
ব্যান্ডতারকা বাপ্পা মজুমদারের ভাই পার্থ মজুমদারকে ফোনে হুমকি-ধামকি দিয়েছেন আরেক গজল শিল্পী। আজ (২০ জুন) শুক্রবার সকালে ফোনে পার্থকে অশালীন বকুনির পাশাপাশি তার ভাই বাপ্পা সম্পর্কেও আপত্তিকর কথা বলেছেন ওই শিল্পী।
ঘটনায় ক্ষুব্ধ ও হতবাক পার্থ মজুমদার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘মেজবাহ আহমেদ নামে একজন শিল্পী, যিনি গজল-গান করেন, আজ সকালে আমাকে ফোন করেন ম্যাসেঞ্জারে। তিনি আমার ঘুম ভাঙিয়ে আমাকে এবং বাপ্পাকে নিয়ে অশালীন কথা বলতে থাকেন।
আমি এবং বাপ্পা নাকি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির কলঙ্ক, যেহেতু আমরা লাইট মিউজিক করি। তিনি নিজেকে অনেক জ্ঞানী দাবি করেন, তা তিনি হতেই পারেন, এবং আমরা ব্যান্ড মিউজিক করি বলে কি তিনি আমাদের সঙ্গে এ রকম আচরণ করতে পারেন? এই ব্যবহার কি আমার প্রাপ্য?’
পার্থ মজুমদার আরও লিখেছেন, ‘তিনি আমাকে বলেন, তিনি আমাকে থাপড়াবেন! এই কি আমার পুরস্কার? এই ইন্ডাস্ট্রির সবাই আমাকে আমার ব্যবহারের জন্য ভালোবাসেন, কারও মনে আমি কোনদিন ব্যাথা দিইনি। আমি দুর্বলও না, কিন্তু এখন এ বয়সে এসে এমন কিছু করতে চাই না, যা আমাকে বা আমার পরিবারকে বিপদে ফেলবে। আমি সবার কাছে বিচার দিলাম, যদি বিচার না পাই, আমি যা পারব করব, তখন কেউ আমাকে ভুল বুঝবেন না। শুধু লাইট মিউজিক করার অপরাধে কেউ আমাকে বলবে “থাপড়াবো”, এটা গ্রহণযোগ্য নয়। অসভ্যতার একটা সীমা আছে।’
যোগাযোগ করা হলে পার্থ মজুমদার জাগো নিউজকে বলেন, ‘তার (মেজবাহ আহমেদ) সঙ্গে আমার কখনো দেখা-সাক্ষাৎ বা কথাবার্তা হয়েছে বলে মনে পড়ে না। আজ সকাল ৯টার কিছু পরে তিনি আমাকে ম্যাসেঞ্জারে কল করেন। তার ফোনে আমার ঘুম ভাঙে। ফোনে তিনি আমাকে বলা শুরু করেন, তিনি আমার বাবার (পণ্ডিত বারীণ মজুমদার) ভীষণ ভক্ত। তিনি আমার বাবাকে ভীষণ ভালোবাসেন। সেই প্রসঙ্গে কথা হচ্ছিল, একপর্যায়ে তিনি বলেন, “আপনার বাবা তো একজন ক্ল্যাসিক্যাল শিল্পী ছিলেন, আপনারা কেন সেদিকে যাননি?” বললাম, “এটা আমাদের ভালো লাগে, তাই এভাবে আমরা লাইট মিউজিকে চলে এসেছি। এ নিয়ে বাবাও কোনোদিন আপত্তি করেননি। বাবা