কৃষকের সন্তান উদিত নারায়ণ যেভাবে হয়েছেন ‘সুরের সম্রাট’
বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: ০১ ডিসেম্বর ২০২৫, ১০:৪১ পিএম
হিন্দি সংগীতে তার অবদান অনস্বীকার্য। আশির দশক থেকে শুরু করে বর্তমান সময় পর্যন্ত অসংখ্য জনপ্রিয় গান উপহার দিয়ে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করেছেন উপমহাদেশের শ্রোতাপ্রিয় কণ্ঠশিল্পী উদিত নারায়ণ। একসময় মাসে আয় ছিল মাত্র ১০০ টাকা- সেই শিল্পীই আজ কোটি টাকার মালিক। ভালোবেসে অনেকেই তাকে ডাকেন ‘সুরের সম্রাট’। আজ (১ ডিসেম্বর) ৭০ বছরে পা দিচ্ছেন এই কিংবদন্তিতুল্য সংগীতশিল্পী। জন্মদিন উপলক্ষে ফিরে দেখা যাক তার জীবনের কিছু অজানা অধ্যায়।
নেপালের কাঠমান্ডুতে জন্ম উদিতের। কৃষক বাবার সংসার হলেও সংগীতের প্রেরণা তিনি পেয়েছিলেন মায়ের কাছ থেকেই। তার মা ছিলেন পরিচিত লোকশিল্পী। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন স্টেজ শোতে গান করতেন উদিত। তবে প্রথমদিকে বড় কোনো পরিচিতি পাননি।
১৯৭১ সালে আসে প্রথম সুযোগ। কাঠমান্ডু রেডিওতে প্রচারিত হয় তার গাওয়া গান ‘সুন সুন সুন পনভরনি গে তনি ঘুরিয়ো কে তাক’। স্থানীয়ভাবে প্রশংসা মিললেও বৃহত্তর পরিসরে পরিচিতি পেতে তিনি পাড়ি জমান মুম্বাই। শুরু হয় চরম সংগ্রাম-একটি হোটেলে চাকরি করে মাসে মাত্র ১০০ টাকা আয়ে চলছিল তার জীবন।
অবশেষে ১৯৮০ সালে বড় সুযোগ পান উদিত। ‘উন্নীস-বীস’ ছবিতে মহম্মদ রফির সঙ্গে ‘মিল গয়া’ গান গেয়ে বলিউডে তার আনুষ্ঠানিক অভিষেক হয়। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
চার দশকের ক্যারিয়ারে ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’, ‘বীর-জারা’, ‘স্বদেশ’, ‘ধড়কন’, ‘হম সাথ সাথ হ্যায়’, ‘তেরে নাম’সহ অসংখ্য সিনেমায় তার গাওয়া গান পেয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা।
তবে সাফল্যের পাশাপাশি বিতর্কও তার ক্যারিয়ারের অংশ। চলতি বছরের শুরুতে এক কনসার্টে সেলফি তুলতে আসা এক নারী ভক্তকে হঠাৎ ঠোঁটে চুম্বন করেন উদিত। মুহূর্তেই সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় তাকে।
৭০ বছরে পা দিলেও সংগীতে তার আগ্রহ আগের মতোই অটুট। এখনও নিয়মিত স্টেজ শো ও রেকর্ডিংয়ে ব্যস্ত সময় কাটান এই বরেণ্য শিল্পী।
নেপালের কাঠমান্ডুতে জন্ম উদিতের। কৃষক বাবার সংসার হলেও সংগীতের প্রেরণা তিনি পেয়েছিলেন মায়ের কাছ থেকেই। তার মা ছিলেন পরিচিত লোকশিল্পী। ছোটবেলা থেকেই বিভিন্ন স্টেজ শোতে গান করতেন উদিত। তবে প্রথমদিকে বড় কোনো পরিচিতি পাননি।
১৯৭১ সালে আসে প্রথম সুযোগ। কাঠমান্ডু রেডিওতে প্রচারিত হয় তার গাওয়া গান ‘সুন সুন সুন পনভরনি গে তনি ঘুরিয়ো কে তাক’। স্থানীয়ভাবে প্রশংসা মিললেও বৃহত্তর পরিসরে পরিচিতি পেতে তিনি পাড়ি জমান মুম্বাই। শুরু হয় চরম সংগ্রাম-একটি হোটেলে চাকরি করে মাসে মাত্র ১০০ টাকা আয়ে চলছিল তার জীবন।
অবশেষে ১৯৮০ সালে বড় সুযোগ পান উদিত। ‘উন্নীস-বীস’ ছবিতে মহম্মদ রফির সঙ্গে ‘মিল গয়া’ গান গেয়ে বলিউডে তার আনুষ্ঠানিক অভিষেক হয়। এরপর আর তাকে পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি।
চার দশকের ক্যারিয়ারে ‘কুছ কুছ হোতা হ্যায়’, ‘বীর-জারা’, ‘স্বদেশ’, ‘ধড়কন’, ‘হম সাথ সাথ হ্যায়’, ‘তেরে নাম’সহ অসংখ্য সিনেমায় তার গাওয়া গান পেয়েছে ব্যাপক জনপ্রিয়তা।
তবে সাফল্যের পাশাপাশি বিতর্কও তার ক্যারিয়ারের অংশ। চলতি বছরের শুরুতে এক কনসার্টে সেলফি তুলতে আসা এক নারী ভক্তকে হঠাৎ ঠোঁটে চুম্বন করেন উদিত। মুহূর্তেই সেই ভিডিও ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, সমালোচনার মুখেও পড়তে হয় তাকে।
৭০ বছরে পা দিলেও সংগীতে তার আগ্রহ আগের মতোই অটুট। এখনও নিয়মিত স্টেজ শো ও রেকর্ডিংয়ে ব্যস্ত সময় কাটান এই বরেণ্য শিল্পী।