যেভাবে ইরানে ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’ পরিচালনা করে যুক্তরাষ্ট্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ২৩ জুন ২০২৫, ০১:৪৯ পিএম

টানা ১৮ ঘণ্টার ফ্লাইট, মাঝপথে একাধিকবার জ্বালানি নেওয়া, আর ধারাবাহিক বিভ্রান্তিকর মহড়া– এভাবেই ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে বোমা হামলার অভিযান সম্পন্ন হয়েছে। ইরানে হামলার প্রসঙ্গে এসব তথ্য দিয়েছেন মার্কিন সেনাবাহিনীর সর্বোচ্চ পদে থাকা ফোর-স্টার জেনারেল এবং জয়েন্ট চিফস অব স্টাফ-এর চেয়ারম্যান ড্যান কেইন। খবর বিবিসির।
যুক্তরাষ্ট্র এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’, যার পূর্ণ ফলাফল এখনো স্পষ্ট নয়। তবে কীভাবে জটিল এই অভিযানটি সম্পন্ন হয়েছে, তার একটি টাইমলাইন হামলার ঠিক কয়েক ঘণ্টা পরপরই পেন্টাগনের এক ব্রিফিংয়ে তুলে ধরা হয়।
সবকিছু শুরু হয় মধ্যরাতের কিছু পরে। সে সময় প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভাইস-প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং পেন্টাগনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউজের সিচুয়েশন রুমে যোগ দেন।
তারা সেখান থেকে সব দেখছিলেন। সে সময় দেখা গেছে, একটি বিমান বহর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির এক প্রত্যন্ত বিমানঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছে। রাতের আধারে হোয়াইটম্যান এয়ার ফোর্স বেস থেকে স্টেলথ প্রযুক্তির বিটু বোমারু বিমানগুলো উড়ে যায়। তাদের চূড়ান্ত টার্গেট ছিল, ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলো।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল সাইটে লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সব পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে।
তিনি লিখেছেন, চিরতরে ধ্বংস শব্দটি একেবারেই সঠিক। তিনি একটি স্যাটেলাইট ছবির কথা উল্লেখ করেছেন। ট্রাম্প বলেছেন, ওই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একটি সাদা কাঠামো পাথরের গভীরে প্রবেশ করেছে এবং আগুন থেকে পুরোপুরি সুরক্ষিত, আর সবচেয়ে বড় ক্ষতি মাটির নিচে হয়েছে। তবে তিনি যে ছবির কথা উল্লেখ করেছেন তা নিজের পোস্টে শেয়ার করেননি।
যুক্তরাষ্ট্র এই অভিযানের নাম দিয়েছে ‘অপারেশন মিডনাইট হ্যামার’, যার পূর্ণ ফলাফল এখনো স্পষ্ট নয়। তবে কীভাবে জটিল এই অভিযানটি সম্পন্ন হয়েছে, তার একটি টাইমলাইন হামলার ঠিক কয়েক ঘণ্টা পরপরই পেন্টাগনের এক ব্রিফিংয়ে তুলে ধরা হয়।
সবকিছু শুরু হয় মধ্যরাতের কিছু পরে। সে সময় প্রতিরক্ষামন্ত্রী হেগসেথ মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প, ভাইস-প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্স, পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও এবং পেন্টাগনের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে হোয়াইট হাউজের সিচুয়েশন রুমে যোগ দেন।
তারা সেখান থেকে সব দেখছিলেন। সে সময় দেখা গেছে, একটি বিমান বহর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মিসৌরির এক প্রত্যন্ত বিমানঘাঁটি থেকে উড্ডয়ন করেছে। রাতের আধারে হোয়াইটম্যান এয়ার ফোর্স বেস থেকে স্টেলথ প্রযুক্তির বিটু বোমারু বিমানগুলো উড়ে যায়। তাদের চূড়ান্ত টার্গেট ছিল, ইরানের সবচেয়ে সুরক্ষিত পারমাণবিক স্থাপনাগুলো।
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প তার ট্রুথ সোশ্যাল সাইটে লিখেছেন, যুক্তরাষ্ট্র ইরানের সব পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা চালিয়ে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি করেছে।
তিনি লিখেছেন, চিরতরে ধ্বংস শব্দটি একেবারেই সঠিক। তিনি একটি স্যাটেলাইট ছবির কথা উল্লেখ করেছেন। ট্রাম্প বলেছেন, ওই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, একটি সাদা কাঠামো পাথরের গভীরে প্রবেশ করেছে এবং আগুন থেকে পুরোপুরি সুরক্ষিত, আর সবচেয়ে বড় ক্ষতি মাটির নিচে হয়েছে। তবে তিনি যে ছবির কথা উল্লেখ করেছেন তা নিজের পোস্টে শেয়ার করেননি।