বলেছেন, “করলে ভালো করে করতে হবে।” মেজবাহ সাহেবের সঙ্গে কথা চলতে থাকলে একপর্যায়ে হঠাৎ তিনি বলেন, “আপনারা তো আপনার বাবা-মায়ের কলঙ্ক।” এ কথা শুনে আমি ভ্যাব্যাচ্যাক্যা খেয়ে যাই। আমি তাকে বললাম, “আপনি এভাবে কেন কথা বলছেন?” এরপর তিনি আরও বাজেভাবে কথা বলতে শুরু করেন, যা অত্যন্ত অশোভন।’
তিনি কেন এমন করলেন? জানতে চাইলে পার্থ মজুমদার বলেন, ‘জানি না। মেসেঞ্জারে মাঝে মধ্যে আমাকে গান পাঠাতেন, রিপ্লাই দিইনি কখনও। সেই ক্ষোভ থেকেও হতে পারে।’
পার্থ আরও বলেন, ‘একজন মানুষকে কথা দিয়ে যেভাবে আঘাত করা যায়, তার কথার ধরণ ছিল সে রকম। পরে আমি তাকে বললাম, “আমার কাজ বা সংগীতজীবন নিয়ে আপনি তো ভাই এভাবে কথা বলতে পারেন না। আমার পছন্দ-অপছন্দ আমার মতো। প্রত্যেকটা মানুষেরই তো নিজস্ব রুচি থাকে, সেভাবেই সে কাজ করবে।” এ কথা শুনে সে উত্তেজিত হয়ে যায়। আমাকে বলে, “আমি আপনাকে থাপড়াবো।” এ ধরনের কথা ভীষণভাবে অপ্রত্যাশিত। আমি তার এ কথা শুনে বললাম, “বলেন আমাকে কোথায় আসতে হবে? আমিই আসি। আপনাকে কষ্ট করে আমার কাছে আসতে হবে না।” এরপর তিনি মুখে যা আসে বললেন। শুনে আমার ভীষণ খারাপ লেগেছে। আমি মনে ভীষণ আঘাত পেয়েছি।’
ঘটনা প্রসঙ্গে বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বড় ভাইয়ের কাছ থেকে তিনিও ঘটনাটি জেনেছেন। শুনে তিনিও স্তম্ভিত।
কেন এমন করলেন? জানতে মেজবাহ আহমেদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। জাগো নিউজের পরিচয়ে ক্ষুদেবার্তা দিয়ে রাখলেও তিনি সাড়া দেননি।
ঘটনায় ক্ষুব্ধ ও হতবাক পার্থ মজুমদার ফেসবুকে একটি স্ট্যাটাস দিয়েছেন। সেখানে তিনি লিখেছেন, ‘মেজবাহ আহমেদ নামে একজন শিল্পী, যিনি গজল-গান করেন, আজ সকালে আমাকে ফোন করেন ম্যাসেঞ্জারে। তিনি আমার ঘুম ভাঙিয়ে আমাকে এবং বাপ্পাকে নিয়ে অশালীন কথা বলতে থাকেন।
আমি এবং বাপ্পা নাকি আমাদের ইন্ডাস্ট্রির কলঙ্ক, যেহেতু আমরা লাইট মিউজিক করি। তিনি নিজেকে অনেক জ্ঞানী দাবি করেন, তা তিনি হতেই পারেন, এবং আমরা ব্যান্ড মিউজিক করি বলে কি তিনি আমাদের সঙ্গে এ রকম আচরণ করতে পারেন? এই ব্যবহার কি আমার প্রাপ্য?’
