
৩ অক্টোবর একটি লেখা ফেসবুকে পোস্ট করেছেন নন্দিত কথাসাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদের প্রথম ও সাবেক স্ত্রী গুলতেকিন খান। তার লেখায় উঠে এসেছে একান্ত ব্যক্তিগত কিছু বিষয়। যুক্তরাষ্ট্রে বসবাস করার সময়ের কিছু স্মৃতি কঠিন ভাবে নাড়া দিয়েছে পাঠকদের। সেই লেখা পড়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেকেই মন্তব্য করেছেন।
মেহেদী হাসান লিখেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকলে গুলতেকিনের জন্য একটা বার্তা দিতেন। বার্তার সারমর্ম হতো, অভিমান করো না প্রাক্তন প্রিয়তমা।’
রেজা শাহীন লিখেছেন, ‘ডিভোর্সের ৮ বছর পর অবধি হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে ছিলেন। জীবিত থাকার সময় গুলতেকিন খানের মনে হয়নি এই কথাগুলো বলা দরকার? কথাগুলো সত্য নাকি মিথ্যে এটা মানুষজন কীভাবে জানবে? হুমায়ূন আহমেদ যেহেতু জীবিত নেই, তাই আত্মপক্ষ সমর্থনেরও সুযোগ নেই।’
জাহান সুলতানা লিখেছেন, ‘হুমায়ূন ফরিদীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর সুবর্ণা মুস্তফা বলেছেন, ‘উনি উনার স্বামীকে নিয়ে কিছু বলতে চান না। কারণ অপরপক্ষ জীবিত নেই।’ গুলতেকিন খান, আপনারও উচিত ছিল চুপ করে থাকা।’
মম সাহা লিখেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে পোস্ট করায় একজন রেগে বললেন, আমার হুমায়ূনের মতন জামাই হোক তাহলে বুঝবো আমি। ভাবছি কাল মুকেশ আম্বানি, বিল গেটসকে নিয়ে পোস্ট করবো। এদের মাঝে একজনের মতন জামাই পাওয়ার অভিশাপ কেউ দিয়ে দিলেই জীবন লালে লাল।’
পাভেল রহমান লিখেছেন, ‘এত বছর পর গুলতেকিনের একপাক্ষিক কথা দিয়ে হুমায়ূন আহমেদকে বিচার করার সুযোগ নাই। এ বিষয়ে এখন তো আর হুমায়ূন আহমেদের বক্তব্য জানা যাবে না। তাই আমি মনে করি, গুলতেকিনের থামা উচিত। হুমায়ূন জীবিত থাকতে যে কথা পাবলিকলি বলা হয়নি, মৃত হুমায়ূনকে নিয়ে তা বলার কোনো অর্থই হয় না।’
তিনি লিখেছেন, ‘সম্পর্কের টানাপোড়েন থেকে বিবাহবিচ্ছেদ একটা বৈধ প্রক্রিয়া। বাঙালির আবেগ বেশি, তাই যাকে অপছন্দ তার সাথেও সংসার করতে চায়। গুলতেকিনের সাথে হুমায়ূনের বনিবনা হচ্ছিল না যখন; তখন তো গুলতেকিনেরই উচিত ছিল হুমায়ূনকে ছেড়ে দেওয়া। হুমায়ূন তাকে ‘বেরিয়ে যাও’, ‘ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছেন’, তা এত বছর পর বলতে হচ্ছে কেন?’
