মৃত্যুর ১ সপ্তাহ পর পাকিস্তানি অভিনেত্রীর মরদেহ উদ্ধার

বিনোদন ডেস্ক
প্রকাশ: ২০ জুন ২০২৫, ০৬:৩৭ পিএম

পাকিস্তানি অভিনেত্রী আয়েসা খানের মৃত্যুর এক সপ্তাহ পরে মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। ঘটনাটি এরই মধ্যে পাকিস্তানের বিনোদন জগতে চাঞ্চল্যের সৃষ্টি করেছে। পাকিস্তানের করাচির গুলশন-এ-ইকবাল আবাসন থেকে তার মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭৬ বছর।
গত কয়েক বছর ধরে একাই থাকতেন প্রবীণ এ পাকিস্তানি অভিনেত্রী। তাকে প্রকাশ্যে খুব একটা দেখাও যেত না বলে জানা গেছে। গত এক সপ্তাহ ধরে তার বাড়ি থেকে কোনো সাড়া-শব্দও পাওয়া যায়নি। পচাগলা অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার হয়েছে বাড়ি থেকে। কিন্তু ঠিক কী কারণে নিজেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জানা গেছে, গত কয়েকদিনে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল। কিন্তু ঠিক কী কারণে মৃত্যু হয়ে তা নিয়ে এরই মধ্যে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। করাচির জিন্নাহ হাসপাতালে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশ অভিনেত্রীর আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন বলেও জানা গেছে। প্রতিবেশীরাই পুলিশকে প্রথম সংবাদ দেন।
প্রতিবেশীরা জানিয়েছিলেন, পাকিস্তানি অভিনেত্রীর বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং আয়েসার বাড়ির দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। পাকিস্তানি শোবিজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অভিনেত্রী ছিলেন আয়েসা খান। পাকিস্তানের অনেক অভিনেতাই তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আয়েসা খানকে নিয়ে বিভিন্ন স্মৃতিকথাও লিখেছেন তারা।
গত কয়েক বছর ধরে একাই থাকতেন প্রবীণ এ পাকিস্তানি অভিনেত্রী। তাকে প্রকাশ্যে খুব একটা দেখাও যেত না বলে জানা গেছে। গত এক সপ্তাহ ধরে তার বাড়ি থেকে কোনো সাড়া-শব্দও পাওয়া যায়নি। পচাগলা অবস্থায় তার মরদেহ উদ্ধার হয়েছে বাড়ি থেকে। কিন্তু ঠিক কী কারণে নিজেকে একেবারে বিচ্ছিন্ন করে রেখেছিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন তৈরি হয়েছে।
জানা গেছে, গত কয়েকদিনে তার শারীরিক অবস্থার অবনতি হয়েছিল। কিন্তু ঠিক কী কারণে মৃত্যু হয়ে তা নিয়ে এরই মধ্যে ধোঁয়াশা তৈরি হয়েছে। করাচির জিন্নাহ হাসপাতালে তার মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য পাঠানো হয়েছে। পুলিশ অভিনেত্রীর আত্মীয় ও প্রতিবেশীদের জিজ্ঞাসাবাদ করছেন বলেও জানা গেছে। প্রতিবেশীরাই পুলিশকে প্রথম সংবাদ দেন।
প্রতিবেশীরা জানিয়েছিলেন, পাকিস্তানি অভিনেত্রীর বাড়ি থেকে দুর্গন্ধ বের হচ্ছে। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে পৌঁছান এবং আয়েসার বাড়ির দরজা ভেঙে ভেতরে প্রবেশ করেন। পাকিস্তানি শোবিজের অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অভিনেত্রী ছিলেন আয়েসা খান। পাকিস্তানের অনেক অভিনেতাই তার মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন। সোশ্যাল মিডিয়ায় আয়েসা খানকে নিয়ে বিভিন্ন স্মৃতিকথাও লিখেছেন তারা।