পার্থ মজুমদার আরও লিখেছেন, ‘তিনি আমাকে বলেন, তিনি আমাকে থাপড়াবেন! এই কি আমার পুরস্কার? এই ইন্ডাস্ট্রির সবাই আমাকে আমার ব্যবহারের জন্য ভালোবাসেন, কারও মনে আমি কোনদিন ব্যাথা দিইনি। আমি দুর্বলও না, কিন্তু এখন এ বয়সে এসে এমন কিছু করতে চাই না, যা আমাকে বা আমার পরিবারকে বিপদে ফেলবে। আমি সবার কাছে বিচার দিলাম, যদি বিচার না পাই, আমি যা পারব করব, তখন কেউ আমাকে ভুল বুঝবেন না। শুধু লাইট মিউজিক করার অপরাধে কেউ আমাকে বলবে “থাপড়াবো”, এটা গ্রহণযোগ্য নয়। অসভ্যতার একটা সীমা আছে।’
যোগাযোগ করা হলে পার্থ মজুমদার জাগো নিউজকে বলেন, ‘তার (মেজবাহ আহমেদ) সঙ্গে আমার কখনো দেখা-সাক্ষাৎ বা কথাবার্তা হয়েছে বলে মনে পড়ে না। আজ সকাল ৯টার কিছু পরে তিনি আমাকে ম্যাসেঞ্জারে কল করেন। তার ফোনে আমার ঘুম ভাঙে। ফোনে তিনি আমাকে বলা শুরু করেন, তিনি আমার বাবার (পণ্ডিত বারীণ মজুমদার) ভীষণ ভক্ত। তিনি আমার বাবাকে ভীষণ ভালোবাসেন। সেই প্রসঙ্গে কথা হচ্ছিল, একপর্যায়ে তিনি বলেন, “আপনার বাবা তো একজন ক্ল্যাসিক্যাল শিল্পী ছিলেন, আপনারা কেন সেদিকে যাননি?” বললাম, “এটা আমাদের ভালো লাগে, তাই এভাবে আমরা লাইট মিউজিকে চলে এসেছি। এ নিয়ে বাবাও কোনোদিন আপত্তি করেননি। বাবা বলেছেন, “করলে ভালো করে করতে হবে।” মেজবাহ সাহেবের সঙ্গে কথা চলতে থাকলে একপর্যায়ে হঠাৎ তিনি বলেন, “আপনারা তো আপনার বাবা-মায়ের কলঙ্ক।” এ কথা শুনে আমি ভ্যাব্যাচ্যাক্যা খেয়ে যাই। আমি তাকে বললাম, “আপনি এভাবে কেন কথা বলছেন?” এরপর তিনি আরও বাজেভাবে কথা বলতে শুরু করেন, যা অত্যন্ত অশোভন।’
তিনি কেন এমন করলেন? জানতে চাইলে পার্থ মজুমদার বলেন, ‘জানি না। মেসেঞ্জারে মাঝে মধ্যে আমাকে গান পাঠাতেন, রিপ্লাই দিইনি কখনও। সেই ক্ষোভ থেকেও হতে পারে।’
পার্থ আরও বলেন, ‘একজন মানুষকে কথা দিয়ে যেভাবে আঘাত করা যায়, তার কথার ধরণ ছিল সে রকম। পরে আমি তাকে বললাম, “আমার কাজ বা সংগীতজীবন নিয়ে আপনি তো ভাই এভাবে কথা বলতে পারেন না। আমার পছন্দ-অপছন্দ আমার মতো। প্রত্যেকটা মানুষেরই তো নিজস্ব রুচি থাকে, সেভাবেই সে কাজ করবে।” এ কথা শুনে সে উত্তেজিত হয়ে যায়। আমাকে বলে, “আমি আপনাকে থাপড়াবো।” এ ধরনের কথা ভীষণভাবে অপ্রত্যাশিত। আমি তার এ কথা শুনে বললাম, “বলেন আমাকে কোথায় আসতে হবে? আমিই আসি। আপনাকে কষ্ট করে আমার কাছে আসতে হবে না।” এরপর তিনি মুখে যা আসে বললেন। শুনে আমার ভীষণ খারাপ লেগেছে। আমি মনে ভীষণ আঘাত পেয়েছি।’
ঘটনা প্রসঙ্গে বাপ্পা মজুমদারের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি জানান, বড় ভাইয়ের কাছ থেকে তিনিও ঘটনাটি জেনেছেন। শুনে তিনিও স্তম্ভিত।
কেন এমন করলেন? জানতে মেজবাহ আহমেদের সঙ্গে ফোনে যোগাযোগ করা হলে তিনি ফোন ধরেননি। জাগো নিউজের পরিচয়ে ক্ষুদেবার্তা দিয়ে রাখলেও তিনি সাড়া দেননি।