নিরোজা কামাল লিখেছেন, ‘ফেসবুকের সুবিধা নিয়ে যা খুশি লেখা যায়। গুলতেকিন খান হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে লিখেছেন, লিখতেই পারেন। দীর্ঘদিন ঘর করেছেন। সন্তানাদির মা হয়েছেন একাধিকবার। হুমায়ূন আহমেদকে চিনেছেন তার মতো করে। শুধু নিজেকে চেনেন নাই গুলতেকিন।’
তিনি লিখেছেন, ‘লেখা যায় হয়তো অনেক কিছু। ব্যক্তি মানুষ কীভাবে ঘুমাতেন, নাক ডাকতেন কি না, খেতেন কতটা এবং কীভাবে। শুধু এটাই ভাবার যে মানুষের সহানুভূতির কি এই বয়েসে গুলতেকিনের খুব দরকার! কী লাভ! হুমায়ূনের বই লোকে পড়েছে। পড়বে। তাছাড়া সন্তানেরা বড় হয়েছে। নিজেও জীবনের মোড় ফিরিয়েছেন, চেষ্টা করেছেন।’
সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘আফতাব সাহেব বাঁচেননি। বেঁচে থাকলে এইসব ভাবনাকে হয়তো গুলতেকিন গুরুত্ব দিতেন না।জীবনের কোনো অভিজ্ঞতাই ফেলনা নয়। উপন্যাসের মতো করে যদি লিখতেন, বেশি ভালো হতো।’
মেহেদী হাসান লিখেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে থাকলে গুলতেকিনের জন্য একটা বার্তা দিতেন। বার্তার সারমর্ম হতো, অভিমান করো না প্রাক্তন প্রিয়তমা।’
রেজা শাহীন লিখেছেন, ‘ডিভোর্সের ৮ বছর পর অবধি হুমায়ূন আহমেদ বেঁচে ছিলেন। জীবিত থাকার সময় গুলতেকিন খানের মনে হয়নি এই কথাগুলো বলা দরকার? কথাগুলো সত্য নাকি মিথ্যে এটা মানুষজন কীভাবে জানবে? হুমায়ূন আহমেদ যেহেতু জীবিত নেই, তাই আত্মপক্ষ সমর্থনেরও সুযোগ নেই।’
জাহান সুলতানা লিখেছেন, ‘হুমায়ূন ফরিদীকে ডিভোর্স দেওয়ার পর সুবর্ণা মুস্তফা বলেছেন, ‘উনি উনার স্বামীকে নিয়ে কিছু বলতে চান না। কারণ অপরপক্ষ জীবিত নেই।’ গুলতেকিন খান, আপনারও উচিত ছিল চুপ করে থাকা।’
মম সাহা লিখেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে পোস্ট করায় একজন রেগে বললেন, আমার হুমায়ূনের মতন জামাই হোক তাহলে বুঝবো আমি। ভাবছি কাল মুকেশ আম্বানি, বিল গেটসকে নিয়ে পোস্ট করবো। এদের মাঝে একজনের মতন জামাই পাওয়ার অভিশাপ কেউ দিয়ে দিলেই জীবন লালে লাল।’
পাভেল রহমান লিখেছেন, ‘এত বছর পর গুলতেকিনের একপাক্ষিক কথা দিয়ে হুমায়ূন আহমেদকে বিচার করার সুযোগ নাই। এ বিষয়ে এখন তো আর হুমায়ূন আহমেদের বক্তব্য জানা যাবে না। তাই আমি মনে করি, গুলতেকিনের থামা উচিত। হুমায়ূন জীবিত থাকতে যে কথা পাবলিকলি বলা হয়নি, মৃত হুমায়ূনকে নিয়ে তা বলার কোনো অর্থই হয় না।’
তিনি লিখেছেন, ‘সম্পর্কের টানাপোড়েন থেকে বিবাহবিচ্ছেদ একটা বৈধ প্রক্রিয়া। বাঙালির আবেগ বেশি, তাই যাকে অপছন্দ তার সাথেও সংসার করতে চায়। গুলতেকিনের সাথে হুমায়ূনের বনিবনা হচ্ছিল না যখন; তখন তো গুলতেকিনেরই উচিত ছিল হুমায়ূনকে ছেড়ে দেওয়া। হুমায়ূন তাকে ‘বেরিয়ে যাও’, ‘ধাক্কা দিয়ে বের করে দিয়েছেন’, তা এত বছর পর বলতে হচ্ছে কেন?’
নিরোজা কামাল লিখেছেন, ‘ফেসবুকের সুবিধা নিয়ে যা খুশি লেখা যায়। গুলতেকিন খান হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে লিখেছেন, লিখতেই পারেন। দীর্ঘদিন ঘর করেছেন। সন্তানাদির মা হয়েছেন একাধিকবার। হুমায়ূন আহমেদকে চিনেছেন তার মতো করে। শুধু নিজেকে চেনেন নাই গুলতেকিন।’
তিনি লিখেছেন, ‘লেখা যায় হয়তো অনেক কিছু। ব্যক্তি মানুষ কীভাবে ঘুমাতেন, নাক ডাকতেন কি না, খেতেন কতটা এবং কীভাবে। শুধু এটাই ভাবার যে মানুষের সহানুভূতির কি এই বয়েসে গুলতেকিনের খুব দরকার! কী লাভ! হুমায়ূনের বই লোকে পড়েছে। পড়বে। তাছাড়া সন্তানেরা বড় হয়েছে। নিজেও জীবনের মোড় ফিরিয়েছেন, চেষ্টা করেছেন।’
সবশেষে তিনি লিখেছেন, ‘আফতাব সাহেব বাঁচেননি। বেঁচে থাকলে এইসব ভাবনাকে হয়তো গুলতেকিন গুরুত্ব দিতেন না।জীবনের কোনো অভিজ্ঞতাই ফেলনা নয়। উপন্যাসের মতো করে যদি লিখতেন, বেশি ভালো হতো।’