হামলার কথা ইরানকে আগেই জানিয়েছিল যুক্তরাষ্ট্র

আন্তর্জাতিক ডেস্ক
প্রকাশ: ২২ জুন ২০২৫, ০৯:৩৬ পিএম

‘পূর্ণ যুদ্ধ’ এড়াতে বিমান হামলার আগেই ইরানকে সতর্ক করেছিল যুক্তরাষ্ট্র। মধ্যপ্রাচ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আমওয়াজ মিডিয়ার বরাতে রোববার (২২ জুন) এই তথ্য জানিয়েছে তুর্কি সংবাদমাধ্যম টিআরটি গ্লোবাল। তবে যুক্তরাষ্ট্র কিংবা ইরান- কোনো পক্ষই আনুষ্ঠানিকভাবে এই তথ্যের সত্যতা স্বীকার করেনি।
সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়, শনিবার (২১ জুন) মধ্যরাতে ইরানের ৩টি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ বিমান হামলা চালানোর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তেহরানকে জানানো হয়, হামলার লক্ষ্য হবে শুধুই ফরদো, ইসফাহান ও নাতানজ স্থাপনা। তবে যুক্তরাষ্ট্র পূর্ণমাত্রার কোনো সামরিক সংঘাতে জড়াতে চায় না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমওয়াজ মিডিয়াকে একজন জ্যেষ্ঠ ইরানি রাজনৈতিক সূত্র জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তার পর ইরানি কর্মকর্তারা তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নেন। পারমাণবিক সাইটগুলো থেকে ‘অধিকাংশ’ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম গোপন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। ফলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থেকে আংশিকভাবে রক্ষা পায় ইরান।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলার বিষয়ে যুক্তরাজ্য সরকারও আগে থেকে জানতো বলে দাবি করেছেন ব্রিটিশ ব্যবসা ও বাণিজ্যমন্ত্রী জোনাথন রেনল্ডস। এতে বোঝা যায়, এই হামলা ছিল পূর্বপরিকল্পিত ও যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক মিত্রদের সঙ্গে সমন্বিত একটি সামরিক পদক্ষেপ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি বি-২ বোমারু বিমান ফরদো পারমাণবিক স্থাপনায় ছয়টি ১৩ দশমিক ৬ কেজি ওজনের ‘ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর’ (এমওপি) বোমা ছোড়ে। এর মধ্যে দুটি করে আঘাত হানে সাইটটির সুরক্ষিত দুটি প্রবেশপথে ও দুটি বোমা ফেলা হয় স্থাপনায় বায়ু চলাচলের পথ লক্ষ্য করে।
এছাড়া একটি মার্কিন সাবমেরিন থেকে নাতানজ ও ইসফাহান পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ৩০টি টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। এই দুই স্থাপনায় এর আগে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালিয়েছিল।
সূত্র: টিআরটি গ্লোবাল
সংবাদমাধ্যমটির খবরে বলা হয়, শনিবার (২১ জুন) মধ্যরাতে ইরানের ৩টি প্রধান পারমাণবিক স্থাপনায় ভয়াবহ বিমান হামলা চালানোর আগে যুক্তরাষ্ট্রের পক্ষ থেকে তেহরানকে জানানো হয়, হামলার লক্ষ্য হবে শুধুই ফরদো, ইসফাহান ও নাতানজ স্থাপনা। তবে যুক্তরাষ্ট্র পূর্ণমাত্রার কোনো সামরিক সংঘাতে জড়াতে চায় না।
নাম প্রকাশ না করার শর্তে আমওয়াজ মিডিয়াকে একজন জ্যেষ্ঠ ইরানি রাজনৈতিক সূত্র জানান, যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তার পর ইরানি কর্মকর্তারা তৎক্ষণাৎ পদক্ষেপ নেন। পারমাণবিক সাইটগুলো থেকে ‘অধিকাংশ’ সমৃদ্ধ ইউরেনিয়াম গোপন স্থানে সরিয়ে নেওয়া হয়। ফলে বড় ধরনের ক্ষতির আশঙ্কা থেকে আংশিকভাবে রক্ষা পায় ইরান।
এদিকে, যুক্তরাষ্ট্রের এই হামলার বিষয়ে যুক্তরাজ্য সরকারও আগে থেকে জানতো বলে দাবি করেছেন ব্রিটিশ ব্যবসা ও বাণিজ্যমন্ত্রী জোনাথন রেনল্ডস। এতে বোঝা যায়, এই হামলা ছিল পূর্বপরিকল্পিত ও যুক্তরাষ্ট্রের আন্তর্জাতিক মিত্রদের সঙ্গে সমন্বিত একটি সামরিক পদক্ষেপ।
প্রতিবেদনে বলা হয়, যুক্তরাষ্ট্রের তিনটি বি-২ বোমারু বিমান ফরদো পারমাণবিক স্থাপনায় ছয়টি ১৩ দশমিক ৬ কেজি ওজনের ‘ম্যাসিভ অর্ডন্যান্স পেনিট্রেটর’ (এমওপি) বোমা ছোড়ে। এর মধ্যে দুটি করে আঘাত হানে সাইটটির সুরক্ষিত দুটি প্রবেশপথে ও দুটি বোমা ফেলা হয় স্থাপনায় বায়ু চলাচলের পথ লক্ষ্য করে।
এছাড়া একটি মার্কিন সাবমেরিন থেকে নাতানজ ও ইসফাহান পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর ওপর ৩০টি টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র নিক্ষেপ করা হয়। এই দুই স্থাপনায় এর আগে ইসরায়েলি বাহিনী হামলা চালিয়েছিল।
সূত্র: টিআরটি গ্লোবাল