছাই ছড়ায় ৮ কিলোমিটার উচ্চতায় এবং স্থায়িত্ব ছিল প্রায় ৩ মিনিট।
সংস্থার প্রধান মুহাম্মদ ওয়াফিদ বলেন, আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা সোমবার থেকেই নাটকীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় মঙ্গলবার রাতেই সতর্কতার মাত্রা বাড়ানো হয়।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ভারী বৃষ্টিপাত হলে আগ্নেয় কাদার স্রোতের আশঙ্কা রয়েছে। আগ্নেয়গিরির আশপাশে ছয় থেকে সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষকে সরে যেতে বলা হয়েছে।
স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার কর্মকর্তা অ্যাভেলিনা মানগোটা হাল্লান জানান, আগ্নেয়গিরির নিকটবর্তী গ্রামগুলো থেকে বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, গত বছরের নভেম্বরে লেওটোবি লাকি-লাকির একটি বড় অগ্নুৎপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয় এবং হাজার হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই ঘটনার পর থেকেই স্থানীয়রা বেশ সতর্ক।
সরকার জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের প্রভাবে পূর্ব নুসা তেঙ্গারা প্রদেশের মৌমেরে এলাকায় অবস্থিত ফ্রান্সিসকাস জাভেরিয়াস সেদা বিমানবন্দর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে।
তবে বালির বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, বুধবারের অগ্নুৎপাত এখন পর্যন্ত বালিগামী বা বালি থেকে ছেড়ে যাওয়া কোনো ফ্লাইটকে প্রভাবিত করেনি।
ইন্দোনেশিয়ায় ১২০টিরও বেশি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। দেশটি প্রশান্ত মহাসাগরের রিং অব ফায়ার-এ অবস্থিত, যা একাধিক টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলে হওয়ায় প্রায়ই সেখানে ভূমিকম্প ও অগ্নুৎপাত ঘটে।
সূত্র: রয়টার্স
ভূতাত্ত্বিক সংস্থা জানায়, স্থানীয় সময় বুধবার (১৫ অক্টোবর) ভোর রাতে প্রথম অগ্নুৎপাত শুরু হয়, যা প্রায় ৯ মিনিট স্থায়ী হয়। পরে সকাল ৯টা ২১ মিনিটে আবার অগ্নুৎপাত ঘটে, তখন ছাই ছড়ায় ৮ কিলোমিটার উচ্চতায় এবং স্থায়িত্ব ছিল প্রায় ৩ মিনিট।
সংস্থার প্রধান মুহাম্মদ ওয়াফিদ বলেন, আগ্নেয়গিরির সক্রিয়তা সোমবার থেকেই নাটকীয়ভাবে বেড়ে যাওয়ায় মঙ্গলবার রাতেই সতর্কতার মাত্রা বাড়ানো হয়।
তিনি সতর্ক করে বলেন, ভারী বৃষ্টিপাত হলে আগ্নেয় কাদার স্রোতের আশঙ্কা রয়েছে। আগ্নেয়গিরির আশপাশে ছয় থেকে সাত কিলোমিটার এলাকাজুড়ে মানুষকে সরে যেতে বলা হয়েছে।
স্থানীয় দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা সংস্থার কর্মকর্তা অ্যাভেলিনা মানগোটা হাল্লান জানান, আগ্নেয়গিরির নিকটবর্তী গ্রামগুলো থেকে বহু মানুষকে নিরাপদ স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়েছে।
তিনি আরও জানান, গত বছরের নভেম্বরে লেওটোবি লাকি-লাকির একটি বড় অগ্নুৎপাতে ১০ জনের মৃত্যু হয় এবং হাজার হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেই ঘটনার পর থেকেই স্থানীয়রা বেশ সতর্ক।
সরকার জানিয়েছে, আগ্নেয়গিরির ছাইয়ের প্রভাবে পূর্ব নুসা তেঙ্গারা প্রদেশের মৌমেরে এলাকায় অবস্থিত ফ্রান্সিসকাস জাভেরিয়াস সেদা বিমানবন্দর বৃহস্পতিবার পর্যন্ত বন্ধ রাখা হবে।
তবে বালির বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ নিশ্চিত করেছে, বুধবারের অগ্নুৎপাত এখন পর্যন্ত বালিগামী বা বালি থেকে ছেড়ে যাওয়া কোনো ফ্লাইটকে প্রভাবিত করেনি।
ইন্দোনেশিয়ায় ১২০টিরও বেশি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। দেশটি প্রশান্ত মহাসাগরের রিং অব ফায়ার-এ অবস্থিত, যা একাধিক টেকটোনিক প্লেটের সংযোগস্থলে হওয়ায় প্রায়ই সেখানে ভূমিকম্প ও অগ্নুৎপাত ঘটে।
সূত্র: রয়টার্স