
টেলিভিশনের সাংবাদিক পরিচয়ে কনটেন্ট ক্রিয়েটর রিপন মিয়াকে প্রাণনাশের হুমকি ও তার পরিবারকে হেনস্তার অভিযোগ পাওয়া যায়। ১৩ অক্টোবর এমন অভিযোগ করেন রিপন মিয়া নিজেই। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে তিনি অভিযোগের বিষয়টি প্রকাশ্যে আনেন।
এরপরই আলোচনার ঝড় বইতে থাকে। রিপন মিয়ার পক্ষে সরব হন নেটিজেনরা। কিন্তু ১৪ অক্টোবর সামনে আসে নতুন বিষয়। কিছু গোপন বিষয় প্রকাশ্যে চলে আসে। একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের প্রতিবেদন ঘিরে সমালোচনার মুখে পড়েন রিপন মিয়া।
শাহিন মুনতাসির লিখেছেন, ‘রিপন মিয়ার সব ভিডিওতে ‘হা-হা এটাই বাস্তব আই লাভ ইউ’ মজার-ফানি লাগলেও এই নিউজের সাক্ষাৎকারের হা-হা এটাই বাস্তব মজার কোনো বিষয় ছিল না!’
অনিন্দ্য মামুন লিখেছেন, ‘কর্পোরেট কোম্পানিগুলো যেভাবে রিপনকে উড়াচ্ছিলেন। তখনই বুঝেছিলাম এই ছেলেটির ওপর শকুনের চোখ পড়বে। আসলে রিপন বুঝতেই পারেনি তার সরলতাকে কিভাবে শহুরে রাক্ষসেরা কর্পোরেট প্রডাক্ট বানিয়ে ফেলেছে। এখন আর কী করার। ভুগতে হবে!’
মুক্তা মনোয়ার লিখেছেন, ‘রিপন ভিডিও বা হিরো আলমকে নিয়ে যারা আবেগে গা ভাসান। তাদের বলছি সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়া এসব মানুষকে আমি কখনোই দেখতে পারি না। পারতামও না। আমি এদের কারও ফলোয়ার নই। অশিক্ষিত লোক সারাজীবন অশিক্ষিতই থেকে যায়। মনে রাখবেন মূর্খের টাকা হলে মূর্খতা আরও বেড়ে যায়। এককথায় বাবা-মার খোঁজ-খবর না নেওয়া প্রতিটা সন্তানই কুলাঙ্গার...’
রুশা সুর লিখেছেন, ‘হঠাৎ টাকার জোরে বড়লোক হলেই চরিত্র বড় হয় না। ছোটলোকি কিন্তু চামড়ার নিচেই থাকে! আবারও প্রমাণিত! ফ্যাক্ট রিপন ভিডিও।’
মো. মুশফিক আহমেদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষজন আসলে আবেগী। রিপন মিয়া একটা পোস্ট দিলো, সেটা দেখে সবাই আবেগী হয়ে গেল। এই যে দেখেন রিপন মিয়ার আসল চরিত্র। নিজের বাবা-মায়ের পরিচয় দেয় না।’
মো. আফাজ উদ্দিন লিখেছেন, ‘অবাক হইলাম খবরটা শুনে। রিপন মিয়া নাকি তার বাবা-মার পরিচয় দেয় না জনপ্রিয়তা নষ্ট হবে এইজন্য।’
এরপরই আলোচনার ঝড় বইতে থাকে। রিপন মিয়ার পক্ষে সরব হন নেটিজেনরা। কিন্তু ১৪ অক্টোবর সামনে আসে নতুন বিষয়। কিছু গোপন বিষয় প্রকাশ্যে চলে আসে। একটি বেসরকারি টিভি চ্যানেলের প্রতিবেদন ঘিরে সমালোচনার মুখে পড়েন রিপন মিয়া।
শাহিন মুনতাসির লিখেছেন, ‘রিপন মিয়ার সব ভিডিওতে ‘হা-হা এটাই বাস্তব আই লাভ ইউ’ মজার-ফানি লাগলেও এই নিউজের সাক্ষাৎকারের হা-হা এটাই বাস্তব মজার কোনো বিষয় ছিল না!’
অনিন্দ্য মামুন লিখেছেন, ‘কর্পোরেট কোম্পানিগুলো যেভাবে রিপনকে উড়াচ্ছিলেন। তখনই বুঝেছিলাম এই ছেলেটির ওপর শকুনের চোখ পড়বে। আসলে রিপন বুঝতেই পারেনি তার সরলতাকে কিভাবে শহুরে রাক্ষসেরা কর্পোরেট প্রডাক্ট বানিয়ে ফেলেছে। এখন আর কী করার। ভুগতে হবে!’
মুক্তা মনোয়ার লিখেছেন, ‘রিপন ভিডিও বা হিরো আলমকে নিয়ে যারা আবেগে গা ভাসান। তাদের বলছি সস্তা জনপ্রিয়তা পাওয়া এসব মানুষকে আমি কখনোই দেখতে পারি না। পারতামও না। আমি এদের কারও ফলোয়ার নই। অশিক্ষিত লোক সারাজীবন অশিক্ষিতই থেকে যায়। মনে রাখবেন মূর্খের টাকা হলে মূর্খতা আরও বেড়ে যায়। এককথায় বাবা-মার খোঁজ-খবর না নেওয়া প্রতিটা সন্তানই কুলাঙ্গার...’
রুশা সুর লিখেছেন, ‘হঠাৎ টাকার জোরে বড়লোক হলেই চরিত্র বড় হয় না। ছোটলোকি কিন্তু চামড়ার নিচেই থাকে! আবারও প্রমাণিত! ফ্যাক্ট রিপন ভিডিও।’
মো. মুশফিক আহমেদ লিখেছেন, ‘বাংলাদেশের মানুষজন আসলে আবেগী। রিপন মিয়া একটা পোস্ট দিলো, সেটা দেখে সবাই আবেগী হয়ে গেল। এই যে দেখেন রিপন মিয়ার আসল চরিত্র। নিজের বাবা-মায়ের পরিচয় দেয় না।’
মো. আফাজ উদ্দিন লিখেছেন, ‘অবাক হইলাম খবরটা শুনে। রিপন মিয়া নাকি তার বাবা-মার পরিচয় দেয় না জনপ্রিয়তা নষ্ট হবে এইজন্য।’