Logo
Logo
×

বিনোদন

মালদ্বীপের বিচে শবনম ফারিয়া

Icon

বিনোদন ডেস্ক

প্রকাশ: ১২ অক্টোবর ২০২৫, ০৩:৩৫ পিএম

মালদ্বীপের বিচে শবনম ফারিয়া

বিনোদন জগতের জনপ্রিয় অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া প্রথম স্বামীর সঙ্গে ডিভোর্সের প্রায় পাঁচ বছর পর বিয়ে করেন। গত ১৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার একটি অদূরে মাদানী অ্যাভিনিউয়ে মসজিদ আল মুস্তাফায় খেজুর ছিটিয়ে এবং নিকট আত্মীয় ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুদের উপস্থিতিতে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা সম্পন্ন হয়। তার স্বামী তানজিম তৈয়ব দেশের একটি শীর্ষস্থানীয় বেসরকারি ব্যাংকে অ্যাসিস্ট্যান্ট ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে কর্মরত আছেন। 

বিয়ের পর চলতি মাসের শুরুতে শ্রীলংকা ও মালদ্বীপে হানিমুনে যান এ নবদম্পতি। সেখান থেকেই ঘুরে বেড়ানোর বিভিন্ন ছবি সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করছেন অভিনেত্রী। মালদ্বীপে যাওয়ার আগে শ্রীলংকা থেকে হাফপ্যান্ট পরা ছবি পোস্ট করে নেটিজেনদের একাংশের কাছে সমালোচনার কবলে পড়েন শবনম ফারিয়া। এবার আরেকটি ছবি পোস্ট করেছেন অভিনেত্রী। যেটি মালদ্বীপের সাগরের পাশে তোলা। ডলফিন দেখতে বেরিয়ে সেই ছবি তুলেছেন এবং নিজের অভিজ্ঞতাও ক্যাপশনে লিখে দিয়েছেন। 

আরও পড়ুন
সামাজিক মাধ্যমে ছবিটি পোস্ট করে শবনম ফারিয়া লিখেছেন, আমি একেবারেই ঠান্ডা ছিলাম। কিন্তু ভেতরে ভেতরে আমি জীবনের প্রতিটি পছন্দ নিয়ে প্রশ্ন তুলছিলাম, যার কারণে আমি সকাল ৬টায় ডলফিন ক্রুজের জন্য ঘুম থেকে উঠেছিলাম... তারপর প্রায় ডজনখানেক তাদের দেখলাম এবং তাৎক্ষণিকভাবে সব মাফ করে দিলাম।

এদিকে স্বামী তানজিম তৈয়বের সঙ্গে প্রথমবার বিদেশে ঘুরতে গেলেও দুজনের একসঙ্গে তোলা কোনো ছবি এখনো সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করেননি অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া।  

আরও পড়ুন
এরই মধ্যে গত মঙ্গলবার শ্রীলংকার গালে শহর থেকে ‘হ্যাফপ্যান্ট’ পরা ছবি সামাজিক মাধ্যম ফেসবুকে পোস্ট করেন শবনম ফারিয়া। ছবিটি পোস্ট করার সঙ্গে সঙ্গে অভিনেত্রীকে নিয়ে সমালোচনার ঝড় ওঠে।  সমালোচনাকারীরা বলছেন, শবনম ফারিয়া খেজুর দিয়ে মসজিদে বিয়ে করে নিজের ধর্মীয় অনুভূতি প্রকাশ করেছিলেন। কিন্তু বিয়ের পর হানিমুনে গিয়ে হাফপ্যান্ট পরা ছবি জনসম্মুখে প্রকাশ করে নিজের সম্পর্কে উলটো বার্তাই দিলেন। 

এক নেটিজেন লিখেছেন—মসজিদের বিয়ে করা ছিল তার নাটক। হাফপ্যান্ট পরা ছবিই তার আসল রূপ। আরেক নেটিজেন লিখেছেন—শবনম ফারিয়াকে তোমারে শাড়িতে মানায়, মুসলিম নারী হয়ে তার হাফপ্যান্ট পরা ঠিক হয়নি। অভিনেত্রীর এমন ছবি দেখে ভক্তদের অনেকেই আঘাত পেয়ে তাকে বয়কটের ডাক দিয়েছেন। আবার কেউ কেউ তাকে ‘ভিউ ব্যবসায়ী’ বলে কটাক্ষ করেছেন। 

Logo

সম্পাদক ও প্রকাশক: মহিউদ্দিন সরকার