পাকিস্তানের সঙ্গে আফগানিস্তান কি টিকবে, সামরিক শক্তিতে কে এগিয়ে?

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০৮:০৯ পিএম

তীব্র উত্তেজনার পর পাকিস্তান ও আফগানিস্তান সরাসরি সামরিক সংঘাতে জড়িয়ে পড়েছে। এরই মধ্যে বেশ কিছু হতাহতের খবরও সামনে এসেছে। আশঙ্কা করা হচ্ছে, দুই পক্ষ আলোচনার টেবিলে না বসলে বড় ধরনের সংঘাত ছড়িয়ে পড়তে পারে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) গভীর রাতে আফগান সেনারা পাকিস্তানের সীমান্ত চৌকিতে গুলি চালায়। আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, সপ্তাহের শুরুর দিকে পাকিস্তানের বিমান হামলার প্রতিশোধ হিসেবেই এই আক্রমণ চালানো হয়।
হামলা ও পাল্টা হামলার পর পাকিস্তান ও আফগানিস্তান এখন মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। দুই পক্ষই জবাব দিতে প্রস্তুতির কথা জানাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে দেশ দুইটির সামরিক সক্ষমতা ও শক্তি নিয়ে।
২০২৫ সালের গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সামরিক শক্তিধর দেশের তালিকায় পাকিস্তান ১৪৫টি দেশের মধ্যে ১২তম স্থানে রয়েছে।
পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যা ২৫ কোটির বেশি। মোট মিলিটারির সংখ্যা ১৭ লাখ। এর মধ্যে অ্যাক্টিভ আছে ৬ লাখ ৫৪ হাজার। রিজার্ভ আছে ৫ লাখ ৫০ হাজার এবং প্যারামিলিটারি আছে ৫ লাখ।
তাছাড়া পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান আছে ৩২৮টি, হেলিকপ্টার আছে ৩৭৩টি ও অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে ৫৭টি। এদিকে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের তালিকায় সামরিক শক্তিধর দেশের তালিকায় আফগানিস্তানের অবস্থান ১১৮তম।
যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানের মোট জনসংখ্যা চার কোটির কিছু বেশি। দেশটির মোট মিলিটারি সদস্যের সংখ্যা ৪০ হাজার। যারা সবই প্যারামিলিটারি হিসেবে নিয়োজিত। আফগানিস্তানের সেনা বা বিমানবাহিনীতে কত সদস্য আছে তাও উল্লেখ নেই।
আফগানিস্তানের মোট এয়ারক্র্যাফট ৯টি। তবে দেশটির হাতে কোনো যুদ্ধবিমান নেই। হেলিকপ্টার আছে ছয়টি। যার মধ্যে একটি অ্যাটাক হেলিকপ্টার।
দুই দশকের বেশি সময় যুদ্ধের পর ২০২১ সালে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে তালেবান। রাশিয়া তালেবান সরকারকে সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও মূলত পশ্চিমাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছে। অর্থনৈতিক সংকটের পাশাপাশি নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায়ও হিমশিম খাচ্ছে কাবুল।
অন্যদিকে গত কয়েক দশক ধরে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে কিছু সমস্যা ছাড়া বড় কোনো সংকটে পড়েনি পাকিস্তান। অর্থনৈতিক ধীর গতি কাটিয়ে দেশটি এখন স্বাভাবিক হওয়ার পথে রয়েছে। ভারতের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতেও নিজেদের সক্ষমতা ও শক্তির প্রমাণ দিয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।
তবে বর্তমান সংঘাত দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে দুই দেশর অর্থনীতিই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যার প্রভাব পড়বে জনগণের ওপর। এমনকি সার্বভৌমত্বের ঝুঁকিও বেড়ে যাবে।
শনিবার (১১ অক্টোবর) গভীর রাতে আফগান সেনারা পাকিস্তানের সীমান্ত চৌকিতে গুলি চালায়। আফগান প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয় জানায়, সপ্তাহের শুরুর দিকে পাকিস্তানের বিমান হামলার প্রতিশোধ হিসেবেই এই আক্রমণ চালানো হয়।
হামলা ও পাল্টা হামলার পর পাকিস্তান ও আফগানিস্তান এখন মুখোমুখি অবস্থান নিয়েছে। দুই পক্ষই জবাব দিতে প্রস্তুতির কথা জানাচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতে প্রশ্ন উঠছে দেশ দুইটির সামরিক সক্ষমতা ও শক্তি নিয়ে।
২০২৫ সালের গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের তথ্য অনুযায়ী, বিশ্বের সামরিক শক্তিধর দেশের তালিকায় পাকিস্তান ১৪৫টি দেশের মধ্যে ১২তম স্থানে রয়েছে।
পাকিস্তানের মোট জনসংখ্যা ২৫ কোটির বেশি। মোট মিলিটারির সংখ্যা ১৭ লাখ। এর মধ্যে অ্যাক্টিভ আছে ৬ লাখ ৫৪ হাজার। রিজার্ভ আছে ৫ লাখ ৫০ হাজার এবং প্যারামিলিটারি আছে ৫ লাখ।
তাছাড়া পাকিস্তানের কাছে যুদ্ধবিমান আছে ৩২৮টি, হেলিকপ্টার আছে ৩৭৩টি ও অ্যাটাক হেলিকপ্টার আছে ৫৭টি। এদিকে গ্লোবাল ফায়ার পাওয়ারের তালিকায় সামরিক শক্তিধর দেশের তালিকায় আফগানিস্তানের অবস্থান ১১৮তম।
যুদ্ধবিধ্বস্ত আফগানিস্তানের মোট জনসংখ্যা চার কোটির কিছু বেশি। দেশটির মোট মিলিটারি সদস্যের সংখ্যা ৪০ হাজার। যারা সবই প্যারামিলিটারি হিসেবে নিয়োজিত। আফগানিস্তানের সেনা বা বিমানবাহিনীতে কত সদস্য আছে তাও উল্লেখ নেই।
আফগানিস্তানের মোট এয়ারক্র্যাফট ৯টি। তবে দেশটির হাতে কোনো যুদ্ধবিমান নেই। হেলিকপ্টার আছে ছয়টি। যার মধ্যে একটি অ্যাটাক হেলিকপ্টার।
দুই দশকের বেশি সময় যুদ্ধের পর ২০২১ সালে আফগানিস্তানের ক্ষমতা দখল করে তালেবান। রাশিয়া তালেবান সরকারকে সম্প্রতি আনুষ্ঠানিকভাবে স্বীকৃতি দিলেও মূলত পশ্চিমাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন রয়েছে। অর্থনৈতিক সংকটের পাশাপাশি নানা ধরনের প্রাকৃতিক দুর্যোগ মোকাবিলায়ও হিমশিম খাচ্ছে কাবুল।
অন্যদিকে গত কয়েক দশক ধরে অভ্যন্তরীণ রাজনীতিতে কিছু সমস্যা ছাড়া বড় কোনো সংকটে পড়েনি পাকিস্তান। অর্থনৈতিক ধীর গতি কাটিয়ে দেশটি এখন স্বাভাবিক হওয়ার পথে রয়েছে। ভারতের সঙ্গে সাম্প্রতিক সংঘাতেও নিজেদের সক্ষমতা ও শক্তির প্রমাণ দিয়েছে পাকিস্তানের সেনাবাহিনী।
তবে বর্তমান সংঘাত দীর্ঘদিন ধরে চলতে থাকলে দুই দেশর অর্থনীতিই মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হবে। যার প্রভাব পড়বে জনগণের ওপর। এমনকি সার্বভৌমত্বের ঝুঁকিও বেড়ে যাবে।