আইনি জটিলতায় লন্ডনে সঞ্জয়ের মরদেহ, অপেক্ষায় করিশমা ও সন্তানরা

অনলাইন ডেস্ক
প্রকাশ: ১৬ জুন ২০২৫, ১২:৫৮ এএম

গত বৃহস্পতিবার (১২ জুন) লন্ডনে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন বিশিষ্ট শিল্পপতি ও বলিউড অভিনেত্রী কারিশমা কাপুরের প্রাক্তন স্বামী সঞ্জয় কাপুর। পোলো খেলতে খেলতে হঠাৎই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয় সঞ্জয়ের।
তবে মৃত্যুর চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও তার মরদেহ ভারতে আনা সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন আইনি জটিলতায় আটকে রয়েছে মরদেহ ভারতে ফেরানোর প্রক্রিয়া।
সূত্র জানায়, সঞ্জয় কাপুর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন এবং তার মৃত্যু ঘটেছে যুক্তরাজ্যে। সে কারণে ভারতীয় মাটিতে মরদেহ পাঠাতে হলে বেশ কয়েকটি প্রশাসনিক ও আইনি ধাপ পেরোতে হচ্ছে পরিবারকে।
তার পরিবার জানিয়েছে, লন্ডনে ময়নাতদন্ত শেষ হওয়ার পরই মরদেহ দিল্লিতে আনার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
সঞ্জয়ের বাবা, খ্যাতনামা ব্যবসায়ী অশোক সচদেব গণমাধ্যমকে জানান, ময়নাতদন্ত শেষ হওয়ার পর একাধিক কাগজপত্রে সই করতে হবে। সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলেই আমরা মরদেহ দিল্লিতে নিয়ে আসতে পারব।
এদিকে সঞ্জয়ের মৃত্যু ঘিরে আরও একটি তথ্য উঠে এসেছে। বলিউডে জোর গুঞ্জন, খেলা চলাকালীন এক মৌমাছি গিলে ফেলায় নাকি তীব্র শ্বাসকষ্ট এবং অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশনেই মৃত্যু হয় সঞ্জয়ের।
প্রাক্তন স্বামীর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকেই অপেক্ষায় রয়েছেন অভিনেত্রী কারিশমা কাপুর।
সূত্রের খবর, প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যে দুই সন্তান সামাইরা ও কিয়ানকে সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত থাকবেন কারিশমা। কাপুর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও সঞ্জয়ের শেষযাত্রায় উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে ধুমধাম করে বিয়ে হয় কারিশমা কাপুর ও সঞ্জয় কাপুরের। তবে সেই দাম্পত্য বেশিদিন টেকেনি। ২০১৪ সালে আলাদা হন তারা এবং ২০১৬ সালে বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন হয় দুজনের।
বিচ্ছেদের পর কারিশমা স্বামীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগও আনেন। তবুও সন্তানদের বাবার থেকে দূরে রাখেননি তিনি। ছুটির দিনে বহুবার দেখা গেছে সামাইরা ও কিয়ানকে বাবার সঙ্গে সময় কাটাতে।
বর্তমানে গোটা কাপুর পরিবার সঞ্জয়ের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার অপেক্ষায় দিন গুনছে।
সূত্র: বলিউড মিডিয়া, হিন্দুস্তান টাইমস
তবে মৃত্যুর চার দিন পেরিয়ে গেলেও এখনও তার মরদেহ ভারতে আনা সম্ভব হয়নি। বিভিন্ন আইনি জটিলতায় আটকে রয়েছে মরদেহ ভারতে ফেরানোর প্রক্রিয়া।
সূত্র জানায়, সঞ্জয় কাপুর মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক ছিলেন এবং তার মৃত্যু ঘটেছে যুক্তরাজ্যে। সে কারণে ভারতীয় মাটিতে মরদেহ পাঠাতে হলে বেশ কয়েকটি প্রশাসনিক ও আইনি ধাপ পেরোতে হচ্ছে পরিবারকে।
তার পরিবার জানিয়েছে, লন্ডনে ময়নাতদন্ত শেষ হওয়ার পরই মরদেহ দিল্লিতে আনার প্রক্রিয়া শুরু হবে।
সঞ্জয়ের বাবা, খ্যাতনামা ব্যবসায়ী অশোক সচদেব গণমাধ্যমকে জানান, ময়নাতদন্ত শেষ হওয়ার পর একাধিক কাগজপত্রে সই করতে হবে। সমস্ত আইনি প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলেই আমরা মরদেহ দিল্লিতে নিয়ে আসতে পারব।
এদিকে সঞ্জয়ের মৃত্যু ঘিরে আরও একটি তথ্য উঠে এসেছে। বলিউডে জোর গুঞ্জন, খেলা চলাকালীন এক মৌমাছি গিলে ফেলায় নাকি তীব্র শ্বাসকষ্ট এবং অ্যালার্জিক রিঅ্যাকশনেই মৃত্যু হয় সঞ্জয়ের।
প্রাক্তন স্বামীর মৃত্যুর খবর পাওয়ার পর থেকেই অপেক্ষায় রয়েছেন অভিনেত্রী কারিশমা কাপুর।
সূত্রের খবর, প্রাক্তন স্বামীর শেষকৃত্যে দুই সন্তান সামাইরা ও কিয়ানকে সঙ্গে নিয়ে উপস্থিত থাকবেন কারিশমা। কাপুর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদেরও সঞ্জয়ের শেষযাত্রায় উপস্থিত থাকার কথা রয়েছে।
উল্লেখ্য, ২০০৩ সালে ধুমধাম করে বিয়ে হয় কারিশমা কাপুর ও সঞ্জয় কাপুরের। তবে সেই দাম্পত্য বেশিদিন টেকেনি। ২০১৪ সালে আলাদা হন তারা এবং ২০১৬ সালে বিবাহবিচ্ছেদ সম্পন্ন হয় দুজনের।
বিচ্ছেদের পর কারিশমা স্বামীর বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগও আনেন। তবুও সন্তানদের বাবার থেকে দূরে রাখেননি তিনি। ছুটির দিনে বহুবার দেখা গেছে সামাইরা ও কিয়ানকে বাবার সঙ্গে সময় কাটাতে।
বর্তমানে গোটা কাপুর পরিবার সঞ্জয়ের মরদেহ দেশে ফিরিয়ে আনার অপেক্ষায় দিন গুনছে।
সূত্র: বলিউড মিডিয়া, হিন্দুস্তান টাইমস